গত ১৯-০২-২০২১ ইং তারিখে রংপুর জেলার তারাগাঞ্জ উপজেলার সাপ্তাহিক তারার আলো পত্রিকা ও তাজাখবর অনলাইন পত্রিকায় এক প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে দোকান ঘর জোড় পর্বক ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ " শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। যা ভিত্তিহীন ও যার কোন বাস্তব রুপ নেই, মিথ্যায় পরিপূর্ণ।
প্রকৃত পক্ষে ঐ অভিযুক্ত আওমিলীগ পরিবারটিকে সামাজিক আর্থিক ও রাজনৈতিক ভাবে হেও প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্য একটি কুচক্রী মহল ডাকাতি দলের সদস্য ও বিএনপির নেতাকর্মীদের তৎপরতা প্রকাশ ঘটেছে।
প্রকৃত পক্ষে অভিযুক্ত পরিবারটি জমির প্রকৃত মালিক।তারা কোনভাবেই তাদের জমি পুর্বসুরী থেকে এখন প্রযন্ত জমি বেচাকেনা হস্তান্তর ও সত্তা ত্যাগ করে নাই বংশ পরম্পরায় ভোগ দখল করে যাচ্ছে । জমিটি তারাগাঞ্জ উপজেলার ইকরচালী ইউনিয়নের ইকরচালী মৌজাস্ত যাহার সাবেক দাগ নং -৬৯৩ ও খতিয়ান নং ৭৪৮ জমির পরিমান ২০ শতাংশ জমি মানের উদ্দিন ও কছিমুদ্দিন পিং সরেতুল্লাহ উক্ত পরিবারটি কছিমুদ্দিনের ওয়ারিশ সুত্রে ২০ শতাংশের মধ্যে ১০ শতাংশ জমি পুর্ব পুরুষক্রমে ভোগ দখল করে যাচ্ছে।
ভোগ দখল অনুযায়ীর সময় বাংলাদেশের সেটেলমেন্ট জরিপের কার্যক্রমাগত শুরু হয়েছে।উক্ত ভোগ দখলকারীর সম্মতি মানের উদ্দিনের তিন ছেলের মধ্যে প্রথম পুত্র এজাব উদ্দিনের বউয়ের নামে রের্কড হয় যার হাল দাগ ১০৮৭ খতিয়ান নং ৭৩০। অভিযুক্ত পরিবারটি কছিরুদ্দিনের ওয়ারিশগন উক্ত রের্কড সংসোধনের জন্য বিজ্ঞ ল্যান সার্ভে ট্রাইবুনালে মামলা আনায়ন করি যাহা এখনো বিচারাধীন কাযক্রম রয়েছে।
প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়েছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনে বরাতী উচ্চ বিদ্যালয় নামক ভোট কেন্দ্র আওয়ামীলীগের সমর্থীত প্রাথিদের উপর হামলা চালিয়ে প্রিজাইডিং ও পুলিং অফিসারকে অবুরদ্ধ করে রাখা হয়েছে এবং প্রশাসন এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা গ্রহন করেন নাই,যাহা সম্পুর্ণ রুপে মিথ্যা গুজব রটানো হয়েছে। এতে তারাগাঞ্জ থানার প্রশাসন ও দায়িত্বরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে হেওপ্রতিপন্ন করা হয়েছে এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে প্রশ্ন বিদ্ধ করা হয়।
উক্ত ভোট কেন্দ্র সারাদিন ব্যাপী সতস্ফুর্তভাবে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয় এবং আওয়ামী লীগের সমর্থীত প্রাথী জনাব আহাসানুল হক ডিউক চৌধুরী তারাগাঞ্জ ও বদরগঞ্জ আসনে মধ্যে ইকরচালী বরাতী উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র সর্বচ্চো ভোট প্রাপ্ত হন।
উক্ত নির্বাচনে প্রতক্ষ্য ভাবে ভুমিকা পালন করেন আওয়ামী লীগের নেতা আনিচুল হক সাবেক প্রতিমন্ত্রীর আস্তাভাজন মরহুম আফজাল হোসেনের একমাত্র পুত্র ও তারাগংজ থানার সাবেক দারগা মরহুম মনসুর আলী সরকারের নাতি মোঃ মাহে আলম সরকার জুয়েল তাহার সাথে সহযোদ্ধা হিসাবে তার চাচাতো ভাই ৮নং ওয়ার্ডের সাংগঠনিক সম্পাদক মমিনুর ইসলাম ও আরো ওয়ার্ডের সকল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী।