কেজি দরে মৌসুমী ফল তরমুজ বিক্রয় করার খবরে মঙ্গলবার ভালুকা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পরিদর্শনে এসে বিক্রেতাদের সতর্ক করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সালমা খাতুন।
জানা যায়, বেশ কয়েকদিন ধরে ভালুকার বিভিন্ন স্থানে চড়া দামে অর্থাৎ ৬০ থেকে ৭০ টাকা কেজি দরে তরমুজ বিক্রয় করে আসছিলো। এতে তরমুজ ক্রয় করা সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। তাছাড়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান তিনি নিজেও ৬০ টাকা কেজি দরে তরমুজ ক্রয় করেন। কেজি দরে তরমুজ বিক্রির বিষয়টি নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হলে মঙ্গলবার দুপুরে ইউএনও ভালুকা বাসস্ট্যান্ডে এসে বাজার পরিদর্শন করেন এবং সহনীয় দামে তরমুজ বিক্রয় করার নির্দেশনা দেন।
এ ছাড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকার ধামরাই মিষ্টান্ন ভান্ডারে অভিযান চালিয়ে ভোক্তা অধিকার আইনে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ইউএনও সালমা খাতুন বলেন, বিক্রেতাদের চড়া দামে কিংবা কেজি দরে তরমুজ বিক্রয়ে নিষেধ করা হয়েছে। সহনীয় দামে যদি তরমুজ বিক্রয় করা না হয় তাহলে পরবর্তীতে ভোক্তা অধিকার আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।