নজিরে কোন জায়গা জমি নইে। আবার ব্যবসা করার মত তমেন পুজওি নইে। পটেতো তা বোঝে না। তাই বঁেচে থাকার তাগতিে খুজে নয়িছে।ি বভিন্নি জনরে ও রাস্তার পাশে পরে থাকা জায়গায় সবজি সংগ্রহ কর।ে আর তা বাজারে বক্রিরি করে জীবন চলে ফরিোজা বগেমরে (৪৫)। এ ব্যবসার জন্য তাকে কোন পুঁজি লাগাতে হয় না। তাই সারা বছর ধরে তনিি এ কাজ করে থাকনে। এ কথা অকপটে বললনে ফরিোজা বগেম। প্রতি দনি পায়ে হটেে অথবা দূররে পথ হলে গাড়ি বা ভ্যানে করে গয়িে শাক-সবজি সংগ্রহ কর।ে বাড়ি বাড়ি অথবা বাজারে বসে তনিি শাক-সবজি বক্রিি করে থাকনে। এতে তার দনৈকি একশ থকেে দড়েশ টাকা আয় হয়। আর বৃদ্ধ স্বামীর আয় দয়িে কোন রকমরে সংসার চলে যায় তাদরে। কলাপাড়ার বঙ্গবন্ধু কলনীতে বসবাস করনে এ তনিি আরো জানান, এক ময়েকেে বয়িে দয়িছে।ি অন্য দুই ছলেরো বয়িে করছে।ে তাদরে আলাদা সংসার আছ।ে ছোট ছলেে তাদরে কাছে থাক।ে ফরিোজা বগেম জানান, শাক-সবজি বক্রিি আর বৃদ্ধ স্বামী ইউসুফ গাজীর (৫৮) আয় দয়িে কোন রকমরে বঁেচে আছ।ি
নিজের কোন জায়গা জমি নেই। আবার ব্যবসা করার মত তেমন পুজিও নেই। পেটতো তা বোঝে না। তাই বেঁচে থাকার তাগিতে খুজে নিয়েছি। বিভিন্ন জনের ও রাস্তার পাশে পরে থাকা জায়গায় সবজি সংগ্রহ করে। আর তা বাজারে বিক্রির করে জীবন চলে ফিরোজা বেগমের (৪৫)। এ ব্যবসার জন্য তাকে কোন পুঁজি লাগাতে হয় না। তাই সারা বছর ধরে তিনি এ কাজ করে থাকেন।
এ কথা অকপটে বললেন ফিরোজা বেগম। প্রতি দিন পায়ে হেটে অথবা দূরের পথ হলে গাড়ি বা ভ্যানে করে গিয়ে শাক-সবজি সংগ্রহ করে। বাড়ি বাড়ি অথবা বাজারে বসে তিনি শাক-সবজি বিক্রি করে থাকেন। এতে তার দৈনিক একশ থেকে দেড়শ টাকা আয় হয়। আর বৃদ্ধ স্বামীর আয় দিয়ে কোন রকমের সংসার চলে যায় তাদের।
কলাপাড়ার বঙ্গবন্ধু কলনীতে বসবাস করেন এ তিনি আরো জানান, এক মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। অন্য দুই ছেলেরা বিয়ে করেছে। তাদের আলাদা সংসার আছে। ছোট ছেলে তাদের কাছে থাকে। ফিরোজা বেগম জানান, শাক-সবজি বিক্রি আর বৃদ্ধ স্বামী ইউসুফ গাজীর (৫৮) আয় দিয়ে কোন রকমের বেঁচে আছি।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/76031/index.html#sthash.neMKXSwm.dpuf