উম্মে সালমা উর্মি
স্টাফ রিপোর্টার
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) শুরু থেকেই তরুণ খেলোয়ারদের প্রতিভা প্রদর্শনের জায়গা হিসেবে
বিবেচিত হয়ে এসেছে। আইপিএল-কে বলা যেতে পারে উদীয়মান ক্রিকেটার তৈরির আঁতুড় ঘর। অতীতের
আইপিএল আয়োজনগুলোর মতো এ বছরের আইপিএল-এও অনেক তরুণ খেলোয়াড়ের দেখা পাওয়া গেছে, যারা
ফ্যান ও ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের নজর কেড়েছেন। বিভিন্ন বিশ্লেষকদের মতে, টিম ইন্ডিয়া’র ভবিষ্যৎ
হিসেবে দেখা হচ্ছে এই চারজনকে- যশস্বী জয়সওয়াল, শুবমান গিল, রুতুরাজ গায়কোয়াড় ও অর্শদীপ সিং; এই
খেলোয়াড়দের বয়স এখনো ২৭ পেরোয়নি, কিন্তু তারা সবাই নিজ নিজ দলের সফলতার পেছনে অভাবনীয় ভূমিকা
রেখেছেন। এবারের অবিস্মরণীয় আইপিএল ২০২৩’র যাত্রা ও উদীয়মান তারকা যারা ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে
দিয়েছেন, তাদের সফলতা সম্পর্কে চলুন জেনে নেয়া যাক!
যশস্বী জয়সওয়াল - নির্ভয় ‘বিস্ময় বালক’
রাজস্থানের ৪ কোটি রুপি মূল্যের খেলোয়াড় যশস্বী জয়সওয়াল মাত্র ২২ বছর বয়সেই আইপিএলে তার জন্য
জায়গা করে নিয়েছেন। মুম্বাইয়ে বেড়ে ওঠা জয়সওয়ালের জীবন যেন কোনো সিনেমার গল্পের চেয়ে কম কিছু নয়!
রাস্তায় খাবার বিক্রি করা থেকে শুরু করে পেশাজীবী ক্রিকেটার হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলা, তার প্রতিজ্ঞা
আর প্রতিভার মধ্যেই যেন লুকিয়ে ছিল অপার বিস্ময়। আইপিএল ২০২৩ এর মধ্য দিয়ে অন্যতম প্রভাবশালী
খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন যশস্বী, যেখানে মাত্র ১৪ ম্যাচে তার রানের সংগ্রহ ৬শ’রও বেশি, এর মধ্যে
সর্বোচ্চ স্কোর হিসেবে রয়েছে ৬২ বল খরচ করে ১২৪ রান! ধারাবাহিক পারফরমেন্সের কারণে তিনি তার
টিমের ব্যাটিং লাইনআপের গুরুত্বপূর্ণ অংশে পরিণত হন। জয়সওয়ালের ব্যাটিং দক্ষতা ও নির্ভয় মানসিকতা
তাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী করে তুলেছে।
শুবমান গিল - সহজাত বিস্ময়
বর্তমানের অন্যতম কৌশলী ও সহজাত মেধাবী তরুণ খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া শুবমান গিল তার
বয়সের তুলনায় অনেক বেশি পরিপক্কতা দেখিয়েছেন। মাত্র ২৩ বছর বয়সেই টাইটানের এই ব্যাটার ১৩ ম্যাচে
৫৭৬ রানের বিস্ময়কর রেকর্ড গড়েছেন এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে তার দলকে শীর্ষে নিয়ে গেছে।
গিলের পুরো মাঠজুড়ে খেলার অনন্য সক্ষমতা তাকে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে প্রশংসার দবিদার
করেছে। চমৎকার স্ট্রোক আর ঠান্ডা মেজাজের খেলা যেন তাকে ধারাবাহিক রান-সংগ্রাহক আর ভবিষ্যৎ
ভারতের সম্ভাবনাময় তারকা হিসেবে প্রস্তুত করছে।
আইপিএল ২০২৩ এর বিস্তারিত জানতে আর আকর্ষণীয় সব নিউজ ও আপডেট পেতে ভিজিট করুন
parimatchnews.com ।
রুতুরাজ গায়কোয়াড় – প্রতিপক্ষের ঝড়
ক্রিজে রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের শান্ত ও সৌম্য অভিব্যক্তি ইতোমধ্যে বিশ্বজুড়ে ক্রিকেট ফ্যানদের দৃষ্টি
আকর্ষণে সক্ষম হয়েছে। অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির কথা মান্য করে চেন্নাই সুপার কিংসের বাধ্যগত এই
তরুণ বলেন, “আমাদের ক্যাপ্টেন যেকোনো পরিস্থিতিকে সবসময় হাসিমুখে বরণ করে নিতে বলেছেন।” আর তাই
তো ২৬ বছর বয়সী এই স্টাইল আইকন হাসিমুখে ঝড় তোলেন প্রতিপক্ষের বোলারদের বলে। নানান রকম
স্ট্রোক খেলা ও যেকোনো বলকে নিখুঁত নিশানায় পাঠানোর দক্ষতা রাখেন গায়কোয়াড়। মাত্র ১৩ ম্যাচে
৫শ’রও বেশি রান সংগ্রহ করে টিমকে ফাইনালের কোয়ালিফায়ার করার পেছনে তার উল্লেখযোগ্য অবদান
রয়েছে। চমৎকার ব্যাটিং কৌশলের পাশাপাশি টপ-অর্ডার ধরে রাখার সক্ষমতা, ইতোমধ্যে তাকে ভারতীয়
ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা হিসেবে গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে।
অর্শদীপ সিং - বল হাতে মূর্তিমান আতঙ্ক
যদিও টি২০ ফরম্যাটের ক্রিকেটে, সাধারণত স্পটলাইট প্রায়শই ব্যাটসম্যানদের উপর উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
তবে, আইপিএল ২০২৩-এ মেধাবী তরুণ হিসেবে বোলারদের মধ্য থেকে একজন উজ্জ্বল প্রতিভা হিসাবে
আবির্ভূত হয়েছেন আর্শদীপ সিং। ২৩ বছর বয়সী এই বাঁহাতি বোলার ইতোমধ্যে তার অসাধারণ নিখুঁত দক্ষতা
ও সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছেন। মাত্র ১৪ ম্যাচেই তিনি শিকার করেছেন ১৭ উইকেট, এর মধ্যে সবচেয়ে সেরা
স্কোরটি হচ্ছে মাত্র ২৯ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট! আর্শদীপের দুই দিকে বল সুইং করা আর বলের গতি
অবিশ্বাস্যভাবে পরিবর্তন করে ফেলার অসাধারণ দক্ষতা যেকোন অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানকেও ঝামেলায় ফেলে
দেয়। বিশেষ করে, ডেথ ওভারগুলোতে গতি ধরে রেখে মানসম্মত বল করায় নৈপুণ্য প্রদর্শন করেছেন তিনি।
অর্শদীপের এই সক্ষমতা তার টিমের জন্য বিশেষ সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও
তার পরিচিতি এনে দিয়েছে।
বিশ্বজুড়ে ক্রিকেট খেলোয়াড়দের তাদের অনন্য কৌশল রয়েছে এবং তাদের এই কৌশলই তাদেরকে একটি ম্যাচ
জিততে সক্ষম করে। আইপিএলের অন্যান্য উঠতি তারকাদের সম্পর্কে আরও জানতে ভিজিট করুন
parimatchnews.com ।
আইপিএল সবসময়ই তরুণ প্রতিভাদের উত্থান ও উজ্জ্বল হওয়ার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে পরিচিত; আর
২০২৩ এর মৌসুম এক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে সফল। এই প্ল্যাটফর্মে যশস্বী, শুবমান, গায়কোয়াড় বা অর্শদীপের
মতো এমন অনেক খেলোয়াড় তাদের নৈপুণ্য প্রদর্শন করেছেন। ফলে এটি নিশ্চিত করেই বলা যায়, ভারতীয়
ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ সক্ষম হাতেই থাকছে। গ্ল্যামারাস এই টুর্নামেন্টটি গ্র্যান্ড ফিনালের দিকে এগিয়ে
যাচ্ছে, আর বিশ্বের ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা এই খেলোয়াড়দেরউম্মে সালমা উর্মি
স্টাফ রিপোর্টার
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (আইপিএল) শুরু থেকেই তরুণ খেলোয়ারদের প্রতিভা প্রদর্শনের জায়গা হিসেবে
বিবেচিত হয়ে এসেছে। আইপিএল-কে বলা যেতে পারে উদীয়মান ক্রিকেটার তৈরির আঁতুড় ঘর। অতীতের
আইপিএল আয়োজনগুলোর মতো এ বছরের আইপিএল-এও অনেক তরুণ খেলোয়াড়ের দেখা পাওয়া গেছে, যারা
ফ্যান ও ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের নজর কেড়েছেন। বিভিন্ন বিশ্লেষকদের মতে, টিম ইন্ডিয়া’র ভবিষ্যৎ
হিসেবে দেখা হচ্ছে এই চারজনকে- যশস্বী জয়সওয়াল, শুবমান গিল, রুতুরাজ গায়কোয়াড় ও অর্শদীপ সিং; এই
খেলোয়াড়দের বয়স এখনো ২৭ পেরোয়নি, কিন্তু তারা সবাই নিজ নিজ দলের সফলতার পেছনে অভাবনীয় ভূমিকা
রেখেছেন। এবারের অবিস্মরণীয় আইপিএল ২০২৩’র যাত্রা ও উদীয়মান তারকা যারা ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে
দিয়েছেন, তাদের সফলতা সম্পর্কে চলুন জেনে নেয়া যাক!
যশস্বী জয়সওয়াল - নির্ভয় ‘বিস্ময় বালক’
রাজস্থানের ৪ কোটি রুপি মূল্যের খেলোয়াড় যশস্বী জয়সওয়াল মাত্র ২২ বছর বয়সেই আইপিএলে তার জন্য
জায়গা করে নিয়েছেন। মুম্বাইয়ে বেড়ে ওঠা জয়সওয়ালের জীবন যেন কোনো সিনেমার গল্পের চেয়ে কম কিছু নয়!
রাস্তায় খাবার বিক্রি করা থেকে শুরু করে পেশাজীবী ক্রিকেটার হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলা, তার প্রতিজ্ঞা
আর প্রতিভার মধ্যেই যেন লুকিয়ে ছিল অপার বিস্ময়। আইপিএল ২০২৩ এর মধ্য দিয়ে অন্যতম প্রভাবশালী
খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃতি পেলেন যশস্বী, যেখানে মাত্র ১৪ ম্যাচে তার রানের সংগ্রহ ৬শ’রও বেশি, এর মধ্যে
সর্বোচ্চ স্কোর হিসেবে রয়েছে ৬২ বল খরচ করে ১২৪ রান! ধারাবাহিক পারফরমেন্সের কারণে তিনি তার
টিমের ব্যাটিং লাইনআপের গুরুত্বপূর্ণ অংশে পরিণত হন। জয়সওয়ালের ব্যাটিং দক্ষতা ও নির্ভয় মানসিকতা
তাকে অপ্রতিদ্বন্দ্বী করে তুলেছে।
শুবমান গিল - সহজাত বিস্ময়
বর্তমানের অন্যতম কৌশলী ও সহজাত মেধাবী তরুণ খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া শুবমান গিল তার
বয়সের তুলনায় অনেক বেশি পরিপক্কতা দেখিয়েছেন। মাত্র ২৩ বছর বয়সেই টাইটানের এই ব্যাটার ১৩ ম্যাচে
৫৭৬ রানের বিস্ময়কর রেকর্ড গড়েছেন এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলে তার দলকে শীর্ষে নিয়ে গেছে।
গিলের পুরো মাঠজুড়ে খেলার অনন্য সক্ষমতা তাকে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে প্রশংসার দবিদার
করেছে। চমৎকার স্ট্রোক আর ঠান্ডা মেজাজের খেলা যেন তাকে ধারাবাহিক রান-সংগ্রাহক আর ভবিষ্যৎ
ভারতের সম্ভাবনাময় তারকা হিসেবে প্রস্তুত করছে।
আইপিএল ২০২৩ এর বিস্তারিত জানতে আর আকর্ষণীয় সব নিউজ ও আপডেট পেতে ভিজিট করুন
parimatchnews.com ।
রুতুরাজ গায়কোয়াড় – প্রতিপক্ষের ঝড়
ক্রিজে রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের শান্ত ও সৌম্য অভিব্যক্তি ইতোমধ্যে বিশ্বজুড়ে ক্রিকেট ফ্যানদের দৃষ্টি
আকর্ষণে সক্ষম হয়েছে। অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির কথা মান্য করে চেন্নাই সুপার কিংসের বাধ্যগত এই
তরুণ বলেন, “আমাদের ক্যাপ্টেন যেকোনো পরিস্থিতিকে সবসময় হাসিমুখে বরণ করে নিতে বলেছেন।” আর তাই
তো ২৬ বছর বয়সী এই স্টাইল আইকন হাসিমুখে ঝড় তোলেন প্রতিপক্ষের বোলারদের বলে। নানান রকম
স্ট্রোক খেলা ও যেকোনো বলকে নিখুঁত নিশানায় পাঠানোর দক্ষতা রাখেন গায়কোয়াড়। মাত্র ১৩ ম্যাচে
৫শ’রও বেশি রান সংগ্রহ করে টিমকে ফাইনালের কোয়ালিফায়ার করার পেছনে তার উল্লেখযোগ্য অবদান
রয়েছে। চমৎকার ব্যাটিং কৌশলের পাশাপাশি টপ-অর্ডার ধরে রাখার সক্ষমতা, ইতোমধ্যে তাকে ভারতীয়
ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা হিসেবে গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে।
অর্শদীপ সিং - বল হাতে মূর্তিমান আতঙ্ক
যদিও টি২০ ফরম্যাটের ক্রিকেটে, সাধারণত স্পটলাইট প্রায়শই ব্যাটসম্যানদের উপর উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
তবে, আইপিএল ২০২৩-এ মেধাবী তরুণ হিসেবে বোলারদের মধ্য থেকে একজন উজ্জ্বল প্রতিভা হিসাবে
আবির্ভূত হয়েছেন আর্শদীপ সিং। ২৩ বছর বয়সী এই বাঁহাতি বোলার ইতোমধ্যে তার অসাধারণ নিখুঁত দক্ষতা
ও সক্ষমতার পরিচয় দিয়েছেন। মাত্র ১৪ ম্যাচেই তিনি শিকার করেছেন ১৭ উইকেট, এর মধ্যে সবচেয়ে সেরা
স্কোরটি হচ্ছে মাত্র ২৯ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট! আর্শদীপের দুই দিকে বল সুইং করা আর বলের গতি
অবিশ্বাস্যভাবে পরিবর্তন করে ফেলার অসাধারণ দক্ষতা যেকোন অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানকেও ঝামেলায় ফেলে
দেয়। বিশেষ করে, ডেথ ওভারগুলোতে গতি ধরে রেখে মানসম্মত বল করায় নৈপুণ্য প্রদর্শন করেছেন তিনি।
অর্শদীপের এই সক্ষমতা তার টিমের জন্য বিশেষ সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও
তার পরিচিতি এনে দিয়েছে।
বিশ্বজুড়ে ক্রিকেট খেলোয়াড়দের তাদের অনন্য কৌশল রয়েছে এবং তাদের এই কৌশলই তাদেরকে একটি ম্যাচ
জিততে সক্ষম করে। আইপিএলের অন্যান্য উঠতি তারকাদের সম্পর্কে আরও জানতে ভিজিট করুন
parimatchnews.com ।
আইপিএল সবসময়ই তরুণ প্রতিভাদের উত্থান ও উজ্জ্বল হওয়ার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে পরিচিত; আর
২০২৩ এর মৌসুম এক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে সফল। এই প্ল্যাটফর্মে যশস্বী, শুবমান, গায়কোয়াড় বা অর্শদীপের
মতো এমন অনেক খেলোয়াড় তাদের নৈপুণ্য প্রদর্শন করেছেন। ফলে এটি নিশ্চিত করেই বলা যায়, ভারতীয়
ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ সক্ষম হাতেই থাকছে। গ্ল্যামারাস এই টুর্নামেন্টটি গ্র্যান্ড ফিনালের দিকে এগিয়ে
যাচ্ছে, আর বিশ্বের ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা এই খেলোয়াড়দের ধারাবাহিক সমৃদ্ধি আর অবদান দেখার জন্য
অধীর আগ্রহে রয়েছেন। ধারাবাহিক সমৃদ্ধি আর অবদান দেখার জন্য
অধীর আগ্রহে রয়েছেন।