|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
২৯ পণ্যের দাম নির্ধারণ করল সরকার
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে ২৯টি পণ্যের মূল্য বেঁধে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।
শুক্রবার (১৫ মার্চ) কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কৃষি বিপণন আইন ২০১৮-এর ৪(ঝ) ধারার ক্ষমতাবলে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্ধারিত দামে কৃষিপণ্য কেনাবেচার জন্য অনুরোধ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নতুন নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী মুগ ডালের পাইকারি বাজার মূল্য হবে ১৫৮ দশমিক ৫৭ টাকা ও খুচরা ১৬৫ দশমিক ৪১ টাকা।
এ ছাড়া মাসকলাইয়ের পাইকারি বাজার মূল্য ১৪৫ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ১৬৬ দশমিক ৪১, ছোলার (আমদানিকৃত) পাইকারি বাজার মূল্য ৯৩ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ৯৮ দশমিক ৩০, মসুরডাল (উন্নত) পাইকারি বাজার মূল্য ১২৫ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৩০ দশমিক ৫০, মসুরডাল (মোটা) পাইকারি বাজার মূল্য ১০০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ১০৫ দশমিক ৫০, খেসারিডাল পাইকারি বাজার মূল্য ৮৩ দশমিক ৮৩ টাকা ও খুচরা ৯২ দশমিক ৬১।
পাঙাশ (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৩ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ৮৭, কাতল (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ৩০৩ দশমিক শূন্য ৯ টাকা ও খুচরা ৩৫৩ দশমিক ৫৯।
গরুর মাংস কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৬৩১ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ৬৬৪ দশমিক ৩৯, ছাগলের মাংস পাইকারি বাজার মূল্য ৯৫২ দশমিক ৫৮ টাকা ও খুচরা ১০০৩ দশমিক ৫৬, বয়লার মুরগি পাইকারি বাজার মূল্য ১৬২ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ১৭৫ দশমিক ৩০, সোনালি মুরগি পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৬ দশমিক ১০ টাকা ও খুচরা ২৬২।
ডিম (পিস) পাইকারি বাজার মূল্য ৯ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১০ দশমিক ৪৯।
দেশি পেঁয়াজ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৫৩ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৬৫ দশমিক ৪০, দেশি রসুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৯৪ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১২০ দশমিক ৮১, আদা আমদানিকৃত পাইকারি বাজার মূল্য ১২০ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ২০, শুকনো মরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৩ দশমিক ২৬ টাকা ও খুচরা ৩২৭ দশমিক ৩৪, কাঁচামরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪৫ দশমিক ৪০ টাকা ও খুচরা ৬০ দশমিক ২০।
বাঁধাকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৩০, ফুলকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৪ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৬০, বেগুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩৮ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ৪৯ দশমিক ৭৫, সিম কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪০ দশমিক ৮২ টাকা ও খুচরা ৪৮, আলু কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৫৫, টমোটো কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৪০ দশমিক ২০, মিষ্টি কুমড়া কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ১৬ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৩ দশমিক ৩৮, খেঁজুর জাহিদি পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৫ দশমিক ৫৩ টাকা ও খুচরা ১৮৫ দশমিক ০৭, মোটা চিড়া পাইকারি বাজার মূল্য ৫২ দশমিক ৭৫ টাকা ও খুচরা ৬০, সাগর কলা হালি পাইকারি বাজার মূল্য ২২ দশমিক ৬০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৭৮ ও বেসন পাইকারি বাজার মূল্য ৯৯ দশমিক ০২ টাকা ও খুচরা ১২১ দশমিক ৩০ টাকা।
|
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে ২৯টি পণ্যের মূল্য বেঁধে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।
শুক্রবার (১৫ মার্চ) কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কৃষি বিপণন আইন ২০১৮-এর ৪(ঝ) ধারার ক্ষমতাবলে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্ধারিত দামে কৃষিপণ্য কেনাবেচার জন্য অনুরোধ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নতুন নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী মুগ ডালের পাইকারি বাজার মূল্য হবে ১৫৮ দশমিক ৫৭ টাকা ও খুচরা ১৬৫ দশমিক ৪১ টাকা।
এ ছাড়া মাসকলাইয়ের পাইকারি বাজার মূল্য ১৪৫ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ১৬৬ দশমিক ৪১, ছোলার (আমদানিকৃত) পাইকারি বাজার মূল্য ৯৩ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ৯৮ দশমিক ৩০, মসুরডাল (উন্নত) পাইকারি বাজার মূল্য ১২৫ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৩০ দশমিক ৫০, মসুরডাল (মোটা) পাইকারি বাজার মূল্য ১০০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ১০৫ দশমিক ৫০, খেসারিডাল পাইকারি বাজার মূল্য ৮৩ দশমিক ৮৩ টাকা ও খুচরা ৯২ দশমিক ৬১।
পাঙাশ (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৩ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ৮৭, কাতল (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ৩০৩ দশমিক শূন্য ৯ টাকা ও খুচরা ৩৫৩ দশমিক ৫৯।
গরুর মাংস কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৬৩১ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ৬৬৪ দশমিক ৩৯, ছাগলের মাংস পাইকারি বাজার মূল্য ৯৫২ দশমিক ৫৮ টাকা ও খুচরা ১০০৩ দশমিক ৫৬, বয়লার মুরগি পাইকারি বাজার মূল্য ১৬২ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ১৭৫ দশমিক ৩০, সোনালি মুরগি পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৬ দশমিক ১০ টাকা ও খুচরা ২৬২।
ডিম (পিস) পাইকারি বাজার মূল্য ৯ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১০ দশমিক ৪৯।
দেশি পেঁয়াজ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৫৩ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৬৫ দশমিক ৪০, দেশি রসুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৯৪ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১২০ দশমিক ৮১, আদা আমদানিকৃত পাইকারি বাজার মূল্য ১২০ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ২০, শুকনো মরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৩ দশমিক ২৬ টাকা ও খুচরা ৩২৭ দশমিক ৩৪, কাঁচামরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪৫ দশমিক ৪০ টাকা ও খুচরা ৬০ দশমিক ২০।
বাঁধাকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৩০, ফুলকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৪ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৬০, বেগুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩৮ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ৪৯ দশমিক ৭৫, সিম কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪০ দশমিক ৮২ টাকা ও খুচরা ৪৮, আলু কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৫৫, টমোটো কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৪০ দশমিক ২০, মিষ্টি কুমড়া কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ১৬ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৩ দশমিক ৩৮, খেঁজুর জাহিদি পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৫ দশমিক ৫৩ টাকা ও খুচরা ১৮৫ দশমিক ০৭, মোটা চিড়া পাইকারি বাজার মূল্য ৫২ দশমিক ৭৫ টাকা ও খুচরা ৬০, সাগর কলা হালি পাইকারি বাজার মূল্য ২২ দশমিক ৬০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৭৮ ও বেসন পাইকারি বাজার মূল্য ৯৯ দশমিক ০২ টাকা ও খুচরা ১২১ দশমিক ৩০ টাকা।
|
|
|
|
স্টাফ রিপোর্টার
উন্নত পেমেন্ট গেটওয়ে সেবা নিশ্চিতে এক সাথে কাজ করবে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) ও প্রিয়শপডটকম লিমিটেড। ডিজিটাল লেনদেন সমৃদ্ধ করার যুগোপযোগী পদক্ষেপ হিসেবে সম্প্রতি কৌশলগত অংশীদারত্বের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে প্রতিষ্ঠান দুটি। এ অংশীদারিত্বের অধীনে ইউসিবির অত্যাধুনিক গেটওয়ে সেবার মাধ্যমে সুরক্ষিত ও নিরবচ্ছিন্ন পেমেন্ট সেবা উপভোগ করবেন প্রিয়শপের ক্রেতারা।
অনুষ্ঠানে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিস্বাক্ষর করেন ইউসিবির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিএফও ফারুক আহম্মদ এবং প্রিয়শপডটকম লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী আশিকুল আলম খান। আর্থিক প্রযুক্তির ক্ষেত্রে উদ্ভাবনের বিকাশে দুই পক্ষের সম্মিলিত প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। দুই প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও সম্মানিত অতিথিদের উপস্থিতিতে ইউসিবির প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তিস্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ইউসিবির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ব্র্যান্ড মার্কেটিং অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স আবুল কালাম আজাদ, হেড অব ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন মোহাম্মদ গোলাম ইয়াজদানি, প্রিয়শপডটকমের অপারেশন বিভাগের সিনিয়র অ্যাসিসটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. এহসানুজ্জামান ও প্রোডাক্ট ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল ইসলাম তুশিন সহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ।
প্রিয়শপডটকমের ক্রেতাদের জন্য নিরাপদ ও নিরবচ্ছিন্ন ক্যাশলেস পেমেন্ট সমাধান নিশ্চিত করা এবং আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ডিজিটাল অংশগ্রহণ ত্বরান্বিত করাই ইউসিবি ও প্রিয়শপডটকম এই দুই পক্ষের কৌশলগত অংশীদারিত্বের লক্ষ্য। ডিজিটাল লেনদেন ধারাবাহিক রূপান্তরের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে; সেক্ষেত্রে, ডিজিটাল পেমেন্টের নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধিতে দুই প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবেই এই অংশীদারত্ব করা হয়।
|
|
|
|
স্টাফ রিপোর্টার
স্পেনের বার্সেলোনায় অনুষ্ঠিত মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে (এমডব্লিউসি) উন্নতমানের প্রযুক্তিপণ্য প্রদর্শন করেছে হুয়াওয়ে। হাই-এন্ড, ফ্যাশন-ফরওয়ার্ড ও প্রযুক্তিবান্ধব এসব ফ্ল্যাগশিপ পণ্য অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে আগ্রহ তৈরি করেছে। বিশেষ করে হুয়াওয়ে মেট ৬০ আরএস আলটিমেট ডিজাইন, হুয়াওয়ে ফ্রিক্লিপ এবং হুয়াওয়ে ওয়াচ জিটি ৪ দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছে। এর মাধ্যমে হুয়াওয়ে বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের মাঝে উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা আরও সহজলভ্য করার পাশাপাশি তাঁদের আধুনিক, ভবিষ্যতমুখী ও ব্যক্তিগত রুচি অনুযায়ী ফ্যাশন চাহিদা মিটাতে পারবে।
যুগান্তকারী স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে আসার ক্ষেত্রে হুয়াওয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাবে এবং সবার জন্য বিজ্ঞানভিত্তিক স্মার্ট সলিউশন ব্যবহারের সুযোগ সৃষ্টি করবে। এক্ষেত্রে হুয়াওয়ের স্মার্ট উইয়ারেবলসে ব্যবহারকারীদের স্বাস্থ পর্যবেক্ষণে মূল বিষয়গুলিকে আরও গুরুত্ব দেয়া হবে। এ জন্য গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে গ্রাহকদের জন্য যুগান্তকারী সুবিধা আনতে কাজ করবে হুয়াওয়ে। এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ২০২৪ সালে হুয়াওয়ে এই তিনটি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেবে: ঘুম, রক্তচাপ ও মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা।
উল্লেখ্য, গত বছরে হুয়াওয়ে কনজিউমার বিজনেস গ্রুপ উল্লেগযোগ্য অগ্রগতি আর্জন করেছে। এই সময়ে হাই-এন্ড, ফ্যাশন-ফরওয়ার্ড ও প্রযুক্তিচালিত আকর্ষণীয় সব পণ্য এনে ওয়ারেবল (পরিধেয়), অডিও, ট্যাবলেট, পার্সোনাল কম্পিউটার এবং স্মার্টফোনের বাজারে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এসব ফ্ল্যাগশিপ পণ্য উন্মোচনের জন্য ইতোমধ্যে ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা, ল্যাটিন আমেরিকা এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে হুয়াওয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে যা আন্তর্জাতিক বাজারে হাই-এন্ড প্রযুক্তিপণ্যের প্রসারে হুয়াওয়ের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
২০২৩ সালে হুয়াওয়ে মেট ৬০ সিরিজ ও হুয়াওয়ে মেট এক্স৫-সহ বেশকিছু ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন বাজারে এনেছে। এগুলি হাই-এন্ড প্রযুক্তি পণ্যের বাজারে হুয়াওয়েকে বড় ভূমিকা পালনে সহযোগিতা করেছে। একই সঙ্গে এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক বাজারে হুয়াওয়ে প্রযুক্তি খাতে নিজেদের সক্ষমতা প্রমাণে সক্ষম হয়েছে।
কাউন্টার পয়েন্ট রিচার্স যারা বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি পণ্যের বাজার নিয়ে গবেষণা করে তারা বলছে, বৈশ্বিক হাই-এন্ড স্মার্টফোনের বাজারে ২০২৩ সালে হুয়াওয়ে এর মার্কেট শেয়ার পাঁচ শতাংশ বাড়িয়ে সব ব্র্যান্ডের মধ্যে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। এছাড়া ২০২৪ সালের প্রথম দুই সপ্তাহে চীনের বাজারে স্মার্টফোন বিক্রিতে প্রথম অবস্থানে ছিল হুয়াওয়ে। ২০২৩ সালে আন্তর্জাতিক বাজারে হুয়াওয়ের স্মার্ট ওয়ারেবল পণ্য সরবরাহ ১৫ কোটি ছাড়িয়েছে। আর টানা পাঁচ বছর চীনের স্মার্ট ওয়াচের বাজারে নিজেদের প্রথম স্থানে রাখতে সক্ষম হয়েছে হুয়াওয়ে। এছাড়া হুয়াওয়ের হেলথ অ্যাপের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪৫ কোটি ছাড়িয়েছে। ২০২৩ সালে অর্থাৎ প্রথম ট্যাবলেট বাজারে নিয়ে আসার এক দশক পর হুয়াওয়ে ১০ কোটির বেশি ট্যাবলেট রপ্তানি করতে সক্ষম হয়েছে।
এবার মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে হুয়াওয়ে ঘোষণা দিয়েছে যে, প্রতিষ্ঠানটি ২০২৪ সালে পেপারম্যাট ডিসপ্লে এবং নিয়ারলিংক প্রযুক্তিকে অগ্রাধিকার দিয়ে ডিজিটাল ক্রিয়েশনে এর বিনিয়োগ বাড়াতে থাকবে। এর ফলে গ্রাহকদের আরও উন্নত ডিজিটাল ক্রিয়াশনের অভিজ্ঞতা প্রদান করা সম্ভব হবে। হুয়াওয়ের হোস্ট করা গোপয়েন্ট অ্যাক্টিভিটিকে আরও দেশ ও অঞ্চলে পৌঁছে দেওয়ার জন্য উন্নত করা হবে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ডিজিটাল আর্ট কমিউনিটির কাছে এটি তখন আরও বেশি কার্যকর হয়ে উঠবে।
২০২৪ একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর হতে চলেছে হুয়াওয়ের জন্য। এই বছরে ফ্যাশন-ফরোয়ার্ড ও প্রযুক্তি-চালিত পণ্য, পরিষেবা ও অভিজ্ঞতাকে বিশ্বব্যাপী ব্যবহারকারীদের কাছে আরও সহজলভ্য করে তোলার পাশাপাশি উদ্ভাবনী প্রযুক্তির গবেষণা ও উন্নয়নে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে এই খাতের জন্য এক নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে হুয়াওয়ে।
|
|
|
|
মো: রাসেল মোল্লা
বীমা সুবিধার আওতায় আসলো এগ্রি-ফিনটেক স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান আইফার্মার লিমিটেড-এর স্থায়ী ও চুক্তিভিত্তিক কর্মী এবং তাদের পরিবার। ফলে আইফার্মারের স্থায়ী কর্মী, তাদের স্ত্রী বা স্বামী/একজন সন্তান ও অনুর্দ্ধ ৬৯ বয়সী বাবা মায়ের বীমাচুক্তি অনুযায়ী চিকিৎসা খরচ সুবিধা পাবেন। চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স এ সেবা প্রদান করবে।
সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে আইফার্মারের হেড অফিসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স-এর সাথে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি সই করে প্রতিষ্ঠানটি। চুক্তিতে সই করেন আইফার্মারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী (সিইও) ফাহাদ ইফাজ এবং চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহী (সিইও), এস এম জিয়াউল হক। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের কৃষক ও ক্ষুদ্র কৃষি-উদ্যোক্তাদের মত কৃষি পেশাজীবিদের কল্যাণে একাগ্রে কাজ করে চলেছে আইফার্মার। তাদের জীবন ও জীবিকার উন্নয়নে আর্থিক সহায়তা, পরামর্শ এবং বীমা সুবিধার মত নানা সহযোগিতা দিয়ে থাকে আইফার্মার, পাশাপাশি বাজারে কৃষকদের অবস্থানকে আরো সমৃদ্ধ করে তুলতেও প্রতিষ্ঠানটি প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিগত বছরগুলোতে কৃষি পেশাজীবিদের কল্যাণে আইফার্মারের বিভিন্ন কার্যক্রম ইতিবাচক ফলাফল বয়ে এনেছে। একইসাথে, প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের কর্মীদের সার্বিক কল্যাণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের ক্ষেত্রেও বরাবরই গুরুত্ব দিয়ে এসেছে, যার ধারাবাহিকতায় এবার চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাথে যুক্ত হয়েছে আইফার্মার।
এ প্রসঙ্গে আইফার্মারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী (সিইও) ফাহাদ ইফাজ বলেন, “আমরা আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যপরিকল্পনা গ্রহণের সময় সর্বোচ্চ অন্তর্ভুক্তি ও সার্বিক স্বার্থরক্ষা নিশ্চিত করে থাকি। আমরা চাই যেন প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেক কর্মী নিজেদেরকে একটি পরিবারের অংশ মনে করেন। আইফার্মারের স্থায়ী ও অস্থায়ী সকল কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমরা বীমা সুবিধা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি বাস্তবায়নে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের মত অংশীদার পেয়ে আমরা খুবই সন্তুষ্ট৷
রিপোর্ট
নির্বাহী সম্পাদক
দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম
|
|
|
|
মো: রাসেল মোল্লা
দেশের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের মধ্যে জেএসি বাহন জনপ্রিয় করে তোলার স্বীকৃতিস্বরূপ সম্প্রতি ‘ব্র্যান্ড স্টার অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি।
চীনের হুফেই শহরে অনুষ্ঠিত জেএসি গ্লোবাল পার্টনার্স কনফারেন্সে ২০২৪ -এ এ পুরস্কারের ঘোষণা দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে এনার্জিপ্যাকের পক্ষে পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হুমায়ুন রশীদ।
উল্লেখ্য স্বনামধন্য চীনা অটোমোবাইল ও বাণিজ্যিক বাহন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জেএসি মটরসের বাংলাদেশে একমাত্র পার্টনার এনার্জিপ্যাক। জেএসি মটরসের একমাত্র পরিবেশক হিসেবে দেশের পরিবহন খাতে বিশ্বমানসম্পন্ন পণ্য ও সেবা প্রদান করার মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে আসছে এনার্জিপ্যাক। বাংলাদেশে জেএসি’র বাহন জনপ্রিয় করে তুলতে ইন্টিগ্রেটেড মার্কেটিং কমিউনিকেশন ক্যাম্পেইন ও থিমভিত্তিক কৌশল বাস্তবায়ন করেছে এনার্জিপ্যাক। এনার্জিপ্যাকের এসব কার্যক্রম বাংলাদেশে জেএসি’র বাহনের বাণিজ্যিকীকরণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। প্রতিষ্ঠানটি এ প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরূপ, এনার্জিপ্যাককে ‘ব্র্যান্ড স্টার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করা হয়।
এ নিয়ে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসির’ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হুমায়ুন রশীদ বলেন, “যারা নিজেদের প্রচেষ্টা ও নিবেদনের জন্য কোনো স্বীকৃতি অর্জন করেন, সে স্বীকৃতি সবার জন্যই
অনুপ্রেরণামূলক। যারা সবসময় আমাদের উদ্ভাবনসহ বিভিন্ন উদ্যোগের প্রতি সমর্থন দিয়ে আসছেন, এনার্জিপ্যাকের সাথে সম্পৃক্ত এমন সবার প্রতি আমি এ পুরস্কার উৎসর্গ করছি। বাংলাদেশে জেএসি
অ্যাসেম্বলি প্ল্যান্ট স্থাপনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে আমাদের ব্যবসায়ীক প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ঘটেছে এবং আমরা ভবিষ্যতেও আমাদের এ অঙ্গীকার অব্যাহত রাখব।” ২০০৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ২৫ হাজারের বেশি বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত ভেহিকেল ডিস্ট্রিবিউশন সম্পন্ন করেছে এনার্জিপ্যাক।
রিপোর্ট
নির্বাহী সম্পাদক
দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম
|
|
|
|
মো: রাসেল মোল্লা
তথ্য ও ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) পণ্য বিতরণকে আরও সহজ করতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের বাজারে যাত্রা শুরু করলো হলো ‘হুয়াওয়ে ই-কিট’। এটি হুয়াওয়ের একটি সাব-ব্র্যান্ড, যা আইসিটি পণ্যের ক্ষেত্রে একটি সহজ সাপ্লাই চেইন ও ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম প্রদান করে। এ উপলক্ষে সম্প্রতি (২০ নভেম্বর, ২০২৩) এ হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মূলত এসএমই গ্রাহক ও সহযোগীদের জন্যই হুয়াওয়ে ই-কিট সাব-ব্র্যান্ডটি কাজ করবে। এন্ড-টু-এন্ড এন্টারপ্রাইজ ডিজিটাল সল্যুশন্স তৈরি করতে এতে নীতিমালা, পণ্য, সল্যুশন্স, সেবা ও ডিজিটাল টুল প্ল্যাটফর্ম এর সমন্বয় করা হয়েছে। এসএমই বাজারে উন্নয়নের ক্ষেত্রে হুয়াওয়ে ই-কিট সহযোগীদের সঙ্গে একত্রে কাজ করবে এবং হাজারো প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল হতে সহায়তা করবে।
এ ডিস্ট্রিবিউশন প্রক্রিয়ায় হুয়াওয়ে ই-কিটের সঙ্গে কাজ করবে এক্সেল টেকনোলজিস লিমিটেড ও ইনফ্লো টেকনোলজিস সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেড। এক্সেল ও ইনফ্লোর সঙ্গে যৌথভাবে এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করে হুয়াওয়ে ই-কিট। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইনফ্লো টেকনোলজিস সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেডের সাউথ এশিয়া চ্যানেল্স ম্যানেজমেন্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট কৌশল্যা নারায়ণ; এক্সেল টেকনোলজিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গৌতম সাহা এবং হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এলেন লিউ। এছাড়াও অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ে, এক্সেল ও ইনফ্লোর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ইনফ্লো টেকনোলজিস সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেডের সাউথ এশিয়া চ্যানেল্স ম্যানেজমেন্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট কৌশল্যা নারায়ণ বলেন, “হুয়াওয়ে ই-কিট চালুর অনেক কৌশলগত গুরুত্ব রয়েছে। কেননা এটি ডিস্ট্রিবিউটর বা বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান ও রিটেইলার বা খুচরা ব্যবসায়ীদের ক্ষমতায়ন করবে। হুয়াওয়ে ই-কিটকে সঙ্গে নিয়ে, আমরা সহযোগিতামূলক প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বাস করি। হুয়াওয়ে ই-কিটের মাধ্যমে এ অঞ্চলে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও ব্যবসায়িক সাফল্য অর্জনে বদ্ধপরিকর ইনফ্লো টেকনোলজিস।”
এক্সেল টেকনোলজিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গৌতম সাহা বলেন, “হুয়াওয়ে ই-কিটের সঙ্গে সহযোগী হিসেবে থাকতে পেরে আমরা আনন্দিত। অত্যাধুনিক আইসিটি সল্যুশন্স প্রদানের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে এই সাব-ব্র্যান্ডের সাথে আমরা একত্রে কাজ করব। এটি আমাদের দেশের টেকনোলজি ডিস্ট্রিবিউশন বা প্রযুক্তি বিতরণের প্রচলিত ধারাকে বদলে দেবে। বাংলাদেশের বাজারে হুয়াওয়ে ই-কিট এর যাত্রা শুরু মাধ্যমে আমাদের জন্য এক অনন্য সুযোগ তৈরি হয়েছে।”
হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এলেন লিউ বলেন, “হুয়াওয়ে ‘হুয়াওয়ে ই-কিট’ নামে একটি সাব-ব্র্যান্ড চালু করেছে। এটি খুচরা বাজারে আমাদের ডিস্ট্রিবিউশন পার্টনারদের মাধ্যমে উদ্ভাবনী আইসিটি পণ্যগুলোকে নিয়ে আসবে। খুচরা ব্যবসায়ের প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতে ব্যবসায়ীদের জন্য এ সাব-ব্র্যান্ড ওনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। যেহেতু হুয়াওয়ে ই-কিট পণ্যগুলো আমাদের ডিস্ট্রিবিউটরদের তালিকায় সহজলভ্য থাকবে, তাই পার্টনার ও গ্রাহকরা এর মাধ্যমে উপকৃত হবেন। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে এ সাব-ব্র্যান্ড।”
হুয়াওয়ে ই-কিট ডিস্ট্রিবিউশনের পুরো প্রক্রিয়ায়, পণ্য প্রচার, বাজারের সহজলভ্যতা ও বিক্রয়-পরবর্তী সেবা নিয়ে কাজ করবে এক্সেল টেকনোলজিস লিমিটেড। একইসঙ্গে, বাংলাদেশে এসব পণ্য নিয়ে আসা, স্থানীয় ডিস্ট্রিবিউটর ও খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অর্ডার নেওয়া এবং হুয়াওয়ে ই-কিটের কাছ থেকে এসব পণ্য সংগ্রহের কাজ করবে ইনফ্লো টেকনোলজিস সিঙ্গাপুর পিটিই লিমিটেড।
রিপোর্ট
নির্বাহী সম্পাদক
দৈনিক নতুন বাজার ৭১ ডট কম
|
|
|
|
মো: রাসেল মোল্লা
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩ পেয়েছেন এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হুমায়ুন রশিদ।
গত ১১ নভেম্বরে ঢাকার র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে আয়োজিত জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে ‘৫০০- ৯৯৯ কোটি টাকার বার্ষিক ব্যবসায়িক আয়’ ক্যাটাগরিতে ‘চিফ এক্সেকিউটিভ অফিসার/ম্যানেজিং ডিরেক্টর অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন তিনি। দেশের অন্যতম পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি হিসেবে এনার্জিপ্যাককে গড়ে তুলতে অসামান্য অবদান ও নেতৃত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন হুমায়ুন রশীদ। উদ্ভাবনী চিন্তা
এবং সুদক্ষ ব্যবস্থাপনার স্বীকৃতিস্বরূপ এই সম্মাননা পেয়েছেন হুমায়ুন রশিদ।
এটুআই – এসপায়ার টু ইনোভেট, স্মার্ট বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক এবং ন্যামকন -এর সহযোগিতায় দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩ আয়োজন করে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। এই পুরস্কারের
মাধ্যমে দেশের ব্যবসা খাতের শীর্ষ নির্বাহীদের সম্মাননা জানানো হয়।
রিপোর্ট
নির্বাহী সম্পাদক
দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম
|
|
|
|
মো: রাসেল মোল্লা
স্মার্ট ও ইন্টেলিজেন্ট সল্যুশন্সের মাধ্যমে বৈশ্বিকভাবে হুয়াওয়ে ব্যাংকিং সেবা খাতে রূপান্তর ঘটাচ্ছে বলে জানিয়েছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। “ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন ইন ব্যাংকিং সেক্টর” শীর্ষক এক সেমিনার থেকে এমন বক্তব্য উঠে এসেছে। হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া আয়োজিত এ সেমিনারে বাংলাদেশের ২৫টিরও বেশি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন ও মধ্যম সারির কর্মকর্তারা অংশ নেন। হুয়াওয়ে এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের (ইবিজি) প্রোডাক্ট পোর্টফোলিও এবং যেসব কেইস ও সাকসেস স্টোরি ব্যাংকিং খাতে ডিজিটাল ও ইন্টেলিজেন্ট সল্যুশন্সের ক্ষেত্রে অবদান রাখছে, তা তুলে ধরাই ছিল এ সেমিনারের উদ্দেশ্য।
থাকরাল ইনফরমেশন সিস্টেম্স প্রাইভেট লিমিটেডের সাথে সহযোগিতার মাধ্যমে হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে সম্প্রতি এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এলেন লিউ; হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের ফিন্যান্স সেক্টরের কান্ট্রি হেড সাঈদ শামীম নূর; হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের ডেপুটি সিইও ঝাং চেং (জাস্টিন); থাকরাল ইনফরমেশন সিস্টেম্স প্রাইভেট লিমিটেডের স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং হেড রিয়াজুল ইসলাম এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. হারুন উর রাশেদ খান।
সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এলেন লিউ এবং থাকরাল ইনফরমেশন সিস্টেম্স প্রাইভেট লিমিটেডের স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং হেড রিয়াজুল ইসলাম। এছাড়া এশিয়া প্যাসিফিক এন্টারপ্রাইজ ফিন্যান্স অ্যাকাউন্ট বিভাগের সল্যুশন ডিরেক্টর সিজে চেং, এপিএসির ডেটা সেন্টার সল্যুশন্সের টেকনিক্যাল ডিরেক্টর লিন গুয়ানরুই এবং হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া নেটওয়ার্ক সল্যুশন্সের ইবিজির এন্টারপ্রাইজ এসআর অ্যান্ড হেড মির্জা মো. আনজামুল বাশেদ বিভিন্ন বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন। এসব বিষয়ের মধ্যে রয়েছে- ব্যাংকিং শিল্পে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন, ডেটা স্টোরেজ ও ব্যাকআপ, অ্যান্টি-র্যানসামওয়্যার সল্যুশন্স ও হুয়াওয়ে আইপি সল্যুশন্স।
হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এলেন লিউ বলেন, “হুয়াওয়ে স্মার্ট ও ইন্টেলিজেন্ট সল্যুশন্সের মাধ্যমে বৈশ্বিকভাবে ব্যাংকিং সেবাকে রূপান্তরিত করছে। আমাদের ব্যাংকিং গ্রাহকদের জন্যে আমরা এমন একটি পরিবেশ তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যাতে তারা ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও ব্যয় ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে পারে। ব্যাংকিং ইকোসিস্টেমে পরিবর্তন আনলে সেবার উদ্ভাবন ও সিস্টেম উন্নয়নের ওপর আরও গুরুত্ব দেয়ার সুযোগ তৈরি হবে। আমি আশা করছি যে স্মার্ট বাংলাদেশের রূপকল্প অর্জনে আমাদের যে সমন্বিত লক্ষ্য রয়েছে, তা অর্জনে হুয়াওয়ে ও বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো একসঙ্গে কাজ করবে।’’
থাকরাল ইনফরমেশন সিস্টেম্স প্রাইভেট লিমিটেডের স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং হেড রিয়াজুল ইসলাম বলেন, “ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনের প্রভাব অনেক বেশি এবং আমাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। এটি আমাদের জন্য সীমাহীন সুযোগের দরজা খুলে দেয়। হুয়াওয়ে’র মতো ভবিষ্যৎ-বান্ধব সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে সঙ্গে নিয়ে থাকরাল ইনফরমেশন সিস্টেম্স বাংলাদেশে একটি ডিজিটাল ব্যাংকিং ইকোসিস্টেমের জন্য পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে কাজ করছে।”
একটি স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে হুয়াওয়ে ব্যাংকিং গ্রাহকদের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে বদ্ধপরিকর। দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশের লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নিতে ধারাবাহিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে হুয়াওয়ে। এই রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া বিভিন্ন উদ্যোগের পাশাপাশি ইন্ডাস্ট্রির স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে একসঙ্গে কাজ করছে।
রিপোর্ট
নির্বাহী সম্পাদক
দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম
|
|
|
|
মো: রাসেল মোল্লা
বাংলাদেশের সোলার প্রযুক্তি খাতকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে একটি কর্মশালার আয়োজন করেছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট ইনস্টলার বা সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনকারীদের জন্য এ কর্মশালার আয়োজন করে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া। এতে ৭০ জনেরও বেশি ইঞ্জিনিয়ার, সোলার ইনভার্টার ইনস্টলার ও টেকনিশিয়ান অংশগ্রহণ করেন। রাজধানী ঢাকার হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে সম্প্রতি এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
“হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ইনস্টলার ওয়ার্কশপ ২০২৩” শীর্ষক এ কর্মশালায় অংশগ্রহণকারীরা অন-গ্রিড ও অফ-গ্রিড সোলার সিস্টেমের সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে জানার সুযোগ পেয়েছেন। তারা সর্বোত্তম কার্যকারিতা ও নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করার জন্য সর্বোত্তম ইনস্টলেশন অনুশীলনের বিষয়ে বিশেষজ্ঞ নির্দেশনা পান।
হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেস বিভাগের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিয়াং উইক্সিং (জ্যাক) বলেন, “বাংলাদেশে শক্তির সহজলভ্যতা, স্থায়িত্ব ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি নতুন যুগের সূচনা করতে সৌরশক্তি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সৌরবিদ্যুৎ জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর দেশের নির্ভরতা হ্রাস করছে, পরিবেশগত অবক্ষয় কমাচ্ছে এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টায় অবদান রাখছে। এই ধরনের কর্মশালা আমাদের সৌর প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলক অর্জন করতে সহায়তা করে।”
হুয়াওয়ের ইপিসি সহযোগী প্রতিষ্ঠান সোলার ইপিসি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের টেকনিক্যাল সল্যুশন ম্যানেজার মুহাম্মদ নাজিবুল আহামেদ বলেন, “হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ইন্সটলার ওয়ার্কশপ ২০২৩- একটি অনুকরণীয় উদ্যোগ। বিশেষজ্ঞ সেশন, হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ এবং অনন্য নেটওয়ার্কিং সুযোগ তৈরির ক্ষেত্রে এই ওয়ার্কশপের এজেন্ডাটি অত্যন্ত সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই কর্মশালা শুধু অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদেরই উপকার করছে না বরং বাংলাদেশের সৌর শক্তি খাতের বৃদ্ধি ও উন্নয়নেও অবদান রাখছে।”
‘হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার’ সৌর বিদ্যুতের মাধ্যমে পাওয়া সুযোগ-সুবিধাগুলোরর ওপর ভিত্তি করে এর সর্বাধিক ব্যবহারের উপায়সমূহ নিয়ে কাজ করছে। এ পর্যন্ত, কোম্পানিটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সোলার প্ল্যান্টে স্ট্রিং ইনভার্টার সল্যুশন স্থাপন করেছে এবং বাংলাদেশে ৫০ মেগাওয়াট (এসি), ৩০ মেগাওয়াট (এসি) ক্ষমতাসম্পন্ন কিছু সোলার ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসার (আইপিপি) প্রকল্পসহ বেশ কয়েকটি রুফটপ প্রকল্পে কাজ করেছে। সিএন্ডআই (কমার্শিয়াল অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল) খাতের জন্য হুয়াওয়ে ৩.০০ মেগাওয়াট, ২.৪৮ মেগাওয়াট, ২.৪০ মেগাওয়াট, ২.৩৯ মেগাওয়াট ও ২.১০ মেগাওয়াট এসি ক্যাপাসিটির প্রকল্প সম্পন্ন করেছে। হুয়াওয়ে মোট ১০৫ মেগাওয়াট এরও বেশি সক্ষমতার বিভিন্ন রুফটপ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে, যেগুলো স্থাপনা পর্যায়ে রয়েছে। এবং খুব দ্রুত এগুলো গ্রিডে যুক্ত করা হবে। দেশকে ডিজিটাল শক্তির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রচেষ্টার ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। এই রূপান্তরকে ত্বরান্বিত করতে অন্যান্য সহযোগীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
রিপোর্ট
নির্বাহী সম্পাদক
দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম
|
|
|
|
স্টাফ রিপোর্টার
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি সম্প্রতি শীর্ষ কমার্শিয়াল, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ও অ্যাপ্লায়েন্স মোটর উৎপাদক নিডেক লেরয়-সোমারের অনুমোদিত পরিবেশক হিসেবে যাত্রা শুরু করেছে। রাজধানীতে অবস্থিত এনার্জিপয়েন্টে সম্প্রতি এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি এবং নিডেক ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেডের মধ্যে এ বিষয়ক একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি’র ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও হুমায়ুন রশিদ এবং নিডেক ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেডের (লেরয়-সোমার) আফটার সেল সার্ভিস বিভাগের ডিরেক্টর শ্রীনিবাসন আর তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। এছাড়া, অনুষ্ঠানে এনার্জিপ্যাকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন এর পাওয়ার অ্যান্ড এনার্জি ডিভিশনের চিফ বিজনেস অফিসার মোহাম্মদ মাসুম পারভেজ এবং পিইডি সার্ভিস অ্যান্ড স্পেয়ার ডিভিশনের সিনিয়র ম্যানেজার মোঃ আফজাল হোসেন।
নিডেক লেরয়-সোমার ইলেক্ট্রোমেকানিকাল ড্রাইভ সিস্টেম, ইলেকট্রনিক ড্রাইভ সিস্টেম ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল অল্টারনেটর খাতের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান। ১৯১৯ সাল থেকে লেরয়-সোমার বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সেবা ও সমাধান প্রদান করে আসছে। এই চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে এখন থেকে বাংলাদেশের গ্রাহকরাও জেনারেটরের গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ, যেমন - মোটর ও অল্টারনেটর (নিডেক) ক্রয় করতে পারবে । এছাড়া, এনার্জিপ্যাকের কাছ থেকে নিডেকের খুচরা যন্ত্রাংশ, বিক্রয়োত্তর সেবা, এবং মাঝারি ও উচ্চ-ভোল্টেজ অল্টারনেটরের (২০ কেভিএ থেকে ৪ এমভিএ পর্যন্ত) ওয়ারেন্টি-সম্পর্কিত পরিষেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হুমায়ুন রশিদ বলেন, “আমরা নিডেকের অংশীদার হতে পেরে আনন্দিত। এখন থেকে বাংলাদেশেও নিডেকের বিভিন্ন ইলেকট্রিক সলিউশনস পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের শীর্ষ পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান হিসেবে আমরা সবসময় গ্রাহকদের জন্য উন্নত অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এই অংশীদারিত্ব সেই প্রচেষ্টার প্রতিফলন। আশা করি আমাদের পণ্য ও পরিষেবা গ্রাহকদের প্রথম পছন্দ হয়ে উঠবে।”
|
|
|
|
কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রূপপুরে নিয়ে যাওয়া হয় ইউরেনিয়াম। আজ শুক্রবার পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া গোল চত্বর এলাকায়।
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার রূপপুরে নির্মাণাধীন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে প্রথম ইউনিটের জ্বালানি ‘ফ্রেস নিউক্লিয়ার ফুয়েল’ বা ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান পৌঁছেছে। বিশেষ নিরাপত্তাবলয়ের মধ্য দিয়ে আজ শুক্রবার বেলা ১টা ১৮ মিনিটে ইউরেনিয়াম বহনকারী গাড়িবহর রূপপুর প্রকল্প এলাকায় পৌঁছায়।
প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি বিশেষ উড়োজাহাজে রাশিয়া থেকে ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায়। আজ ভোরে বিশেষ নিরাপত্তাবলয়ে ইউরেনিয়াম বহনকারী গাড়িবহর রূপপুরের উদ্দেশে রওনা দেয়। বহরটি গাজীপুর, টাঙ্গাইল, বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে সিরাজগঞ্জ অতিক্রমের পর বনপাড়া-হাটিকুমরুল সড়ক দিয়ে রূপপুরে এসে পৌঁছায়।
|
|
|
|
মো: রাসেল মোল্লা
২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং ১শ দিনের বিশেষ কর্মসূচীর সফল বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ গ্রহিতাদের নিয়ে দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৭ সেপ্টেম্বর রবিবার মুড়াপাড়া বাজারে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক রূপগঞ্জ শাখা কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ঢাকা বিভাগের স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের সভাপতি ও কৃষি ব্যাংক রূপগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক মোঃ মাহাবুব আলম। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের মহা ব্যবস্থাপক আশরাফুজ্জামান খান। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ঢাকা বিভাগীয় নিরীক্ষা কার্যালয়ের নিরীক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আমিনুল ইসলাম, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপ মহাব্যবস্থাপক আঃসঃমঃ বাবর, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ মুখ্য আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মুহাম্মদ রাশিদুল ইসলামসহ আরো অনেকে।
রিপোর্ট
নির্বাহী সম্পাদক
দৈনিক নতুন বাজার ৭১. কম
|
|
|
|
স্টাফ রিপোর্টার
দেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্ভাবনা ও ভবিষ্যতের ওপর আলোকপাত করতে হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে ‘হুয়াওয়ে বাংলাদেশ ফিউশন সোলার সামিট ২০২৩’ আয়োজন করে হুয়াওয়ে সাউথ
এশিয়া। অনুষ্ঠানে আলোচকগণ ফিউশন সোলার টেকনোলোজির সম্ভাবনাময় দিক এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বাড়াতে প্রয়োজনীয় সম্মিলিত প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেস ডিপার্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক লিয়াং উইক্সিং। এছাড়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন
বোর্ডের সদস্য (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মো. মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে এই খাতের একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন সিম্পা সোলার লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার গোবিন্দ মজুমদার। এই আয়োজনে ১২০ জনেরও বেশি ইন্ডাস্ট্রি লিডার, খাত-বিশেষজ্ঞ ও সহযোগী অংশগ্রহণ করেন।
হুয়াওয়ের লিয়াং উইক্সিং বলেন, “বর্তমান সময়ে নবায়নযোগ্য জ্বালানি সবচেয়ে জরুরি। ২০২৩ সালের জুনের হিসাব অনুযায়ী, গ্রাহকদের জন্য আমরা ৮৪৫.৫ বিলিয়ন কিলোওয়াট-আওয়ার গ্রিন পাওয়ার উৎপাদন করেছি। এতে ৩৫.৫ বিলিয়ন কিলোওয়াট-আওয়ার বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়েছে। যুগোপযোগী উদ্ভাবন এবং ইনটেলিজেন্ট আপগ্রেডের মাধ্যমে একটি উন্নত বিশ্ব নির্মাণ করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে হুয়াওয়ে। ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশনের সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের জন্য একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ নির্মাণে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যহত থাকবে।”
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রকৌশলী মো. মিজানুর রহমান বলেন, “বাংলাদেশের বিদ্যুৎখাতকে স্বনির্ভর করে তুলতে আমাদের সৌরবিদ্যুতের মতো নবায়নযোগ্য জ্বালানির ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। দেশের ভবিষ্যতের স্বার্থে টেকসই জ্বালানি নিশ্চিত করতে সকল সহযোগীর সম্মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি। এক্ষেত্রে হুয়াওয়ের ডিজিটাল পাওয়ার সল্যুশন সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আমি আশাবাদী।” অনুষ্ঠানে সৌরশক্তির নানাবিধ প্রয়োগের ও প্রয়োজনীয় প্রযুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ করে বেশ কয়েকটি সেশন আয়োজিত হয়। সেশনে কীভাবে ফিউশন সোলার ইউটিলিটি স্মার্ট পিভি বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারে, দেশকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারে সক্ষম করে তোলা যায়, নিরবছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতের ক্ষেত্রে জ্বালানি স্টোরেজ সিস্টেমের গুরুত্ব এবং বাণিজ্যিক, আবাসিক ও শিল্পখাতের জন্য আলাদা ফিউশন সোলার সল্যুশনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
|
|
|
|
পেঁয়াজ রপ্তানিতে ৪০ ভাগ শুল্ক আরোপের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার পেঁয়াজ রপ্তানিতে শুল্কায়ন মূল্য বাড়িয়েছে ভারত সরকার। এর ফলে পেঁয়াজ আমদানিতে খরচ যেমন বাড়বে তেমনি দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানিতে প্রভাব পড়বে তেমনি দেশের বাজারে পণ্যটির দাম বাড়বে বলে জানিয়েছেন বন্দরের আমদানিকারকগণ।শুক্রবার (২৫ আগস্ট) রাতে ভারতীয় পেয়াজ রফতানিকারকরা হিলি স্থলবন্দরের পেয়াজ আমদানিকারকগণকে মুঠোফোনে এই তথ্য জানিয়েছেন। আজ শনিবার (২৬ আগস্ট) থেকেই নতুন এই শুল্কায়ন মূল্য কার্যকর হবে বলেও ভারতীয় রপ্তানিকারকরা জানিয়েছেন।হিলি স্থলবন্দরেরর পেয়াজ আমদানিকারক মোবারক হোসেন বলেন, দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রেখেছেন বন্দরের আমদানিকারকগণ। এরই মাঝে ভারতে বন্যার কারণে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় সেদেশের বাজারেই পেয়াজের সরবারহ কমে গেছে। সে কারণে সে দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ও পেঁয়াজ রফতানি নিরুৎসাহিত করতে গত শনিবার ভারত সরকার পেঁয়াজ রপ্তানির ক্ষেত্রে ৪০ ভাগ শুল্ক আরোপ করে। কত টাকা শুল্ক দিতে হবে সেটি নিশ্চিত না হওয়ায় রোববার বন্দর দিয়ে নতুন শুল্ক আরোপের কোনো পেঁয়াজ আমদানি হয়নি। কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৫ থেকে ৭ টাকা শুল্ক পরিশোধ করতে হবে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ায় সোমবার থেকে আবারো বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়। তবে কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৫ থেকে ৭ টাকা বাড়তি শুল্ক দিতে হওয়ায় দেশের বাজারে পণ্যটির দাম কিছুটা বাড়ছিল। এরপরেও দেশের বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমদানি অব্যাহত রেখেছেন বন্দরের আমদানিকারকগণ।এরই মাঝে শুক্রবার (২৫ আগস্ট) পেঁয়াজ রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন নির্দেশনা জারি করেছে ভারত সরকার।তিনি জানান, শুক্রবার (২৫ আগস্ট) রাতে ভারতীয় রফতানিকারকরা মুঠোফোনে সেই বিষয়টি আমাদের জানিয়েছেন। এতদিন পেঁয়াজ রফতানির ক্ষেত্রে আমরা যে ১৫০/২০০ মার্কিন ডলার মূল্যে পেঁয়াজের এলসি খুলতাম সেই মূল্যের ওপর ৪০ ভাগ শুল্ক পরিশোধ করেই পেঁয়াজ বাংলাদেশে রপ্তানি করতো ভারত। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তারা নতুন নির্দেশনা জারি করেছে সেটি হলো যে মূল্যেই এলসি করা হোক না কেন ভারতীয় কাস্টমসে প্রতি টন পেঁয়াজের ৩২৫ মার্কিন ডলার শুল্কায়ন মূল্য ধরে শুল্ক পরিশোধ করেই পেঁয়াজ রফতানি করতে হবে। ভারতের কৃষি পণ্যের মূল্য নির্ধারণী সংস্থা নতুন এই শুল্কায়ন মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। আজ শনিবার (২৬ আগস্ট) থেকেই নতুন এই শুল্কায়ন মূল্য কার্যকর হবে বলে ভারতীয় রফতানিকারকরা আমাদের জানিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, পুরানো বা নতুন সব এলসির ক্ষেত্রেই এই শুল্কায়ন মূল্য পরিশোধ করতে হবে। এর ফলে বর্তমানে পেঁয়াজের কেজি প্রতি যে প্রকারভেদে ৫-৭ টাকা শুল্ক পরিশোধ করতে হতো সেটি বেড়ে ১১ টাকার মত পরিশোধ করতে হবে। সেটিই ফিক্সড কিনা এখনো নিশ্চিত নয় এটি আজ শনিবার পরিস্কার হওয়া যাবে। এটি নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আজ বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি নাও হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি। এটি নিশ্চিত হওয়ার পরেই বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হতে পারে। তবে এই শুল্কায়ন মূল্য বাড়ানোর ফলে পেঁয়াজ আমদানিতে খরচ যেমন বাড়বে তেমনি দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়বে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশীদ, পেঁয়াজ রপ্তানির ক্ষেত্রে শুল্কায়ন মূল্য ৩২৫ মার্কিন ডলার করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে এ বিষয়ে কোনো নোটিফিকেশন এখনো পাওয়া যায়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি। আজ বিষয়টি পরিস্কার হওয়া যাবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
|
|
|
|
স্টাফ রিপোর্টার
হুয়াওয়ে বাংলাদেশ একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার ২০২৩’ এর ছয়জন বিজয়ীর নাম ঘোষণা করেছে হুয়াওয়ে। আইসিটি খাত সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে ও প্রশিক্ষণের জন্য আগামী মাসে চীনে যাবেন এই শিক্ষার্থীরা।
একটি শক্তিশালী আইসিটি ইকোসিস্টেম তৈরির লক্ষ্য নিয়ে বাংলাদেশে ১০ম বারের মতো সিডস ফর দ্য ফিউচারের আয়োজন করে হুয়াওয়ে। ৬০০’রও বেশি প্রতিযোগী এই আয়োজনে অংশ নেয়। প্রতিযোগীদের প্রোফাইলের ওপর নির্ভর করে ২০ জন শিক্ষার্থীকে ফাইনাল রাউন্ডের জন্য নির্বাচিত করা হয়। আইসিটি’র (তথ্য প্রযুক্তি) শক্তি কাজে লাগিয়ে সমাজের বৃহত্তর উন্নয়ন কীভাবে নিশ্চিত করা যাবে সে বিষয়ে প্রতিযোগীরা প্রজেক্ট প্রেজেন্টেশন ও সাক্ষাৎকার দেন। কনসেপ্ট ও উপস্থাপনার দক্ষতা বিবেচনায় নিয়ে ছয়জন শিক্ষার্থীকে বাছাই করে হুয়াওয়ে।
এ বছরের বিজয়ীরা হচ্ছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই (ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং) বিভাগের মোহাম্মদ আজমাঈন ফাতিন; ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলোজির ইইই বিভাগের আল মুমতাহিনা এরিকা; বুয়েটের এমই বিভাগের ফারসিয়া কাওসার চৌধুরী; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই বিভাগের অর্পন সাহা; রুয়েটের সিএসই বিভাগের মায়িশা ফারজানা ও আইইউটি’র সিএসই বিভাগের সাজিদ আহমদ চৌধুরী। বিজয়ীরা চীনের শেনঝেনে অবস্থিত হুয়াওয়ে সদরদপ্তর পরিদর্শণ ও শাংহাইয়ে প্রশিক্ষণে অংশ নেয়ার সুবর্ণ সুযোগ পাবেন।
হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া অঞ্চলের প্রেসিডেন্ট ও হুয়াওয়ে বাংলাদশের সিইও প্যান জুনফেংয়ের বক্তব্যের মধ্য দিয়ে এবারের গালা ইভেন্টের আয়োজন শুরু হয়। ইভেন্টে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের চীনা দূতাবাসের কাউন্সিলর সং ইয়াং। আয়োজনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলোজির (আইইউটি) উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম। গালা ইভেন্টে সিডস ফর দ্য ফিউচারের সার্বিক দিক ও এ বছরের সেরা প্রজেক্ট প্রেজেন্টেশনগুলো তুলে ধরা হয়। এছাড়া, ইভেন্টে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথির বক্তব্যের পাশাপাশি ছিল আরও নানা আয়োজন।
সিডস ফর দ্য ফিউচার উদ্যোগের বিষয়ে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া অঞ্চলের প্রেসিডেন্ট ও হুয়াওয়ে বাংলাদশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “একটি উন্নত ও সংযুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করে আসছে হুয়াওয়ে। এক্ষেত্রে আমরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করছি। বাংলাদেশের তরুণদের জন্য সিডস ফর দ্য ফিউচার উদ্যোগের মতো ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রাম নিয়ে এসেছে হুয়াওয়ে, যেন সঠিক দক্ষতা অর্জনের মাধ্যমে তরুণরা আগামীর বিশ্বের জন্য নিজেদের যোগ্য করে গড়ে তুলতে পারে ও দেশের ডিজিটাল রূপান্তরের যাত্রায় ভূমিকা রাখতে পারে।”
এ বিষয়ে বাংলাদেশে অবস্থিত চীনা দূতাবাসের কাউন্সিলর সং ইয়াং বলেন, “বাংলাদেশে অবস্থিত চীনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে আমি সিডস ফর দ্য ফিউচার প্রোগ্রামের ছয়জন বিজয়ীকে অভিনন্দন জানাই। বাংলাদেশ ও চীনের কৌশলগত সহযোগিতা আগামীতেও একইভাবে বজায় থাকবে বলে আমি আশাবাদী। হুয়াওয়ের মতো চীনা প্রতিষ্ঠান যারা বাংলাদেশে কাজ করছে তারা এই সহযোগিতার সম্পর্ক আরও জোরদার করতে ভূমিকা রাখবে।”
ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলোজির (আইইউটি) উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, “সিডস ফর দ্য ফিউচার ২০২৩ এর সকল অংশগ্রহণকারী ও বিজয়ীদের অভিনন্দন জানাই। হুয়াওয়ে এ ধরণের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে; তবে এরকম ধারণার বিকাশ ও উদ্ভাবনী প্রোগ্রাম আয়োজনের বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর চিন্তা করা উচিত। এতে করে শিক্ষার্থীদের বৃত্তের বাইরে গিয়ে চিন্তা ও কঠিন সমস্যার উদ্ভাবনী সমাধান খুঁজে বের করার সক্ষমতা বাড়বে। হুয়াওয়ে আয়োজিত সিডস ফর দ্য ফিউচার প্রতিভা বিকাশে ও উদ্ভাবনী ধারণা অনুপ্রাণিত করার জন্য খুব ভালো একটি প্ল্যাটফর্ম।”
উল্লেখ্য, ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার’ হুয়াওয়ের বিশ্বব্যাপী সমাদৃত ফ্ল্যাগশিপ প্রোগ্রাম। গত ১৫ বছর ধরে ডিজিটাল প্রতিভার বিকাশে অবদান রাখছে এই উদ্যোগ। বিশ্বব্যাপী প্রায় ১৫ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী এই উদ্যোগ থেকে উপকৃত হয়েছে। হুয়াওয়ে বাংলাদেশে একটি শক্তিশালী আইসিটি ইকোসিস্টেম তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে এবং এই উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের আইসিটি ইকোসিস্টেমের অংশ হতে সহায়তা করছে। এই ধরনের উদ্যোগ স্মার্ট বাংলাদেশের যাত্রাকে ত্বরান্বিত করবে। একইসাথে দেশের তরুণদের জন্য দক্ষতা বাড়ানোর এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরে ভূমিকা রাখার সুযোগ সৃষ্টি করছে।
|
|
|
|
হুয়াওয়ে নিজের আর্থিক প্রবৃদ্ধির যে পূর্বাভাস দিয়েছিল সেভাবেই এগিয়ে চলেছে এই প্রতিষ্ঠান। চলতি সপ্তাহে হুয়াওয়ের পক্ষ থেকে ঘোষণা দেয়া হয় যে ২০২৩ সালের প্রথমার্ধে এর আয় হয়েছে ৩১০.৯ বিলিয়ন (চীনা ইউয়ান)। বাণিজ্যিক প্রতিবেদন অনুযায়ী বছর প্রতি তিন দশমিক এক শতাংশ প্রবৃদ্ধি ও ১৫ শতাংশ মুনাফা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে হুয়াওয়ে। প্রতিষ্ঠানটি এর আইসিটি অবকাঠামো ব্যবসা থেকে ১৬৭ দশমিক দুই বিলিয়ন, কনজ্যুমার বিজনেস থেকে ১০৩ দশমিক পাঁচ বিলিয়ন, ক্লাউড বিজনেস থেকে ২৪ দশমিক এক বিলিয়ন, ডিজিটাল পাওয়ার থেকে ২৪ দশমিক দুই বিলিয়ন এবং ইন্টেলিজেন্ট অটোমোটিভ সল্যুশন (আইএএস) বিজনেস থেকে এক বিলিয়ন চীনা ইউয়ান আয় করেছে। হুয়াওয়ের রোটেটিং চেয়ারওম্যান সাবরিনা মেং বলেন, “আমাদের প্রতি সমর্থনের জন্য গ্রাহক ও সহযোগীদের ধন্যবাদ। সবাই একসাথে নিবেদিতভাবে কাজ করার জন্য আমি পুরো হুয়াওয়ে টিমের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। গ্রাহক ও সহযোগীদের জন্য আরও উন্নত অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আমরা ডিজিটালাইজেশন, বুদ্ধিমত্তা (ইন্টিলিজেন্স) এবং ডিকার্বনাইজেশন সংক্রান্ত মৌলিক প্রযুক্তির উন্নয়নে বিনিয়োগ করে যাচ্ছি। ২০২৩ সালের প্রথমার্ধে আমাদের আইসিটি অবকাঠামো ব্যবসা ও কনজ্যুমার বিজনেস ভালো অবস্থানে ছিল। এছাড়া, আমাদের ডিজিটাল পাওয়ার ও ক্লাউড ব্যবসা ভালো প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে এবং ইন্টিলিজেন্ট কানেক্টেড ভেহিকেল (যানবাহন) সংক্রান্ত বিভিন্ন সল্যুশন বাজারে সাড়া ফেলেছে।” [১] এখানে প্রকাশিত আর্থিক তথ্য আন্তর্জাতিক হিসাব মান বা ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডসের মান মেনে হিসাব করা হয়েছে। এসব তথ্য আর্থিক বিবরণী নিরীক্ষায় প্রাপ্ত ফলাফল নয়। [২] ২০২৩ সালের জুন শেষে বিনিময় হার: ১ ইউএস ডলার = ৭.২৫৪৩ চীনা ইউয়ান (সোর্স: এক্সটার্নাল এজেন্সিস)।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি হাজী ইউসুফ চৌধুরী নাঈম, সম্পাদক ও প্রকাশকঃ এম.এ মান্নান নির্বাহী সম্পাদক: মো: রাসেল মোল্লা
ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ খন্দকার আজমল হোসেন বাবু, সহ সম্পাদক: কাওসার আহমেদ । প্রধান বার্তা সম্পাদক: আবু ইউসুফ আলী মন্ডল, সহকারী-বার্তা সম্পাদক শারমিন আক্তার মিলি। ফোন: বার্তা বিভাগ 01618868682- 01914220053, সম্পাদক ও প্রকাশক: 01980716232
ঠিকানাঃ বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়- নারায়ণগঞ্জ, সম্পাদকীয় কার্যালয়- জাকের ভিলা, হাজী মিয়াজ উদ্দিন স্কয়ার মামুদপুর, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ। শাখা অফিস : নিজস্ব ভবন, সুলপান্দী, পোঃ বালিয়াপাড়া, আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ-১৪৬০, রেজিস্ট্রেশন নং 134 / নিবন্ধন নং 69 মোবাইল : 01731190131,E-mail- notunbazar2015@gmail.com, E-mail : mannannews0@gmail.com, web: notunbazar71.com,
|
|
|
|