| বাংলার জন্য ক্লিক করুন
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

   নির্বাচন -
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 
আইন ভঙ্গ করে শাহজাহানের প্রচারণা

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি: 

 

নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আজ গণসংযোগ করেছেন নারায়ণগঞ্জ—১ আসনে কেটলি প্রতিকের স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহান ও তার কর্মীরা। শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত রূপগঞ্জ উপজেলার আধুরিয়া ও কৈশাব এলাকায় এই গণসংযোগ করেন তারা। এসময় প্রচারণার ছবি তুলতে গেলে সাংবাদিকদের সাথে অসদাচরণ এবং কয়েকজন ব্যক্তির মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় শাহজাহানের অনুসারীরা। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার আধুরিয়া ও কৈশাব এলাকায় শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত গণসংযোগ করেন শাহজাহান। এসময় তিনি তার ব্যবহৃত গাড়িটি মূল সড়কের পাশে রেখে রিকশায় চড়ে কয়েকজন নেতাকর্মীদের নিয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন। 

স্থানীয় কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, শাহজাহান ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নগদ টাকা বিলি করেছেন। এসময় কেউ যেন মোবাইল ফোন বের না করে, সেই জন্য সতর্ক অবস্থানে ছিলেন তার কর্মীরা। 

আধুরিয়া এলাকার একটি সেলুনের মালিক নরসুন্দন (নাপিত) জানান, গণসংযোগ করার সময় এলাকার মহিলাদের সাথে কথা বলেন শাহজাহান। এসময় তার গণসংযোগের ছবি তুলতে দেননি তার লোকজন। বরং শাহজাহানের গণসংযোগের ভিডিও করায় এক ব্যক্তির মোবাইল ছিনিয়ে নেয়া হয়। 

এদিকে, খবর কৈশাব এলাকায় সাংবাদিকরা ছুটে গেলে শাহজাহানের কর্মীরা সাংবাদিকদের বাধা প্রদান করেন। এমনকি মোবাইল বা ক্যামেরা বের করতে দেয়া হয়নি। 

এদিকে, গণসংযোগ শেষ করে শাহজাহান ঢাকা—সিলেট মহাসড়কে রিকশা যোগে গাড়ির সামনে এসে সাংবাদিকদের দেখে দ্রুত গাড়িতে উঠে চলে যান। 

পরবর্তীতে এই বিষয়ে জানতে শাহজাহানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

এদিকে, রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আহসান মাহমুদ রাসেল জানান, আজ সকাল ৮টার পর থেকে কেউ—ই কোনো ধরনের প্রচার—প্রচারণা চালাতে পারবে না। যদি কেউ আইন ভঙ্গ করে প্রচারণা চালায়, তাহলে আমরা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।’

এদিকে, জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহমুদুল হক বলেন, ‘প্রচারণার ৩টি ছবি পেয়েছি। এই বিষয়ে খেঁাজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আইন ভঙ্গ করে শাহজাহানের প্রচারণা
                                  

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি: 

 

নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে আজ গণসংযোগ করেছেন নারায়ণগঞ্জ—১ আসনে কেটলি প্রতিকের স্বতন্ত্র প্রার্থী শাহজাহান ও তার কর্মীরা। শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত রূপগঞ্জ উপজেলার আধুরিয়া ও কৈশাব এলাকায় এই গণসংযোগ করেন তারা। এসময় প্রচারণার ছবি তুলতে গেলে সাংবাদিকদের সাথে অসদাচরণ এবং কয়েকজন ব্যক্তির মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় শাহজাহানের অনুসারীরা। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার আধুরিয়া ও কৈশাব এলাকায় শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত গণসংযোগ করেন শাহজাহান। এসময় তিনি তার ব্যবহৃত গাড়িটি মূল সড়কের পাশে রেখে রিকশায় চড়ে কয়েকজন নেতাকর্মীদের নিয়ে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেন। 

স্থানীয় কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে, শাহজাহান ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে নগদ টাকা বিলি করেছেন। এসময় কেউ যেন মোবাইল ফোন বের না করে, সেই জন্য সতর্ক অবস্থানে ছিলেন তার কর্মীরা। 

আধুরিয়া এলাকার একটি সেলুনের মালিক নরসুন্দন (নাপিত) জানান, গণসংযোগ করার সময় এলাকার মহিলাদের সাথে কথা বলেন শাহজাহান। এসময় তার গণসংযোগের ছবি তুলতে দেননি তার লোকজন। বরং শাহজাহানের গণসংযোগের ভিডিও করায় এক ব্যক্তির মোবাইল ছিনিয়ে নেয়া হয়। 

এদিকে, খবর কৈশাব এলাকায় সাংবাদিকরা ছুটে গেলে শাহজাহানের কর্মীরা সাংবাদিকদের বাধা প্রদান করেন। এমনকি মোবাইল বা ক্যামেরা বের করতে দেয়া হয়নি। 

এদিকে, গণসংযোগ শেষ করে শাহজাহান ঢাকা—সিলেট মহাসড়কে রিকশা যোগে গাড়ির সামনে এসে সাংবাদিকদের দেখে দ্রুত গাড়িতে উঠে চলে যান। 

পরবর্তীতে এই বিষয়ে জানতে শাহজাহানের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

এদিকে, রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা আহসান মাহমুদ রাসেল জানান, আজ সকাল ৮টার পর থেকে কেউ—ই কোনো ধরনের প্রচার—প্রচারণা চালাতে পারবে না। যদি কেউ আইন ভঙ্গ করে প্রচারণা চালায়, তাহলে আমরা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিব।’

এদিকে, জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহমুদুল হক বলেন, ‘প্রচারণার ৩টি ছবি পেয়েছি। এই বিষয়ে খেঁাজ নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রূপগঞ্জে নৌকাকে পরাজিত করতে প্রতিদন্দ্বী প্রার্থীরা মিথ্যা অভিযোগে ব্যস্ত- মন্ত্রী গাজী
                                  

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি: 

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক বলেছেন, নৌকার গণজোয়ার দেখে আমার প্রতিদন্দ্বী প্রার্থীরা বিভিন্ন প্রভাকান্ড মিথ্যা অভিযোগে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। নৌকাকে পরাজিত করতে তারা নৌকার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে জনগণকে বিভ্রান্তি করছে। তারা রূপগঞ্জের উন্নয়নের প্রতীক নৌকাকে পরাজিত করতে উঠে পরে লেগেছে। রূপগঞ্জের জণগণ বুঝে গেছে ভূমিদস্যুদের মদতেই রূপগঞ্জে একটি পুতুল এমপি নির্বাচিত করার পায়তারা করছে। ভূমিদস্যুদের রূপগঞ্জে কোন স্থান নেই। আমার বিশ্বাস রূপগঞ্জের জনগণ নৌকা ছাড়া অন্য কোনো মার্কায় ভোট দিবে না। নৌকা আবারও বিপুল ভোটে জয়ী হবে। ৪ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার রূপসীস্থ মন্ত্রীর বাসভবনে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। 

মন্ত্রী আরও বলেন, আওয়ামীলীগ সরকারের সময় রূপগঞ্জে যে উন্নয়ন হয়েছে তার ধারা অব্যাহত রাখতে রূপগঞ্জের জনগণ এবারও বিপুল ভোটে নৌকাকে বিজয় করবে। জনগণ রূপগঞ্জে কোন পুতুল এমপি নির্বাচিত করে নিজেদের ভিটা-মাটি হারাতে চায় না।

এসময় রূপগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এম এ মোমেন, সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেন, সিনিয়র সহ সভাপতি শফিকুল আলম ভুইয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম রোবেল মাহমুদ, সাংবাদিক মঞ্জুর এলাহী, রিপন সরকার, এনামুল হক, মোঃ শাহীন, সিরাজুল ইসলাম, মোঃ পারভেজ, মোঃ সাগরসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।

রূপগঞ্জে নৌকার জনসভায় লাখো জনতার ঢল
                                  

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি: 

 

নারায়ণগঞ্জ-১ আসন রূপগঞ্জে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীকের নির্বাচনী জনসভায় লাখো জনতার ঢল নেমে এসেছে।৩ জানুয়ারি বুধবার সরকারি মুড়াপাড়া কলেজ মাঠে এ নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত হয়। বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার জনতা আনন্দ উল্লাসে ঢাকঢোল বাজিয়ে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে জনসভায় অংশ নেন । আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন রূপগঞ্জ উপজেলার আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আলহাজ্ব মোঃ তোফাজ্জল হোসেন মোল্লা। সভায় বক্তব্য রাখেন রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আজিজ, তারাবো পৌরসভার মেয়র হাছিনা গাজী, রংধনু গ্রুপের চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম, মুড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ তোফায়েল আহমেদ আলমাছ, গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুল হাসান তুহিন, ভুলতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আরিফুল হক, কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ জাহেদ আলী, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য সীমা রাণী পাল শীলা, সরকারি মুড়াপাড়া কলেজের সাবেক ভিপি মনির হোসেন প্রমূখ। 

সভায় গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক বলেন, আজকে এ জনসভা জন সমুদ্রে পরিণত হয়েছে। আর এতেই বুঝা যায় রূপগঞ্জের মানুষ আবারও নৌকাকে ক্ষমতায় দেখতে চায়। নৌকা মার্কা শেখ হাসিনার মার্কা। নৌকা উন্নয়নের মার্কা। আপনারা কেউ ভূমিদস্যুদের বানানো পুতুল এমপি প্রার্থীকে এমপি বানাবেন না। পুতুল এমপি নির্বাচিত হলে ভূমি দস্যুরা আপনাদের ভিটা মাটিও রাখবে না। সব কিছু বালু ভরাট করে দখলে নিবে। আপনারা আমাকে নৌকায় ভোট দিয়ে রূপগঞ্জের উন্নয়ন করার পুনরায় সুযোগ করে দিন।

রূপগঞ্জের দাউদপুরে নৌকার নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা ভাংচুর লুটপাট অগ্নিসংযোগ
                                  

রূপগঞ্জ(নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা:

 

নারায়ণগঞ্জ-১(রূপগঞ্জ) আসনের আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীকের নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে ভাংচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। ১ জানুয়ারি সোমবার ভোরে উপজেলার দাউদপুর ইউনিয়নের তীরমারা জিন্দা লতিফ মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে। রূপগঞ্জের দাউদপুর ইউনিয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা আহম্মদ আলী শিকদার বলেন, গত সোমবার ভোরে রূপগঞ্জ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী কেটলি প্রতীকের সমর্থক রুবেল, সাগর ও খোকনের নেতৃত্বে ১৫/১৬ সদস্যের একদল সন্ত্রাসী দা, রামদা, চাপাতি, চাইনিজ কুড়াল, লোহার রড, এসএস পাইপসহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে ক্যাম্পে হামলা চালিয়ে ভাংচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। আগুনে চেয়ার, পোষ্টার, ব্যানার ও নির্বাচনী ক্যাম্প ভস্মীভূত হয়। 

 

  

এসময় হামলাকারীরা ক্যাম্পে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাংচুর করে পদদলিত করে। হামলাকারীরা চেয়ার ভাংচুর করে নির্বাচনি ক্যাম্পে পেট্রোল ছিটিয়ে অগ্নি সংযোগ করে ক্যাম্পে রক্ষিত নৌকা প্রতীকের পোষ্টার, ব্যানার ও ২০টি চেয়ার লুটে নেয়। 

 

রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি ও দাউদপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব তোফাজ্জল হোসেন মোল্লা বলেন, সংসদ নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে দাউদপুর ইউনিয়নের তীরমারা জিন্দা লতিফ মার্কেটের নির্বাচনী ক্যাম্পে প্রতিপক্ষের লোকজন হামলা চালিয়েছে। দাউদপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আফাজ উদ্দিন খাঁন বলেন, আওয়ামীলীগের নির্বাচনী ক্যাম্পে অগ্নি সংযোগের ঘটনা দুঃখজনক। সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য তিনি দাবি জানান। 

 

এ ব্যাপারে দাউদপুর ইউনিয়ন বীর মুক্তিযেযাদ্ধা আহম্মদ আলী শিকদার বাদী হয়ে ১৬ জনকে আসামী করে রূপগঞ্জ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। 

 

রূপগঞ্জ থানার ওসি দীপক চন্দ্র সাহা বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দাউদপুর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রূপগঞ্জে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা
                                  

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) সংবাদদাতা: 

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জের-১(রূপগঞ্জ) আসন জমে উঠেছে প্রচার প্রচারণা। প্রতিক বরাদ্দ পাওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার প্রচারণা শুরু করেছেন আওয়ামীলীগী, জাতীয় পার্টি, তৃণমূল বিএনপি সহ স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলছে তাদের নির্বাচনী প্রচার প্রচারণার কার্যক্রম। আওয়ামীলীগর মনোনীত প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক বর্তমান সরকারের নানা উন্নয়ন ভোটারদের কাছে তুলে ধরছেন। উন্নয়ন বুঝে নিন, নৌকা মার্কায় ভোট দিন এই ¯েøাগানে ভোটারদের কাছে ধারে ধারে ঘুরছেন তিনি। গতকাল ২০ ডিসেম্বর বুধবার সকাল থেকে দক্ষিণ নবগ্রাম, মুশরী, জাঙ্গীর, হারিন্দা, ব্রাক্ষণখালী, পিতলগঞ্জ, শিমুলিয়া, গুতিয়াব, বাঘবের, আলমপুর, ইছাপুরা সহ রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় এ গণসংযোগ করেন। এ সময় রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আজিজ, রূপগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ছালাউদ্দিন ভুঁইয়া, রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন, রূপগঞ্জ উপজেলা স্বেচ্ছা সেবকলীগের সভাপতি ইমন হাসান খোকন, আওয়ামীলীগ নেতা আরাফত আলী, রূপগঞ্জ ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল আজিজ, মহিলালীগ নেত্রী রাবেয়া আক্তার, লাকী আক্তার, আন্নি আক্তার সহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। 

প্রতীক বরাদ্দ পেয়েই ঢাকা ১৯ আসনে নির্বাচনের আমেজ শুরু
                                  

আওরঙ্গজেব কামাল :

 

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ

পেয়েই ঢাকা ১৯ আসনে নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ভোটের

প্রচারে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। ভোটারদের কাছে ছুটতে শুরু করেছেন

নির্বাচনে অংশ নেয়া বিভিন্ন দলের প্রার্থী ও কর্মী সমর্থকরা। প্রচারে

পিছিয়ে নেই স্বতন্ত্র প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকরাও। আওয়ামী লীগ ও

স্বতন্ত্র প্রার্থীরা উন্নয়নের বার্তা নিয়ে মানুষের কাছে ভোট চাচ্ছেন।

আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রার্থীদের প্রচারণা শুরু হয়েছে । দলীয়

এবং ব্যক্তিগত প্রতীক পাওয়ার পরই প্রার্থীরা প্রচারণায় নেমে পড়েন। তারা

সাভার আশুলিয়া গড়ার উন্নয়নের বার্তা নিয়ে মাঠে কাজ করছেন। অনেকে

নির্বাচনি পোস্টার আগেই ছেপে রেখেছিলেন, গতকাল নির্বাচনি এলাকার বিভিন্ন

পাড়া-মহল্লায় তা টানানো শুরু হয়েছে। এবার এ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত

প্রার্থী ডা: এনামুর রহমান । সফল এ ত্রাণ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা

প্রতিমন্ত্রী নৌকা প্রতীক নিয়ে লড়ছেন । এ বিষয়ে তার নিকট জানতে চাইলে

তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ

হাসিনা আমার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রেখে আমাকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। আজ আমি

দলীয় প্রতীক বরাদ্দ পেলাম। আমার মার্কা নৌকা। আমি বিশ্বাস করি এই নৌকা

মার্কা সকলের পরিচিত মার্কা। শুধু তাই নয়, নৌকা হলো উন্নয়নের মার্কা,

নৌকা হলো স্বাধীনতার মার্কা। নৌকা জাতির জনকের মার্কা। নৌকা হল জন নেত্রী

শেখ হাসিনার। যারা শেখ হাসিনাকে ভালো বাসে যারা নৌকা কে ভালো বাসে তারা

নৌকায় অবশ্যই ভোট দেবে। তিনি এ সময় আরো বলেন,নৌকা উন্নয়নের প্রতীক , তাই

মানুষ নৌকায় ভোট দিবেন। আমি খুবই খুশি আমার নির্বাচনী আসনে অনেকগুলো

প্রার্থী আছে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যাও বেশি। এতে অবশ্যই নির্বাচনটা

উৎসবমুখর হয়ে উঠবে। দলীয় বিদ্রোহী যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, তারাও

দলের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কিন্তু তারা মনোনয়ন না পেয়ে নৌকার বিরুদ্ধে

বিদ্রোহ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তারা কিন্তু দলের বড় বড় পদধারী

নেতাও। আমি মনে করি বিদ্রোহী, স্বতন্ত্র বা ডামি প্রার্থী যাই বলি না

কেন, কোনো দিকে মানুষ যাবে না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ

উন্নয়নের মার্কা হিসেবে, বঙ্গবন্ধুর মার্কা হিসেবে নৌকাকেই বেছে নিবেন।

এটা আমার বিশ্বাস।। এদিকে তার বিরুদ্ধে লড়ছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী

লীগের সাবেক সংসদ সদস্য তালুকদার তৌহিদ জং মুরাদ ও আশুলিয়া থানা আওয়ামী

লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ধামসোনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ

সাইফুল ইসলামসহ নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের

প্রার্থীরা। আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি এবারের স্বতন্ত্র প্রার্থী

তালুকদার মো. তৌহিদ জং মুরাদ বরাদ্দ পেয়েছেন ঈগল পাখি প্রতীক এবং ধামসোনা

ইউনিয়নের সদ্য পদত্যাগী সাবেক চেয়ারম্যান ও আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের

সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলামও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন।

তিনি বরাদ্দ পেয়েছেন ট্রাক প্রতীক। এছাড়াও এ আসন থেকে অপর ৭ জন প্রার্থী

হলেন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির আইরীন পারভীন, গণফ্রন্টের নুরুল আমীন,

তৃণমূল বিএনপির মাহাবুবুল হাসান, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মিলন কুমার ভঞ্জ,

ন্যাশনাল পিপল্স পার্টির ইসরাফিল হোসেন সাভারী, বাংলাদেশ সুপ্রিম পাটির্র

মো: জুলহাস ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের মো: সাইফুল ইসলাম মেম্বার

নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন। তাদের প্রতীক বরাদ্দের বিষয়টি এ রিপোর্ট লেখার

সময় পর্যন্ত জানা যায়নি। অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী তালুকদার মো. তৌহিদ

জং মুরাদ ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের শিমুলতলা এলাকায় এ নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন

করেন।জানা গেছে, হাজার হাজার নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে মটর শোভাযাত্রা

সহকারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আমিনবাজার থেকে রেডিওকলোনী প্রদক্ষিণ করে

শিমুলতলায় এসে তার নির্বাচনী কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। এরপর তিনি অফিস

উদ্বোধন করে তার নির্বাচনী প্রতীক ঈগল মার্কার প্রচার প্রচারণার

কার্যাক্রম শুরু করেন এবং নির্বাচনীয় বক্তব্য দেয়। তিনি বলেন আমার

বিরুদ্ধে মিথ্যা ভাবে প্রচার করে আমাকে রাজনীতি থেকে দুরে রাখতে চেষ্টা

করেছে। রানা প্লাজার ঘটনায় আমার কোন হাত ছিল না মিথ্যা ভাবে আমার নামে

ফাঁসানো হয়ে। ভোটের মাধ্যমে প্রমান করবো আমার জন প্রীয়তা কত টুকু তা

প্রমান করবো। এছাড়া অপর সদ্য পদত্যাগী সাবেক চেয়ারম্যান স্বতন্ত্র

প্রার্থী সাইফুল ইসলাম বলেন,আওয়ামীলীগের তৃণমূল নেতাকর্মীরা সঙ্গে রয়েছে

অবশ্যই বিজয়ী হবো। আমি আপনাদের দোয়া ও সমার্থন চায়। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী,

আগামী ৭ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ভোটগ্রহণ। প্রচারণা

চালানো যাবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত।সোমবার জেলার

রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তরে ভোটে অংশ নেয়া প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক

বরাদ্দ দেয়া হয়। তার পর থেকে শুরু হয়েছে এসব প্রার্থীর সরব প্রচারণা ও

কর্মী-সমর্থকদের দৌড়ঝাঁপ।এ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৭ লাখ ৫৬ হাজার ৪১০ জন।

এর মধ্যে পুরুষ ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ৮৭ হাজার ৪৬৩ জন ও মহিলা ভোটার ৩ লাখ

৬৮ হাজার ৯৪৭ জন।

 

খুলনা ৫ আসনে নির্বাচনের নৌকা বিজয়ের সম্ভাবনা
                                  

আওরঙ্গজেব কামাল :

 

 

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ

পেয়েই খুলনা আসনে নির্বাচনের আমেজ শুরু হয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ভোটের

প্রচারে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। ভোটারদের কাছে ছুটতে শুরু করেছেন

নির্বাচনে অংশ নেয়া বিভিন্ন দলের প্রার্থী ও কর্মী সমর্থকরা। আগামী সংসদ

নির্বাচন সামনে রেখে প্রার্থীদের প্রচারণা শুরু হয়েছে । দলীয় এবং

ব্যক্তিগত প্রতীক পাওয়ার পরই প্রার্থীরা প্রচারণায় নেমে পড়েন। তারা

ফুলতলা ও ডুমুরিয়া গড়ার উন্নয়নের বার্তা নিয়ে মাঠে কাজ করছেন। অনেকে

নির্বাচনি পোস্টার আগেই ছেপে রেখেছিলেন, গতকাল নির্বাচনি এলাকার বিভিন্ন

পাড়া-মহল্লায় তা টানানো শুরু হয়েছে। এবার এ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত

প্রার্থী সাবেক দুবারের সফল মন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ। তিনি নৌকা

প্রতীক নিয়ে লড়ছেন । এ বিষয়ে তার নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন, মন্ত্রী

শিক্ষাবিদ নারায়ণ চন্দ্র চন্দ এমপি বলেন, জননেত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু

কন্যা জননেত্রী আমাকে অত্যন্ত পছন্দ করেন। তাছাড়া আমার নির্বাচনী এলাকার

জনগনসহ দক্ষিণাঞ্চলের সর্বস্তরের মানুষের ভালোবাসায় আজকের এই অর্জন।

জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত মানুষের জন্যই কাজ করতে চাই। জাতির জনক

বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমার ওপর আস্থা ও

বিশ্বাস রেখে আমাকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। আজ আমি দলীয় প্রতীক বরাদ্দ

পেলাম। আমার মার্কা নৌকা। আমি বিশ্বাস করি এই নৌকা মার্কা সকলের পরিচিত

মার্কা। শুধু তাই নয়, নৌকা হলো উন্নয়নের মার্কা, নৌকা হলো স্বাধীনতার

মার্কা। নৌকা জাতির জনকের মার্কা। নৌকা হল জন নেত্রী শেখ হাসিনার। যারা

শেখ হাসিনাকে ভালো বাসে যারা নৌকা কে ভালো বাসে তারা নৌকায় অবশ্যই ভোট

দেবে। তিনি এ সময় আরো বলেন,নৌকা উন্নয়নের প্রতীক , তাই মানুষ নৌকায় ভোট

দিবেন। আমি খুবই খুশি আমার নির্বাচনী আসনে অনেকগুলো প্রার্থী আছে।

স্বতন্ত্র প্রার্থীর সংখ্যাও বেশি। এতে অবশ্যই নির্বাচনটা উৎসবমুখর হয়ে

উঠবে। দলীয় বিদ্রোহী যারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন, তারাও দলের মনোনয়ন

চেয়েছিলেন। কিন্তু তারা মনোনয়ন না পেয়ে নৌকার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে

স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তারা কিন্তু দলের বড় বড় পদধারী নেতাও। আমি

মনে করি বিদ্রোহী, স্বতন্ত্র বা ডামি প্রার্থী যাই বলি না কেন, কোনো

দিকে মানুষ যাবে না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষ উন্নয়নের

মার্কা হিসেবে, বঙ্গবন্ধুর মার্কা হিসেবে নৌকাকেই বেছে নিবেন। এটা আমার

বিশ্বাস। এই বিষয়ে তিনি আরোও বলেন, কেউ বলতে পারবে না আমি অন্যায়ভাবে

অর্থ উপার্জন করেছি কিংবা কারও জমি দখল করেছি। আমি মনে করি,

ডুমুরিয়া-ফুলতলার মানুষ আওয়ামী লীগকে ভালোবাসে, আমাকে ভালোবাসে। এলাকায়

ব্যাপক উন্নয়নকাজ হয়েছে। মানুষ তার সুফল পাচ্ছে। তাই আমাকেই আবার চাইবে।

আমৃত্যু কাজ করতে চাই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে জননেত্রী শেখ হাসিনার

নির্দেশনায়। তিনি দণিাঞ্চলের চিংড়ি শিল্পসহ মৎস্য সেক্টরের উন্নয়নে কাজ

করারও অঙ্গিকার ব্যক্ত করেন। চাই সবার সহযোগিতা। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা

বলে জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে এই আসনে আওয়ামী লীগের সাথে

কোন প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে না। সংসদীয় এ আসনে এবার মোট ভোটর সংখ্যা হল ৩

লক্ষ ৮২ হাজার ৯’শ ৯ জন। তারমধ্যে ডুমুরিয়ার ভোটার ২ লক্ষ ৬৯ হাজার ১’শ

২৬ জন এবং ফুলতলায় ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৭’শ ৮৩ জন। এ আসনে সকল জল্পনা কল্পনার

অবসান ঘটিয়ে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগের

চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছেন দুবারের সফল মন্ত্রী ফুলতলা ডুমুরিয়া গড়ার

রূপকার নারায়ণ চন্দ্র চন্দ্র। তিনি খুলনায় দীর্ঘ বছর ১৮ পর ২০১৮ সালে

একজন পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রী পান। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের

দায়িত্বপালনকারী সফল প্রতিমন্ত্রী শিক্ষাবিদ নারায়ন চন্দ্র চন্দ মন্ত্রী

হিসেবে শপথ নেয়। এবং পূর্ণ মিয়াদ পর্যন্ত সফল ভাবে দায়ীত্ব পালন করেন।

অ্যাডভোকেট সালাহ উদ্দিন ইউসুফ ১৯৯৬ সালের আওয়ামী লীগের সরকার আমলে

স্বাস্থ্য মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ২০০০ সালের সেপ্টেম্বও

দপ্তরবিহীন মন্ত্রী থাকা অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। এরপর আর কেউ খুলনায়

পূর্নমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্বপালন করার সুযোগ পাননি। নারায়ন চন্দ্র চন্দ

খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার উলা গ্রামের বিখ্যাত চন্দ বংশের স্বর্গীয়

কালীপদ চন্দের মেঝ ছেলে। ১৯৪৫ সালের ১২ মার্চ তিনি জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর

মাতা ছিলেন স্বর্গীয়া রেণুকা বালা চন্দ। স্ত্রী ঊষা রানী চন্দ স্কুল শিক।

নারায়ন চন্দ্র চন্দ তিন ছেলে ও এক মেয়ের জনক। বড় ছেলে বিশ্বজিত চন্দ্র

চন্দ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক ও ডীন। মেঝ

ছেলে সত্যজিত চন্দ্র চন্দ ব্যবসায়ী ও ছোট ছেলে অভিজিত চন্দ্র চন্দ জেলা

পরিষদ সদস্য। একমাত্র জামাতা বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক। তাঁর বড়

ভাই দীন বন্ধু চন্দ্র চন্দ শোভনা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক

ছিলেন। তিনি শিক্ষা জীবন শেষ করে তিনি ১৯৬৭ সালে আওয়ামী লীগের রাজনীতির

সাথে যুক্ত হন। ১৯৬৮ সালে থানা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব

পান। ১৯৮৪ সালে তিনি ডুমুরিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক

নির্বাচিত হন। ১৯৯৫ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি

নির্বাচিত হন। ২০০৩ সালে গঠিত কমিটিতেও তিনি সরাসরি ভোটের মাধ্যমে সভাপতি

নির্বাচিত হন। সর্বশেষ ২০১৫ সালেও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত

হন। ওই পদে এখনও তিনি সফলভাবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। তিনি আওয়ামী লীগ

খুলনা জেলা শাখার সদস্য। এছাড়া আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের কেন্দ্রিয় কমিটির

সভাপতিও তিনি।এছাড়া বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে

ডুমুরিয়া উপজেলার ভান্ডারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদে তিনি চেয়ারম্যান পদে

নির্বাচিত হন। ছয় বার তিনি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তৎকালিন

স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও পরে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী সালাহউদ্দিন ইউসুফের মৃত্যুর

পর ২০০০ সালের ২০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপ-নির্বাচনে নারায়ন চন্দ্র চন্দ

ডুমুরিয়া-ফুলতলা আসনে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।২০০১ সালের অষ্টম

সংসদ নির্বাচনে তিনি চারদলীয় জোট প্রার্থীর নিকট পরাজিত হন। দলের জন্য

পরিশ্রমী, নিবেদিতপ্রাণ একজন কর্মী-সংগঠক চন্দ ২০০৮ সালের নবম সংসদ

নির্বাচনে আবারও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তাঁর মেয়াদকালে গত ৫ বছরে

ডুমুরিয়া ফুলতলার শিা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, আইনশৃঙ্খলার উন্নয়নে তিনি

ব্যাপক কাজ করেছেন।দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায়

তৃতীয়বারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সে সময়ে তিনি দায়িত্ব পান মৎস্য

ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে। দায়িত্ব পেলেন এবার দায়িত্ব পেলেন

পূর্ন মন্ত্রী হিসেবে। উল্লেখ,খুলনা ৫ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩,৪৪,৪৮০।

পুরুষ ভোটার ১,৭১,৩০৫ নারী ভোটার ১,৭৩,১৭৫ জন।

 

আসন্ন সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়নাল হাজারীর মনোনয়নপত্র জমা
                                  

রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি 

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাধারণ সম্পাদক রূপগঞ্জ থানা জাতীয় পার্টির মো: জয়নাল আবেদীন চৌধুরী জেলা প্রশাসকের অফিসে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন।

গতকাল ৩০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো: মনজুরুল হাফিজ রাজুর কাছে তিনি এ মনোনয়নপত্র জমা দেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, সিনিয়র সহ-সভাপতি রূপগঞ্জ জাতীয় পার্টি ফিরোজ মোহাম্মদ মঙ্গল সহ-সভাপতি রূপগঞ্জ জাতীয় পার্টি তোফাজ্জল হোসেন সিনিয়র সহ-সভাপতি নাজির ভূঁইয়া যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রূপগঞ্জ জাতীয় পার্টি শাহাবুদ্দিন মিন্টু আইয়ুব মনির রবিন চৌধুরী রমজান আলী প্রধান বাবুল খান মোঃ খোকন মিয়া মো:নাসির পর্চা প্রমুখ। জয়নাল আবেদীন চৌধুরী বলেন আমি এর আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন করেছি তারাবো পৌরসভার মেয়র নির্বাচন করেছি অবাত সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে আমি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবো৷ ফিরোজ মোহাম্মদ মঙ্গল বলেন জাতীয় পার্টি থেকে হাইব্রিড নেতা সাইফুলকে মনোনয়ন দিয়েছেন সুষ্ঠু নির্বাচন হলে আমরা জয়লাভ করব ইনশাল্লাহ ৷  

আসন্ন সংসদ নির্বাচন রূপগঞ্জে আট জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
                                  

রূপগঞ্জ(নারায়ণগঞ্জ)সংবাদদাতা

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে সংসদ সদস্য পদে আজ ৩০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আট জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তারা হলেন আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক, তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার, জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির আফাজউদ্দিন, জাকের পার্টির যুবায়ের আলম, এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ শাহজাহান ভুঁইয়া, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি গোলাম মতর্‚জা পাপ্পা, কার্যকরী সদস্য আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান হাবিব।

খুলনা-৫ আসনে আবারো নৌকার মাঝি হলেন নারায়ণ চন্দ্র চন্দ
                                  

আওরঙ্গজেব কামাল :

 

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ডুমুরিয়া ও ফুলতলা

এই দুই উপজেলা মিলে খুলনা-৫ আসন। স্বাধীনতার পরবর্তী সময় থেকেই এ আসনটি

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের দখলে। এক কথায় আওয়ামী লীগের দুর্গ বা ভোট ব্যাংক

হিসেবে পরিচিত। মহান জাতীয় সংসদের ১২তম নির্বাচনী আসর। সবকিছু ঠিকঠাক

থাকলে নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মহান জাতীয় সংসদের ১০৩ নং

সংসদীয় অঞ্চল হল ডুমুরিয়া ও ফুলতলা উপজেলা। সংসদীয় এ আসনে এবার মোট ভোটর

সংখ্যা হল ৩ লক্ষ ৮২ হাজার ৯’শ ৯ জন। তারমধ্যে ডুমুরিয়ার ভোটার ২ লক্ষ ৬৯

হাজার ১’শ ২৬ জন এবং ফুলতলায় ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৭’শ ৮৩ জন। এ আসনে সকল

জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও

আওয়ামী লীগের চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছেন দুবারের সফল মন্ত্রী ফুলতলা

ডুমুরিয়া গড়ার রূপকার নারায়ণ চন্দ্র চন্দ্র। গতকাল রবিবার (২৬

নভেম্বর)বিকেলে এই তালিকায় খুলনা-৫ ডুমুরিয়া- ফুলতলা আসন থেকে সাবেক

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ এমপিকে নৌকার মাঝি

হিসেবে ঘোষণা করেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ’র মনোনয়ন কমিটি। খুলনা-৫ আসন

থেকে সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ আওয়ামী লীগের

মনোনয়ন পাওয়ায় ডুমুরিয়া ও ফুলতলা উপজেলায় আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত

হয়েছে।অধিক রাত্র পর্যন্ত বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ,

স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগি সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী

শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ করা হয়।এসময়ে

নৌকা মার্কার স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয় ভান্ডারপাড়া, রংপুর,

মাগুরখালী, শোভনা, আটলিয়া, ডুমুরিয়া ও ফুলতলা সদরসহ দুই উপজেলার বিভিন্ন

এলাকা। রবিবার বিকালে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের খুলনা-৫ আসনে

নারায়ন চন্দ্র চন্দের নাম ঘোষণা করেন। প্রসঙ্গত, খুলনা-৫ আসন থেকে

আ’লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। এবার নির্বাচিত হলে

৫ম বারের মত সংসদ সদস্য হবেন তিনি। তিনি বিগত ১৯৯৬ সালের সপ্তম জাতীয়

সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আমলে সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী

সালাউদ্দিন ইউসুফ এমপির মৃত্যুতে শূন্য হওয়া খুলনা-৫ আসনের ‍উপনির্বাচনে।

২০০০ সালে ২০ ডিসেম্বরের ভোটে জিতলেও ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে তিনি

হেরে যান। আর ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে আসনটি আবার নিজের

করে নেন নারায়ণ চন্দ্র চন্দ। ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে খুলনা-৫ আসন থেকে

বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় তৃতীয়বারের মত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।শেখ

হাসিনার তৃতীয় মন্ত্রিসভায় তিনি ২৫ জানুয়ারি ২০১৪ থেকে ২ জানুয়ারি

২০১৮ পর্যন্ত মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ প্রতিমন্ত্রী ও ২ জানুয়ারি ২০১৮ থেকে

৭ জানুয়ারি ২০১৯ পর্যন্ত মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সর্বশেষ

২০১৯ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি খুলনা-৫ আসন থেকে বাংলাদেশ

আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়।গতকাল রবিবার ২৬

নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ’র মনোনয়ন বোর্ড কতৃক

নারায়ণ চন্দ্র চন্দের নাম ঘোষণা করায় তার সমর্থকেরা উচ্ছাস প্রকাশ করে

ডুমুরিয়া-ফুলতলায় খন্ড খন্ড আনন্দ মিছিল করে।এরইমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ

মাধ্যমে মহান সৃষ্টি কর্তার প্রতি শুকরিয়া আদায় করে স্ট্যাটাস দিয়েছেন

অনেকেই। আবার কোথাও কোথাও। ঢাকা প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে সাবেক মন্ত্রী

নারায়ণ চন্দ্র চন্দ্ এর জন্য দোয়া চাওয়া হয় ফেসবুকে । খোজ নিয়ে যাওয়া

যায়,এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন আসনে নতুন মুখ যেমন

এসেছেন, তেমনি বাদও পড়েছেন মন্ত্রী, উপ- মন্ত্রীসহ বিতর্কিত এমপিরা। তবে

জনগণের ভোটে বিজয়ী হতে পারবেন এমন প্রার্থীদের কাউকেই বাদ দেওয়া হয়নি

বলে জানিয়েছে দলের বিভিন্ন সূত্র। গত বৃহস্পতিবার সংসদীয় মনোনয়ন

বোর্ডের সভা শুরু হয়। সেদিন খুলনা, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের ১০৮টি আসনে

প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়। এ বিষয়ে তিনি জাতির পিতার প্রতি শ্রদ্ধা

জানিয়ে বলেন,আমাকে মনোনয়ন দেওয়ায় জননেত্রী শেখ হাসিনা সহ মনোনয়ন বেডের

সকল কে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তিনি গর্ব করে বলেন শেখ

হাসিনা বাংলাদেশের উন্নয়নের রুপকার। তার হাত ধরে বাংলাদেশ আরো অনেক দুর

এগিয়ে যাবে। যে দেশের স্বপ্ন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

দেখেছিলেন সেই স্বপ্নের ও কল্পনার দেশ আজ বাস্তব সোনার বাংলাদেশে পরিণত

হয়েছে। তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাবার স্বপ্নের ও

কল্পনার দেশকে আজ বাস্তব পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন। যেমনটা তিনি ভাবছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী সাহস, বুদ্ধি ও চিন্তাচেতনাকে কাজে

লাগিয়ে বাঙালি জাতিকে উপহার দিয়েছেন তার বাবার কল্পিত সোনার বাংলাদেশ।

একসময় দেশি/বিদেশি কিছু কুলাঙ্গার বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলে যে উপহাস

বা তিরস্কার করেছিলেন তাদের মুখে ছাই দিয়ে বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশ

হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ২০০৮ সালে ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশকে ডিজিটাল

বাংলাদেশে রূপান্তরিত করেছিলেন, এখন আবার ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট

বাংলাদেশ হতে চলেছে, যা নিয়ে সারাবিশ্ব আলোচনা হচ্ছে। বাংলাদেশ

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ ঘটেছে। তাই আমি

সকলের কাছে নৌকা মার্কায় ভোট প্রার্থানা করছি। যাতে দেশের অসমাপ্ত কাজ

গুলি শেস করতে পারি। নারায়ন চন্দ্র চন্দের জন্ম ১৯৪৫ সালের ১২ মার্চ।

খুলনা জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার উলা গ্রামের কালিপদ চন্দের মেঝ ছেলে তিনি।

তার মায়ের নাম রেনুকা বালা চন্দ। স্ত্রী উষা রানী চন্দও পেশায় একজন

শিক্ষক। ৪ সন্তানের জনক নারায়ন চন্দের ৩ ছেলে ও ১ মেয়ে। নারায়ন চন্দ্র

চন্দ ১৯৬১ সালে ডুমুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মেট্রিক পাশ করেন। ১৯৬৩

সালে দৌলতপুর বিএল কলেজ থেকে এইচএসসি, ১৯৬৬ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স এবং ১৯৬৭ সালে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন।

এরপর পর তিনি ডুমুরিয়ার সাহস নোয়াকাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক

হিসেবে কর্ম জীবন শুরু করেন। ১৯৭৩ সালের ৭ মে নারায়ন চন্দ্র চন্দ খুলনার

ডুমুরিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহন করেন।

ওই বিদ্যালয় থেকেই তিনি মেট্রিক পাশ করেছিলেন। তার প্রচেষ্টায় ১৯৭৪ সালে

ডুমুরিয়া স্কুলে প্রথম এসএসসি পরীক্ষার কেন্দ্র চালু হয়। এরআগে এই এলাকার

শিক্ষার্থীদেরকে খুলনা শহরে গিয়ে পরীক্ষা দিতে হতো। শিক্ষক হিসেবে

যোগদানের পর পরই তিনি প্রতিষ্ঠা করেন থানা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি। তিনি

সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৭ সালে তিনি

জেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহন করেন। ২০০৫

সালের ১১ মার্চ শিক্ষকতা পেশা থেকে তিনি অবসর গ্রহন করেন।

ছাত্র জীবন শেষ করে ১৯৬৭ সালে নারায়ন চন্দ্র চন্দ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে

যুক্ত হন। ১৯৬৮ সালে তিনি থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে

দায়িত্ব পান। ১৯৮৪ সালে তিনি থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হন এবং

১৯৯৫ সালের সভাপতি নির্বাচিত হন। সর্বশেষ তিনি ২০০৩ সালে গঠিত উপজেলা

কমিটিতেও সভাপতি নির্বাচিত হন। সেই থেকে আজো থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির

দায়িত্ব পালন করে চলেছেন নারায়ন চন্দ্র চন্দ। বাংলাদেশে প্রথম অনুষ্ঠিত

ইউপি নির্বাচনে তিনি ডুমুরিয়া উপজেলার ভান্ডারপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের

চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এ পদে তিনি ৬ বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সেই

সময়কালের সরকারের প্রয়াত স্বাস্থ্যমন্ত্রী সালাউদ্দিন ইউসুফের মৃত্যুর পর

২০০০ সালের ২০ ডিসেম্বর ওই আসনে অনুষ্ঠিত উপনির্বাচনে নারায়ন চন্দ্র চন্দ

প্রথমবারের মতো ডুমুরিয়া-ফুলতলা আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।২০০১

সালের নির্বাচনে তিনি চার দলীয় জোটের প্রার্থী গোলাম পরোয়ারের কাছে

পরাজিত হন। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি পুনরায় একই আসন থেকে

সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি এলাকার মানুষের কাছে জনপ্রিয়, পরিশ্রমি

হিসেবে পরিচিত। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারীর দশম জাতীয় নির্বাচনে তিনি বিনা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। এরপর তিনি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ

মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর এবং পরবর্তিতে তিনি ওই মন্ত্রণালয়ের

পূর্নমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার সময়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য,

মৎস্য, কৃষি, যোগাযোগ, বিদ্যুৎসহ আইন শৃঙ্খলা উন্নয়নে ব্যাপক কাজ করেছেন।

 

লেখক ও গবেষক  

 

আসন্ন সংসদ নির্বাচনে জাপা প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা
                                  

রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি ঃ

 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনে জাতীয় পার্টির

মনোনীত প্রার্থী দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম

মনোনয়ন জমা দিয়েছেন।

           গতকাল ৩০ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী

কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার ফয়সাল হকের কাছে তিনি এ মনোনয়নপত্র

জমা দেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন, রূপগঞ্জ উপজেলা জাতীয় পার্টির সহ- সভাপতি

আলী খান, সাংগঠনিক সম্পাদক আলম বাদশা ও প্রচার সম্পাদক গোলাম রাব্বানী

প্রমুখ।

রূপগঞ্জে উপ-নির্বাচনে লাটিম মার্কার গণজোয়ার
                                  

মো:রাসেল মোল্লা 

 

আগামী ১২ জুন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচন। এ নির্বাচনকে ঘিরে লাটিম মার্কার সমর্থকদের গণজোয়ারে পরিণত হয়েছে। ওয়ার্ডের প্রতিটি অলিতে গলিতে পাড়া মহল্লার লাটিম মার্কার সমর্থকদের গণজোয়ারের দৃশ্যই চোখে পড়েছে। লাটিম মার্কার প্রার্থী জয়নাল আবেদীন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভোটারদের ধারে ধারে ভোট চেয়ে বেড়াচ্ছেন। 

 এ ওয়ার্ডে ১৬ প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলেও প্রচারণায় শীর্ষে লাটিম মার্কার জয়নাল আবেদীন, হাতি প্রতীকের সমসের খান, ভ্যান গাড়ী প্রতীকের শাহাবুদ্দিন তালা প্রতীকের শফিকুল ইসলাম ও টিউবওয়েল প্রতীকের মোঃ নূর আলম মুন। 

অন্যান্য প্রার্থীরা হলেন হাঁস মার্কার মোঃ রবিন মিয়া, ঘুড়ি মার্কার ইব্রাহিম মোল্লা, ক্রিকেট বেট মার্কার আনোয়ার হোসেন, পানির পাম্প মার্কার মোঃ খলিলুর রহমান, আপেল মার্কার জহিরুল ইসলাম, ফুটবল মার্কার আবিদ হাসান চাঁন মিয়া, মোরগ মার্কার মোঃ ইব্রাহিম, কুমির মার্কার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, বাস মার্কার মোঃ নুরুল ইসলাম, টর্চ লাইট মার্কার মোঃ আল-আমিন ও বৈদ্যুতিক পাখা মার্কার মোঃ বাবুল মিয়া। 

রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিস জানায়, আগামী ১২ জুন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ইভিএম এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হবে। 

 

রিপোর্ট 

নির্বাহী সম্পাদক 

দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম

রূপগঞ্জে ওয়ার্ড উপ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
                                  

মো:রাসেল মোল্লা

 

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের আসন্ন উপ-নির্বাচনে ১৬ প্রার্থীর মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে । গতকাল ২৮ মে রবিবার উপজেলা নির্বাচন কর্যালয়ে উপজেলা নির্বাচন অফিসার তাজাল্লি ইসলাম প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক তুলে দেন। প্রার্থীদের মাঝে সমসের আলী খান পেয়েছেন হাতি, জয়নাল আবেদীন পেয়েছে লাটিম, মোঃ শাহাবুদ্দিন ভ্যান গাড়ী, মোঃ রবিন মিয়া হাঁস মার্কা, ইব্রাহিম মোল্লা ঘুড়ি, মোঃ আনোয়ার হোসেন ক্রিকেট বেট, মোঃ খলিলুর রহমান পানির পাম্প, মোঃ নূর আলম টিউবয়েল, জহিরুল ইসলাম আপেল, আবিদ হাসান চাঁন মিয়া ফুটবল, মোঃ ইব্রাহিম মোরগ, শেখ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম কুমির, মোঃ নুরুল ইসলাম বাস, শফিকুল ইসলাম তালা, মোঃ আল আমিন টর্চ লাইট ও মোঃ বাবুল মিয়া বৈদুতিক পাখা মার্কা প্রতীক পেয়েছেন। এসময় রূপগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আরিফুল হাসান, রূপগঞ্জ থানা পুলিশ ও সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ১২ জুন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ইভিএম এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ হবে। 

উল্লেখ্য, কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ বজলুর রহমান মৃত্যু বরণ করার কারনে এ ওয়ার্ডটির সদস্য পদ শূন্য হয়। 

 

রিপোর্ট 

নির্বাহী সম্পাদক 

দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম

রূপগঞ্জে ওয়ার্ড উপ নির্বাচনে ১৬ প্রার্থীরই মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা
                                  

মো:রাসেল মোল্লা 

 

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনে ১৬ প্রার্থীর মনোনয়নই বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল ১৮ মে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কক্ষে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। 

রিটার্নিং কর্মকর্তা তাজাল্লি ইসলাম বলেন, প্রার্থীদের সকল তথ্য সঠিক হওয়ায় ১৬জনেরই মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। মনোনয়ন বৈধ ঘোষিত প্রার্থীরা হলেন, সমসের আলী খান, জয়নাল আবেদীন, মোঃ শাহাবুদ্দিন, রবিন, ইব্রাহিম মোল্লা, মোঃ আনোয়ার হোসেন, মোঃ খলিলুর রহমান, মোঃ নূর আলম, জহিরুল ইসলাম, আবিদ হাসান চাঁন মিয়া, মোঃ ইব্রাহিম, শেখ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মোঃ নুরুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, মোঃ আল আমিন ও মোঃ বাবুল। 

আগামী ২৭ মে প্রার্থীদের প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ও ১২ জুন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ইভিএম এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।  

উল্লেখ্য, কায়েতপাড়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের সদস্য মোঃ বজলুর রহমান মৃত্যুর বরণ করার কারনে এ ওয়ার্ডটির সদস্য পদ শূন্য হয়। 

 

রিপোর্ট নির্বাহী 

সম্পাদক 

দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম

চিরিরবন্দর উপজেলার জগন্নাথপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত
                                  

মোঃ আফজাল হোসেন, 

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি 

 

চিরিরবন্দর উপজেলার জগন্নাথপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ণভাবে অভিভাবক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। গত শনিবার সকাল ১০.০০ হতে বেলা ৪.০০ টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। ৩টি প্যানেল মোতাহের হোসেন বাদল, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুল্লাহ্ সরকার এবং হেলাল হোসেন। ৪জন অভিভাবক সদস্য (পুরুষ) ৩ =১২জন। মহিলা ১জন করে ৩= ৩ মোট ভোটার ৩৪৭জন। ভোট সংগ্রহ হয় ৩০৮টি, বাতিল ১০ (পুরুষ) ও ৩ (মহিলা)। বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুল্লাহ্ সরকারের প্যানেল বিজয়ী হন। সুষ্ঠ নির্বাচন হওয়ায় নির্বাচন পরিচালনা করেন প্রিজাইডিং অফিসার উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার প্রাণ কৃষ্ণ ঘরামী সহ ৪জন এবং চিরিরবন্দর থানার এস আই শাহা আলম এর একটি ৪ সদস্যের টিম নির্বাচন পরিচালনা করেন। অভিভাবকের দাবি নতুন কমিটি নতুন কিছুর উপহার দিবে। 

 

রূপগঞ্জের চনপাড়ার বহুল আলোচিত কায়েতপাড়া ইউপি ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
                                  

মো: রাসেল মোল্লা 

 

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র এলাকার কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের আলোচিত ৯নং ওয়ার্ডের সদস্য পদে উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। ১১মে বৃহস্পতিবার রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার তাজাল্লি ইসলাম এ তফসিল ঘোষণা করেন। আগামী ১২ জুন অনুষ্ঠিত হবে এ উপ-নির্বাচন। নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ আগামী ১৭মে, ১৮মে মনোনয়নপত্র বাছাই, ২৭মে প্রার্থিতা প্রত্যাহার। আগামী ১২ জুন ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে।

 

উল্লেখ্য রূপগঞ্জের বহুল আলোচিত চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্রের বহু মামলার আসামি কায়েতপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য বজলুর রহমান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেফতারের পর মৃত্যুর ঘটনায় এ পদটি শূন্য হয়। 

 

রিপোর্ট 

নির্বাহী সম্পাদক

 দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম


   Page 1 of 5
     নির্বাচন
আইন ভঙ্গ করে শাহজাহানের প্রচারণা
.............................................................................................
রূপগঞ্জে নৌকাকে পরাজিত করতে প্রতিদন্দ্বী প্রার্থীরা মিথ্যা অভিযোগে ব্যস্ত- মন্ত্রী গাজী
.............................................................................................
রূপগঞ্জে নৌকার জনসভায় লাখো জনতার ঢল
.............................................................................................
রূপগঞ্জের দাউদপুরে নৌকার নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা ভাংচুর লুটপাট অগ্নিসংযোগ
.............................................................................................
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রূপগঞ্জে প্রার্থীদের প্রচার প্রচারণা
.............................................................................................
প্রতীক বরাদ্দ পেয়েই ঢাকা ১৯ আসনে নির্বাচনের আমেজ শুরু
.............................................................................................
খুলনা ৫ আসনে নির্বাচনের নৌকা বিজয়ের সম্ভাবনা
.............................................................................................
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়নাল হাজারীর মনোনয়নপত্র জমা
.............................................................................................
আসন্ন সংসদ নির্বাচন রূপগঞ্জে আট জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
.............................................................................................
খুলনা-৫ আসনে আবারো নৌকার মাঝি হলেন নারায়ণ চন্দ্র চন্দ
.............................................................................................
আসন্ন সংসদ নির্বাচনে জাপা প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা
.............................................................................................
রূপগঞ্জে উপ-নির্বাচনে লাটিম মার্কার গণজোয়ার
.............................................................................................
রূপগঞ্জে ওয়ার্ড উপ নির্বাচনে প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ
.............................................................................................
রূপগঞ্জে ওয়ার্ড উপ নির্বাচনে ১৬ প্রার্থীরই মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা
.............................................................................................
চিরিরবন্দর উপজেলার জগন্নাথপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে শান্তিপূর্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত
.............................................................................................
রূপগঞ্জের চনপাড়ার বহুল আলোচিত কায়েতপাড়া ইউপি ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
.............................................................................................
রাজশাহী সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে ফরম উত্তোলন তিন জন
.............................................................................................
নবাবগঞ্জ উপজেলার ৭নংদাউদপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত
.............................................................................................
আমতলী উপজেলা পরিষদ পুনঃনির্বাচনে প্রার্থী নিয়ে ধুু¤্রজাল। নতুন প্রার্থী না পুরাতন।
.............................................................................................
মৃত্যুর তিন বছর চার মাসেও নির্বাচন হয়নি আমতলী পৌরসভার দুই ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে। সেবা বি ত সাধারণ মানুষ।
.............................................................................................
গজারিয়ায় হোসেন্দীতে নৌকার নির্বাচনী জনসভা
.............................................................................................
বিনা প্রতিদ্বন্দীতায় বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের কমিটি ঘোষনা
.............................................................................................
বড়পুকুরিয়ার কয়লা খনি শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের আনারস মার্কা প্যানেলের মনোনয়ন পত্র ক্রয়
.............................................................................................
দিনাজপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে দেলওয়ার হোসেন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় ফুলেল শুভেচ্ছা
.............................................................................................
নবনির্বাচিত জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানকে সামির অভিনন্দন
.............................................................................................
নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১, ২ ও ৩ নং
.............................................................................................
রাজনীতি সাত প্রার্থী পাননি এক ভোটও
.............................................................................................
ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদ নির্বাচনে পীরগঞ্জে সদস্য পদে সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমানের বিজয়
.............................................................................................
ঠাকুরগাঁও জেলা পরিষদের সদস্য পদে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট অনুষ্ঠিত-নব নির্বাচিতদের উল্লাস
.............................................................................................
দেশের ৫৭টি জেলা পরিষদে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলে। এর মধ্যে ২৬টিতে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
.............................................................................................
ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ নির্বাচনে সতন্ত্র প্রার্থী এম হারুন অর রশিদ নির্বাচিত
.............................................................................................
জেলা পরিষদ নির্বাচন : ৬নং ওয়ার্ডের সদস্য পদে অ্যাডভোকেট গিয়াস বিজয়ী
.............................................................................................
চাঁদপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ চলছে
.............................................................................................
বাংলাদেশ জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের সদস্য নির্বাচিত
.............................................................................................
গাইবান্ধা-৫ আসনের উপনির্বাচনের ১৯টি কেন্দ্রে ভোট স্থগিত
.............................................................................................
নির্বাচনী আমেজ শুরু হয়েছে ডেপুটি স্পিকারের আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী ৬ জন
.............................................................................................
ভোটে জিতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাচছেন নারী মেম্বার
.............................................................................................
বিজয়ী মেম্বারের ৪০০ ব্যালটে নেই সহকারি প্রিসাইডিংয়ের সই
.............................................................................................
তৃতীয় ধাপে ইউপি নির্বাচনে জয় পেলেন যারা
.............................................................................................
তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীর কাছে হারল নৌকা প্রার্থী
.............................................................................................
গোলাপগঞ্জে উৎসব মূখর পরিবেশে ইউপি নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিল
.............................................................................................
বীরগঞ্জে ৯ টি ইউনিয়নে ৪৯ চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন
.............................................................................................
গোলাপগঞ্জে উৎসব মূখর পরিবেশে ইউপি নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র দাখিল
.............................................................................................
নির্বাচন এখন আইসিইউতে, গণতন্ত্র এখন লাইফ সাপোর্টে: ইসি মাহবুব
.............................................................................................
ভোট না দেওয়ায় সাঁকো ভেঙে দিলেন প্রার্থী!
.............................................................................................
৮৩৫ ইউপিতে ভোটগ্রহণ চলছে
.............................................................................................
চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে (ইসি)
.............................................................................................
আজ চতুর্থ ধাপের ইউপি নির্বাচনের তফসিল
.............................................................................................
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার বিদ্রোহী পিতা-পুত্র
.............................................................................................
ভোটের আগেই তারা চেয়ারম্যান নির্বাচিত
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি হাজী ইউসুফ চৌধুরী নাঈম, সম্পাদক ও প্রকাশকঃ এম.এ মান্নান

নির্বাহী সম্পাদক: মো: রাসেল মোল্লা
ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ খন্দকার আজমল হোসেন বাবু, সহ সম্পাদক: কাওসার আহমেদ । প্রধান বার্তা সম্পাদক: আবু ইউসুফ আলী মন্ডল, সহকারী-বার্তা সম্পাদক শারমিন আক্তার মিলি। ফোন: বার্তা বিভাগ 01618868682- 01914220053, সম্পাদক ও প্রকাশক: 01980716232
ঠিকানাঃ বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়- নারায়ণগঞ্জ, সম্পাদকীয় কার্যালয়- জাকের ভিলা, হাজী মিয়াজ উদ্দিন স্কয়ার মামুদপুর, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ। শাখা অফিস : নিজস্ব ভবন, সুলপান্দী, পোঃ বালিয়াপাড়া, আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ-১৪৬০, রেজিস্ট্রেশন নং 134 / নিবন্ধন নং 69 মোবাইল : 01731190131,E-mail- notunbazar2015@gmail.com, E-mail : mannannews0@gmail.com, web: notunbazar71.com,
    2015 @ All Right Reserved By notunbazar71.com

Developed By: Dynamic Solution IT Dynamic Scale BD