| বাংলার জন্য ক্লিক করুন
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

   স্বাস্থ্য -
                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                 
ফুলবাড়ী উপজেলা সভাকক্ষে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

মোঃ আফজাল হোসেন,

দিনাজপুর প্রতিনিধি:

 

ফুলবাড়ী উপজেলা সভাকক্ষে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ১১ টায় উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের আযোজনে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়়। ফুলবাড়ী হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির আলোচনা সভার পূর্বে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এন,সি,ডি কর্নার ও নতুন ভবনের মহিলা ওয়ার্ড এবং কেবিন ফিতা কেটে শুভ উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি হিসেবে এ্যাড.মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এম.পি, ও সাবেক সফল মন্ত্রী ও সভাপতি, প্রাথমিক ও গনশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি এবং সভাপতি ফুলবাড়ী উপজেলা হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটি। ফুলবাড়ী হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন (ফুলবাড়ী ও পার্বতীপুর) উপজেলার উন্নয়নের রূপকার, স্থানীয় সংসদ সদস্য এ্যাড.মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এম.পি। ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মশিউর রহমান সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন ফুলবাড়ী উপজেলা হাসপাতাল ব্যবস্থানা কমিটির সহ-সভাপতি, ফুলবাড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান মিল্টন । এ সময় বক্তব্য রাখেন, ফুলবাড়ী পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মোঃ মাহামুদ আলম লিটন, ফুলবাড়ী উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদক মুশফিকুর রহমান বাবুল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মজ্ঞু রায় চৌধুরী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নীরসামচ্ছুজামান, ফুলবাড়ী উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম ডাবলু , দিনাজপুর জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম বাবু, ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর আরএমও ডাঃ মোঃশাকিলুর রহমান,ডাঃ মোঃ সাজেদুল ইসলাম সহ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, কর্মকর্তা কর্মচারী বৃন্দ,সাংবাদিক,সুধীজন উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্য বলেন যে কোনো রোগী হাসপাতালে আসলে তারা যেন ডাক্তারদের কাছে যেন মন খুলে কথা বলতে পারে, এবং ভালো ব্যবহার পায়,সেখানে তাদের ভালো আচরণে রুগীরা যেনো মুগ্ধ হয় । হাসপাতালের ডাক্তারগন রোগীদের এমন সেবা দিয়ে যাবেন যেন এই হাসপাতাল বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ স্থানে যায় । মাননীয় প্রধান মšী¿ জন নেত্রী শেখ- হাসিনা স্বাস্থ্য সেবায় সর্বাত্বক সহযোগীতা করে যাচ্ছেন । বাংলাদেশ এখন সব কিছুতে এগিয়ে গেছে ।

ফুলবাড়ী উপজেলা সভাকক্ষে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
                                  

মোঃ আফজাল হোসেন,

দিনাজপুর প্রতিনিধি:

 

ফুলবাড়ী উপজেলা সভাকক্ষে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ১১ টায় উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের আযোজনে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মিলনায়তনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়়। ফুলবাড়ী হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির আলোচনা সভার পূর্বে ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এন,সি,ডি কর্নার ও নতুন ভবনের মহিলা ওয়ার্ড এবং কেবিন ফিতা কেটে শুভ উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি হিসেবে এ্যাড.মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এম.পি, ও সাবেক সফল মন্ত্রী ও সভাপতি, প্রাথমিক ও গনশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি এবং সভাপতি ফুলবাড়ী উপজেলা হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটি। ফুলবাড়ী হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন (ফুলবাড়ী ও পার্বতীপুর) উপজেলার উন্নয়নের রূপকার, স্থানীয় সংসদ সদস্য এ্যাড.মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এম.পি। ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মশিউর রহমান সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন ফুলবাড়ী উপজেলা হাসপাতাল ব্যবস্থানা কমিটির সহ-সভাপতি, ফুলবাড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান মিল্টন । এ সময় বক্তব্য রাখেন, ফুলবাড়ী পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মোঃ মাহামুদ আলম লিটন, ফুলবাড়ী উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদক মুশফিকুর রহমান বাবুল। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মজ্ঞু রায় চৌধুরী, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নীরসামচ্ছুজামান, ফুলবাড়ী উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আশরাফুল ইসলাম ডাবলু , দিনাজপুর জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম বাবু, ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর আরএমও ডাঃ মোঃশাকিলুর রহমান,ডাঃ মোঃ সাজেদুল ইসলাম সহ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, কর্মকর্তা কর্মচারী বৃন্দ,সাংবাদিক,সুধীজন উপস্থিত ছিলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্য বলেন যে কোনো রোগী হাসপাতালে আসলে তারা যেন ডাক্তারদের কাছে যেন মন খুলে কথা বলতে পারে, এবং ভালো ব্যবহার পায়,সেখানে তাদের ভালো আচরণে রুগীরা যেনো মুগ্ধ হয় । হাসপাতালের ডাক্তারগন রোগীদের এমন সেবা দিয়ে যাবেন যেন এই হাসপাতাল বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ স্থানে যায় । মাননীয় প্রধান মšী¿ জন নেত্রী শেখ- হাসিনা স্বাস্থ্য সেবায় সর্বাত্বক সহযোগীতা করে যাচ্ছেন । বাংলাদেশ এখন সব কিছুতে এগিয়ে গেছে ।

ফুলবাড়ীতে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে সেবা জোরদারকরন বিষয় অবহতীকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
                                  

মোঃ আফজাল হোসেন, 

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি

 

দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে ২৪/৭ ( সার্বহ্মণিক) স্বাভাবিক প্রসব সেবা জোরদারকরণ বিষয়ে অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় ফুলবাড়ী উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে উপজেলার ৭ টি ইউনিয়নের স্বাস্থ্যকর্মী ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্যকর্মীদের নিয়ে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ ওয়াসিকুল ইসলাম। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার, এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফুলবাড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মিলটন, পৌর মেয়র আলহাজ্ব মাহমুদ আলম লিটন, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিরু শামসুন্নাহার,ডা: মাহমুদুর রহমান, পরিচালক ( এমসি এইচ-সাভিস) ও লাইন ডাইরেক্টর ( এমসি আরএ এইচ) পরিবার পরিকল্পনা,ডা: দেয়ান মোর্শেদ কামাল (পরিচালক পরিবার পরিকল্পনা রংপুর, ডা: মকলেছুর রহমান (উপপরিচালক স্থানীয় সরকার দিনাজপুর, ডা: এএইচ বোরহান উল-ইসলাম সিদ্দিকী (সিভিল সার্জন দিনাজপুর, ডা: সাইফুল ইসলাম উপপরিচালক পরিবার পরিকল্পনা দিনাজপুর, ফুলবাড়ী মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচএফপি) ডা: মোঃ রইচ উদ্দীন। এছাড়াও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, এনজিও কর্মী, সিভিল প্রশাসন, মাঠ পর্যায়ের স্বাস্থ্য কর্মী, পরিবার পরিকল্পনার সকল কর্মকর্তা কর্মচারীগণ ও সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা স্বাস্থ্য সেবা জোরদার করতে স্বাস্থ্যকর্মীদের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য রাখেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (এমপি) সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড ও স্বাস্থ্য খাতে সরকারের সফলতার বিভিন্ন বিষয়ে তুলে ধরেন, এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের সঠিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের আহবান জানান।

 

 

অভিভাবকদের অভিযোগ কাউনিয়ায় টাকা বিনিময় মিলছে ইপিআই টিকা কার্ড
                                  

কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ 

 

কাউনয়া উপজেলায় গত ছয় থেকে আট মাসে জন্ম নেওয়া অধিকাংশ নবজাতক শিশুদের টিকাদানের পর মিলছে না টিকা কার্ড। টিকা কার্ড না পাওয়ায় জন্মনিবন্ধনে বিড়ম্বনা পড়েছে অভিভাবকরা। অপরদিকে স্বাস্থ্য সহকারি আব্দুল মবিনের বিরুদ্ধে নবজাতকের অভিভাবকদের টাকা বিনিময়ে ইপিআই টিকা কার্ড দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। 

জানা গেছে, স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশের অন্যতম সাফল্য ঠিক সময়ে ঠিক টিকাটি শিশু ও মাকে দিতে পারা। দেশের মানুষকে টিকা দিয়ে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সুখ্যাতি কুড়িয়েছে। কিন্তু কাউনিয়ায় নবজাতকদের টিকা দেয়ার পর বিড়ম্বনায় পড়েছে অভিভাবকরা। টিকাদানের পর টাকা দিয়ে নিতে হচ্ছে টিকা কার্ড। হারাগাছ পৌর এলাকার সারাই মধ্যপাড়ার বাসিন্দা মিমি বলেন, তাঁর কন্যা শিশুর বয়স দুই মাস। একই এলাকার ইসলামের বাড়ীতে গত বুধবার ইপিআই কেন্দ্রে তাঁর শিশুর তৃতীয় ডোজ টিকা দেয়। টিকা কার্ড চাইলে কেন্দ্রের স্বাস্থ্য সহকারি আব্দুল মবিন তাকে জানান, টিকা কার্ডের সরবরাহ নেই। কার্ড নিতে একশত টাকা লাগবে। পরে তিনি টাকা দিয়ে টিকা কার্ড সংগ্রহ করেন। স্বাস্থ্য সহকারি আব্দুল মবিন বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে টিকা কার্ড সরবরাহ করা হচ্ছে না। কম্পিউটারের দোকান থেকে প্রিন্ট করে টিকা কার্ড নবজাতকের অভিভাবকদের সরবরাহ করা হয়। টিকা কার্ড প্রিন্টের জন্য টাকা নেয়া হয়েছে। উপজেলা ইপিআই মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট রশিদুল ইসলাম জানান, উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে শূন্য থেকে ১৫ মাস বয়সী শিশুদের টিকা দেওয়া হয়। উপজেলায় পর্যাপ্ত টিকা কার্ড সরবরাহ রয়েছে। চাহিদা অনুযায়ী প্রতিমাসে স্বাস্থ্য সহকারিদের ইপিআই টিকা কার্ড সরবররাহ করা হয়। বিনোদমাঝী গ্রামের ইসমিআরা বলেন, তাঁর শিশুর বয়স ৮মাস। ইপিআই টিকাদানের পর তাকে টিকা কার্ড দেওয়া হয় নাই। স্বাস্থ্য সহকারিরা জানিয়েছেন, টিকা কার্ড সরবরাহ নাই তাই সাদা কাগজে লিখে দেওয়া হচ্ছে পরবর্তী টিকাদানের তারিখ। এমন অভিযোগ অনেকেরই। অভিভাবকদের ভাষ্য, টিকা কার্ড সব শিশুর জন্যই গুরুত্বপূর্ণ একটি সনদ। বিশেষ করে জন্মনিবন্ধনের সনদের জন্য কার্ডটি থাকা বাধ্যতামূলক। ভাইস চেয়ারম্যান আঃ রাজ্জাক বলেন, শিশুদের পরিচয়ের জন্মনিবন্ধন সনদ না পাওয়া পর্যন্ত দালিলিক প্রমাণ হলো ইপিআই হলুদ কার্ড। শিশুদের জন্য জন্মনিবন্ধনের এই কার্ড অপরিহার্য। কিন্তু শিশুরা টিকা পাচ্ছে তবে পাচ্ছে না টিকা কার্ড। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মীর হোসেন বলেন, আমাদের এখানে পর্যাপ্ত টিকা কার্ড আছে এবং চাহিদা অনুযায়ী স্বাস্থ্য সহকারিদের তা সরকরাহ করা হচ্ছে। টিকাদানের পরও সব নবজাতক শিশুদের টিকা কার্ড দেয়া হচ্ছে। যদি কোন নবজাতকের অভিভাবক টিকা কার্ড না পেয়ে থাকে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। জেলা সিভিল সার্জন ডাঃ শামীম আহমেদ বলেন, শিশুমৃত্যুর হার কমাতে শূন্য থেকে ২৪ মাস বয়সী শিশুদের টিকাদানের পর সব শিশুরা বিনামূল্যে টিকা কার্ড পাওয়ার কথা। কাউনিয়া উপজেলায় কেন টিকা কার্ড পাচেছ না বিষয়টি দেখা হচ্ছে। রংপুর জেলা প্রশাসক ডা. চিত্রলেখা নাজনীন বলেন, শিশুদের জন্মনিবন্ধনের টিকা কার্ড অপরিহার্য। কার্ড না পেলে বিড়ম্বনায় পরবে অভিভাবকরা। আমি বিষয়টি দেখছি। 

 

আমতলীতে ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটালে ভুল আল্ট্রাসাউন্ড প্রতিবেদনে চিকিৎসা! রোগীদের অবস্থা সংঙ্কটজনক।
                                  

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

 

ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটালের ভুল আল্ট্রাসাউন্ড প্রতিবেদনে রুবিনা বেগম ও রুমা আক্তার নামের দুই রোগীর চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। ওই চিকিৎসা পত্রের ওষুধ সেবনে রোগীর অবস্থা সংঙ্কটজনক বলে দাবী করেন রোগীরা। ঘটনা ঘটেছে আমতলী উপজেলার নয়াভাঙ্গুলী ও ঘটখালী গ্রামে। 

 

জানাগেছে, আমতলী পৌর শহরের একে স্কুল সংলগ্ন ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটালে গত ১৯ জানুয়ারী নয়াভাঙ্গুলী গ্রামের রুবিনা বেগম ও ঘটখালী গ্রামের রুমা আক্তার গাইনী চিকিৎসক ডাঃ আনোয়ার হোসেনকে দেখাতে আসেন। রোগীর ধরন দেখে ডাক্তার তাদের আল্ট্রাসাউন্ড করতে নির্দেশ দেন। চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক দুই রোগী ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটালে আল্ট্রাসাউন্ড করেন। কিন্তু আল্ট্রাসাউন্ড বিশেষজ্ঞ ডাঃ মেহেরীন আশ্রাফ রোগী রুবিনার আল্ট্রাসাউন্ডের পরিবর্তে রুমা বেগমের আল্ট্রাসাউন্ড দিয়ে দেন। ডাঃ মেহেরীন আশ্রাফ রোগী রুবিনার প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন রোগী রুবিনা বেগমের গর্ভে ওভামের মধ্যে বাচ্চা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ওই আল্ট্রাসাউন্ড দেখে ডাঃ আনোয়ার হোসেন চিকিৎসা পত্র দেন। ওই চিকিৎসাপত্রের ওষুধ খেয়ে রোগী রুবিনা বেগম ও তার গর্ভের সন্তানের অবস্থা সংঙ্কটজনক বলে দাবী করেন রোগী রুবিনা। পরবর্তীতে তিনি দি মেডিনোভা ক্লিনিক ডিজিটাল ডায়াগনিস্টিক সেন্টারে আল্ট্রাসাউন্ড করেছেন। ওই ক্লিনিকের আল্ট্রাসাউন্ড বিশেষজ্ঞ ডাঃ টিকে নাথ তার প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন রোগী রুবিনার গর্ভের ওভামে বাচ্চা রয়েছে কিন্তু বাচ্চার হার্টের অবস্থান খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। অপর দিকে রোগী রুমা আক্তারের আল্ট্রাসাউন্ডের পরিবর্তে হামিদার আল্ট্রাসাউন্ড দেয়া হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটালে প্রায়ই এভাবে একজনের আল্ট্রাসাউন্ড প্রতিবেদন অন্য জনকে দিয়ে থাকেন।

 

রুমা বেগম বলেন, আমার আল্ট্রাসাউন্ড না দিয়ে হামিদা নামের এক রোগীর আল্ট্রাসাউন্ড দিয়েছে। ওই আল্ট্রাসাউন্ড দেখে ডাঃ আনোয়ার হোসেন চিকিৎসা পত্র দিয়েছেন। ডাক্তারের দেয়া ওষুধ সেবনে শরীরের অবস্থা খারাপ দেখে সেবন বন্ধ করে দিয়েছি। 

 

রোগী রুবিনা বেগম বলেন, ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটালে আল্ট্রাসাউন্ড করেছি। তারা আমার আল্ট্রাসাউন্ডের পরিবর্তে রুমার আল্ট্রাসাউন্ড দিয়েছে। ওই আল্ট্রাসাউন্ড দেখে ডাক্তার ওষুধ লিখে দিয়েছেন। ওই ওষুধ সেবন করে আমি খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছি। তিনি আরো বলেন, আমার গর্ভের বাচ্চা কি অবস্থায় আছে জানিনা? 

 

ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটালের আল্ট্রাসাউন্ড বিশেষজ্ঞ ডাঃ মেহেরীন আশ্রাফ নামের ভুলের কথা স্বীকার করে বলেন, আল্ট্রাসাউন্ডের প্রতিবেদনে ভুল নেই। তিনি আরো বলেন, ওই রোগীদের পুনরায় ডেকে এনে আল্ট্রাসাউন্ড করেছি।

 

গাইনী বিশেষজ্ঞ ডাঃ আনোয়ার হোসেন বলেন, আল্ট্রাসাউন্ডে এ রকম ভুল আমিও পেয়েছি। ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটাল কর্তৃপক্ষকে ভুল সংশোধনের নির্দেশ দিয়েছি। তিনি আরো বলেন, এ রকম ভুল হলে চিকিৎসা করাই সমস্যা। এতে রোগীদেরতো সমস্যা হচ্ছেই আমারও সুনাম ক্ষুন্ন হয়। 

 

আমতলী ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটালের পরিচালক মোঃ রকিব চৌধুরী রাজু বলেন, একজনের আল্ট্রাসাউন্ড প্রতিবেদন অন্যজনকে দেয়া হয়নি। নামের ভুল ছিল তা কেটে সংশোধন করে দেয়া হয়েছে। 

 

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মুনয়েম সাদ বলেন, ভুক্তভোগীরা অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

 

আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে দ্রæত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

স্বাস্থ্য ঝুকিতে সাধারণ জনগণ নবাবগঞ্জে ভেজাল হলুদগুড়া ও মরিচগুড়া
                                  

মোঃ জুলহাজুল কবীর

নবাবগঞ্জ, দিনাজপুর। 

 

 

 বিষাক্ত রং ও ধানেরগুঁড়া, কাঠের গুড়া মিশ্রিত ভেজাল হলুদ-মরিচের গুঁড়ায় সয়লাব দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার হাটবাজার গুলো। একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী অধিক লাভের লোভে এ ভেজাল গুঁড়া আমদানি করে বাজারজাত করছে। আবার স্থানীয় কিছু মিল মালিক লোকচক্ষুর আড়ালে ভেজাল মিশ্রিত হলুদ ও মরিচের গুড়া তৈরী করে স্থানীয় খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে কমদামে বিক্রি করছে। প্রশাসনেরর তদারকি না থাকায় তারা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠেছে।

 

 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলা সদরসহ উপজেলার হাট বাজারে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী বিভিন্ন এলাকা থেকে এসব ভেজাল গুঁড়া আমদানি করেন। তারা ওই সব ভেজাল গুঁড়া তুলনামুলক কম দামে উপজেলার বিভিন্ন ছোট-বড় হাটবাজারসহ পার্শ্ববর্তী উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে বিভিন্ন পাইকার ও দোকানীদের কাছে বিক্রি করেন। এতে খুব সহজেই প্রান্তিক পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ছে এসব ভেজাল হলুদ ও মরিচের গুঁড়া।

 

বাজার ঘুরে দেখা যায়,‘ ভেজালমুক্ত কেজি প্রতি হলুদ পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা দরে। যা খুচরা বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা । সেখানে ভেজাল হলুদের গুঁড়া পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা দরে। যা খুরচা বিক্রি হচ্ছে ১৬০-১৭০ টাকা ।

 

অপরদিকে ভেজালমুক্ত প্রতি কেজি মরিচের গুঁড়া পাইকারি বিক্রি হচ্ছে ৪শ টাকা দামে। যা খুরচা বিক্রি হচ্ছে ৩শ ৭০টাকা থেকে ৪শ টাকা দামে। আর ভেজাল মরিচের গুঁড়া বিক্রি হচ্ছে ২শ টাকা থেকে ২শ ৬০ টাকা দামে। দামে কম হওয়ায় সাধারন ক্রেতারা চোখ বন্ধ করে এসব ভেজাল গুঁড়া কিনছেন।

 

নির্ভরযোগ্য সূত্রের তথ্য মতে, উপজেলার দাউদপুর বাজারের মোকলেছার পিতা মকবুল, আব্দুল মালেক, পিতা -অজ্ঞাত, আব্দুল লতিফ, পিতা- অজ্ঞাতসহ একাধিক অসাধু মিল মালিক ও ব্যবসায়ী নিজের মেশিনে ভেজাল কারবার করেন এবং বিভিন্ন এলাকা থেকে ভেজাল হলুদ-মরিচের গুঁড়া আমদানি করে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে মজুদ করে বিশেষ ভাবে প্রক্রিয়াজাত করে পাইকারী বিক্রি করে আসছেন দীর্ঘদিন ধরে। উপজেলায় প্রতি মাসে প্রায় ১শ মন ভেজাল হলুদ মরিচের গুঁড়া আমদানি করা হয়। এছাড়াও স্থানীয় মিল মালিকেরা আধা পাকা ও নষ্ট কাঁচা মরিচ সাথে কাঠের গুড়া শুকিয়ে গুঁড়া করেন। ঝাল বৃদ্ধির জন্য ১৫কেজি গুঁড়ার সাথে ১কেজি কারেন্ট মরিচ বা ত্যাজা মরিচের গুঁড়া মিশানো হয়। চকচকে করার জন্য মিশানো হয় বিষাক্ত রং। অপরদিকে হলুদের গুঁড়ার সাথে মিশানো হয় চালের গুড়া, কাঠের গুড়া ও বিষাক্ত রং।

 

সরেজমিনে উপজেলার দাউদপুর বাজারের ভেজাল হলুদ-মরিচের গুড়া পাইকারী বিক্রেতা ও মিল মালিক মোকলেছারের মিল সংলগ্ন দোকানে গিয়ে দেখা যায় বিরামপুর থেকে আমদানি করা তিন বস্তা (১৫০ কেজি) ভেজাল হলুদের গুঁড়ার। শনিবার বিশেষ মাধ্যমে এ ভেজাল গুঁড়া আনা হয়। ওই ভেজাল গুঁড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে দোকানী মোকছেদ আলী বলেন,‘এতে কোন ভেজাল নাই। আসল হলুদ গুঁড়া ২০০ টাকা বিক্রি হলে এটা কিভাবে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি হয় এমন প্রশ্ন করলে তিনি কোন সদত্তোর দিতে পারেনি।

 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ব্যবসায়ী বলেন,‘ কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বেশি লাভের জন্য ভোক্তাদের কাছে ভেজাল বিক্রি করছেন। ভোক্তারাও না বুঝে কিনে প্রতারিত হচ্ছেন।

 

অপরদিকে সচতেন মহল বলছেন, এসব ভেজাল গুঁড়ায় মিশানো বিষাক্ত রং জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। প্রশাসনের নিবরতায় অসাধু ব্যবসায়ীরা বেপরোয়া হয়ে উঠছে। ভেজাল বন্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করার দাবি তাদের।

 

এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম,এম আশিক রেজা বলেন, আমরা তো ভেজাল ও নকল বুঝতে পারবনা । আপনি বিষয়টি ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে যোগাযোগ করেন। তাছাড়া, এরকম অভিযোগের সত্যতা পেলে অবশ্যই জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, দিনাজপুরের সহকারী পরিচালক মোছাঃ মমতাজ বেগম জানান, কারা ভেজাল করছে, আপনারা চিহ্নিত করে রাখেন। আমাদের ভেজাল বিরোধী অভিযান চলমান আছে। এসকল ভজালকারীকে আমরা অবশ্যই আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা করব। 

কাউনিয়ায় দরিদ্র জনগণ স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত কোটি টাকার ২টি এক্স-রে মেশিন ২০বছর ধরে অচল
                                  

সারওয়ার আলম মুকুল, 

কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ 

 

রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার প্রায় সারে তিন লাখ মানুষের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ৩১শর্য্যা বর্তমানে জনবল ছাড়া নামে মাত্র ৫০শর্য্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে একটি দীর্ঘ ২০ অন্যটি ৭ বছর ধরে এক্স-রে মেশিন ২টি শুধুমাত্র অপারেটরের অভাবে অচল হয়ে পড়ে রয়েছে। এর ফলে বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করণ ও জনগনের দোড়গোড়ায় পৌছে দেয়ার প্রতিশ্রæতির বাস্তবায়ন হচ্ছে না। দরিদ্র জনগন বঞ্চিত হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা থেকে। সরেজমিনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে দেখা গেছে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। জরুরী প্রয়োজনে রোগি নিয়ে তাদের কাউনিয়া থেকে ২৫কিঃমিঃ দুরে রংপুর জেলা সদরে গিয়ে অনেক টাকা ব্যয় করে এক্স-রে করতে হচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে প্রথম এক্স-রে মেশিনটি স্থাপনের বছর খানেকের মাথায় নষ্ট হয়ে যায়। এরপর বেশ কয়েক বার ভাল করার চেষ্টা করা হয়েছে কিছু দিন চলে আবার নষ্ট হয়ে যায়। এরপর মেশিনটি মেরামতের জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার চিঠি দিয়েও কোন কাজ হয়নি। এরপর গত ৭বছর আগে আর একটি আধুনিক ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রদান করা হয় যা অপারেটরের অভাবে চালুই করাই সম্ভব হয় নি। বেশ কয়েক বছর ধরে প্যাথলজি চালান যাচ্ছে না। সাধারন মানুষের সাধারন রোগ নির্ণয়ের পরীক্ষাও এই হাসপাতালে হয় না। নার্সদের দুরদর্শিতার অভাবে হাসপাতালের রাস্তায় ডেলিভারির মতো ঘটনা ঘটে। সুইপারের অভাবে অপরিচ্ছন্নতা নিত্য দিনের। একটি সূত্র থেকে জানাগেছে, পদাধিকার বলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমিটির সভাপতি মাননীয় এমপি মহদয়। কিন্তু দুঃখ জনক হলেও সত্য যে বিগত ৫বছরেও স্বাস্থ্য কমিটির কোন সভা হয়েছে কিনা তা কেউ জানে না। ফলে হাসপাতালের প্রকৃত সমস্যা গুলো সমাধানে কর্তৃপক্ষ নজর দিচ্ছে না এবং এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টি প্রকৃত স্বাস্থ্য সেবা পাচ্ছেন না। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তা ডাঃ মীর হোসেন জানান শুধু এক্স-রে মেশিন ২টি নয় দীর্ঘ দিন ধরে ইসিজি ম্যাশিন, রক্ত সংরক্ষনের রিফ্রেজেরেটর, ডিসটিলওয়াটার তৈরী মেশিন চালু করা যায় নি। হাসপাতালের নানা বিধ সমস্যার ব্যপারে কর্তৃপক্ষকে বার বার জানান হয়েছে কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন কাজ হয়নি। এ¤ু^লেন্স এর সমস্যাটি বর্তমান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এমপির চেষ্টার ফলে পাওয়াগেছে। এ ব্যপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাহমিনা তারিন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, স্বাস্থ্য কপপ্লেক্স এর নানা সমস্যার কথা জেনেছি। মন্ত্রী মহদয় ও জেলা সমন্বয় মিটিংএ বিষয় গুলো সমাধানের জন্য তুলে ধরবো। উপজেলা চেয়ারম্যান আনোয়ারুল ইসলাম মায়া জানান স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিভিন্ন সমস্য গুলো সমাধানের জন্য মন্ত্রী মহদয় কে জানাব এবং উপজেলা পরিষদ থেকে যতটুকু করা সম্ভব সেটি করা হবে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা অনেকে আধুনিক চিকিৎসা সেবা না পেয়ে বলতে শোনা গেছে বর্তমান সরকার স্বাস্থ্য সেবা জনগনের দোড় গোড়ায় পৌছানোর অঙ্গিকার এ উপজেলায় বাস্তবায়িত হচ্ছে না। এলাকার সাধারন দরিদ্র জনগন দ্রæত এক্স-রে মেশিন ২টি চালু সহ অনান্য সমস্যা গুলো সমাধারন করে জনগনের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার দাবী জানিয়েছে। 

 

রূপগঞ্জে পরিবার কল্যাণ সেবা ও প্রচার সপ্তাহ উপলক্ষে উঠান বৈঠক ও আলোচনা সভা
                                  

মোঃ রাসেল মোল্লা 

 

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কাঞ্চন পৌরসভার বিরাবো খালপাড় সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্পে গতকাল ১৯ ডিসেম্বর সোমবার পরিবার কল্যাণ সেবা ও প্রচার সপ্তাহ উপলক্ষে উঠান বৈঠক ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন কাঞ্চন পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হোসেন মিয়া। 

 

সভায় বক্তব্য রাখেন রূপগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডাঃ মোঃ শফিকুর রহমান, উপজেলা সহকারী পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ন‚রে আল আমিন, কাঞ্চন পৌরসভা পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক মোঃ লুৎফর রহমান, কাঞ্চন পৌরসভার কাউন্সিলর সামসুন্নাহার বেগম প্রমুখ। 

পরে গর্ভবতী মহিলা, শিশু ও সাধারণ রোগীদের স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ শেষে তাদের মধ্যে বিনামুল্যে ঔষধ বিতরণ করা হয়।

 

 রিপোর্ট 

 সহ সম্পাদক 

 দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম

 

৯০ লাখ মানুষ নেয়নি করোনার দ্বিতীয় ডোজ : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
                                  

করোনার মৃত্যুর হার প্রায় শূন্যে নেমে এসেছে। একই সঙ্গে আক্রান্তের হার ৪ ভাগের নিচে নেমে এসেছে। তবে এখনও অনেকে ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নেননি। দ্বিতীয় ডোজ ৯০ লাখ মানুষ নেয়নি বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

 

 

 

শনিবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে মানিকগঞ্জ জেলা সদরের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নবজাতকদের বিশেষায়িত সেবায় স্ক্যানো ইউনিট উদ্বোধনকালে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

 

 

 

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, যারা এখনও ভ্যাকসিন নেয়নি, তারা ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। অল্প সময়ের মধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ টিকা কার্যক্রম শেষ হবে। এরপর আর বুস্টার ডোজ নেওয়া সম্ভব হবে না। এ ছাড়া বুস্টার ডোজ মাত্র ৪ কোটি মানুষ নিয়েছে। তবে কেউ প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ না নিলে বুস্টার ডোজ পাবেন না।

 

 

 

তিনি আরও বলেন, অপরিপক্ক ও নানা রোগে আক্রান্ত নবজাতকদের বিশেষায়িত সেবার জন্য স্ক্যানোতে রাখতে হয়। এই স্ক্যানোতে বিশেষায়িত সেবার ফলে নবজাতক সুস্থ হয়ে ওঠে। এসডিজি লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমাদেরকে শিশু মৃত্যুর হার ১০ শতাংশে কমিয়ে আনতে হবে। সেই ধারাবাহিকতায় সারা দেশে প্রায় ৫০টি হাসপাতালে এই বিশেষায়িত সেবাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।

 

 

 

এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলমের সভাপতিত্বে সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, স্বাস্থ্য সচিব আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, সেভ দ্য চিলড্রেনের কান্ট্রি ডিরেক্টর অনো ভ্যান ম্যানেন, জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আবদুল লতিফ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহীউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, পৌর মেয়র মো. রমজান আলীসহ স্বাস্থ্য বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

 

শরীরচর্চা শেষে যে ৫ খাবার খাবেন
                                  

স্বাস্থ্য ধরে রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চার কোনো বিকল্প নেই। নানান জন নানান ধরনের ব্যায়াম করেন। কেউ দৌড়ান, কেউ হাঁটেন। কিন্তু শুধু ঘাম ঝরালেই তো চলবে না। জিম করার পর বাড়ি ফিরে উপযুক্ত খাবার না খেলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। তাই রইল পাঁচটি এমন খাবারের হদিস; যা খাওয়া যেতে পারেন শরীরচর্চার পর।

 

 

 

কলা

 

কলায় থাকে খনিজ পদার্থ ও প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। শরীরচর্চার সময়ে ঘামের মধ্য দিয়ে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণ লবণ বেরিয়ে যায়। এই বেরিয়ে যাওয়া খনিজ লবণের ঘাটতি পূরণ করতে কলা অত্যন্ত উপযোগী।

 

 

 

পিনাট বাটার

 

শরীরচর্চার পর পিনাট বাটার দ্রুত প্রোটিন ও ফ্যাটের ঘাটতি পূরণ করতে পারে। পাশাপাশি, পিনাট বাটার দ্রুত পেট ভরিয়ে দেয়। যা ফলে শরীরচর্চার পর তীব্র খিদের বশে অতিরিক্ত খাবার খেয়ে নেওয়ার আশঙ্কা কমে।

 

 

 

অমলেট

 

ডিমে থাকে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, ভিটামিন ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। ডিমে এমন কিছু আমাইনো অ্যসিড যা পেশির শক্তি ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। ফলে শরীরচর্চার পর নামমাত্র তেলে তৈরি অমলেট খেলে পেশি সতেজ হয়। চাইলে ওমলেটে দিয়ে দিতে পারেন বিভিন্ন ধরনের শাকসবজিও। এতে বাড়বে পুষ্টিগুণের মাত্রা।

 

 

 

স্মুদি

 

শরীরচর্চার পর দেহে প্রোটিনের মাত্রা বজায় রাখতে এখন অনেকেই বিভিন্ন রকমের প্রোটিন শেক খান। তবে যারা এই ধরনের প্রোটিন খেতে চান না, তারা খেতে পারেন বিভিন্ন ধরনের স্মুদি। স্মুদিতে মিশিয়ে নিতে পারেন বিভিন্ন রকমের ফল। শরীরচর্চার পর কম্বুচার মতো পানীয়ও বেশ উপযোগী।

 

 

 

মুরগির মাংস

 

মাংসের থেকে সহজলভ্য প্রোটিন খুব কমই রয়েছে। বিশেষ করে যারা সুঠাম ও পেশিবহুল দেহ চান, তাদের জন্য তেল-মশলা ছাড়া অল্প গোলমরিচ দিয়ে সেদ্ধ করা মুরগির মাংস অত্যন্ত উপযোগী হতে পারে। পেশি সুগঠিত করতে সেদ্ধ করা মুরগির মাংস ও স্টু অত্যন্ত কার্যকর।

 

 

 

তবে মনে রাখবেন সব খাবার সকলের সহ্য হয় না। বিশেষ করে অনেকেই বিভিন্ন সমস্যার জন্য শরীরচর্চা করেন। তাই কোনো সমস্যা থাকলে, কী খাবেন, আর কী খাবেন না তা জেনে নিতে হবে চিকিৎসকের থেকেই।

তুচ্ছ নয় রক্তদান বাঁচাতে পারে একটি প্রাণ
                                  

মানবজীবন রক্ষায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ইসলাম পরিপন্থী নয়। স্বেচ্ছায় রক্তদান সব ধরনের জনকল্যাণমূলক কাজের শীর্ষে অবস্থান করছে। একজন সুস্থ-সবল মানুষ তিন মাস অন্তর রক্ত দান করতে পারেন, এতে শারীরিক কোনো ক্ষতি হয় না। ১৮ থেকে ৫৫ বছর পর্যন্ত যেকোনো সুস্থ ব্যক্তিই রক্তদান করতে পারবেন। রক্ত দেওয়ার সময় যদি কোনো রকম রোগ-ব্যাধি থাকে এবং কোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক চলে, তবে ওই মুহূর্তে অনিরাপদ রক্ত না দেওয়াই ভালো। কাউকে রক্তদানের আগে রক্তদাতার কোনো অসুখ আছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য গবেষণাগারে স্ক্রিনিং পরীক্ষা করা হয়। নিরাপদ রক্তের জন্য একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ ব্যক্তি অন্তত তিন-চার মাস অন্তর রক্ত দিতে পারেন। স্বেচ্ছায় রক্তদানের জন্য পুরুষের ন্যূনতম ওজন ৫০ কেজি বা ১০০ পাউন্ড এবং নারীর ৯৫ পাউন্ড হওয়া বাঞ্ছনীয়।ইসলামের দৃষ্টিতে স্বেচ্ছায় রক্তদানে অন্য মানুষের মূল্যবান জানপ্রাণ রক্ষা পায় এবং নিজের জীবনও ঝুঁকিমুক্ত থাকে; তাই রক্তদানের ব্যাপারে ইসলামে কোনো বিধিনিষেধ নেই। অথচ দেশের হাজার হাজার মানুষ প্রতিবছর রক্তের অভাবে মৃত্যুবরণ করছে। রক্তদাতার এক ব্যাগ মূল্যবান রক্তদানের মাধ্যমেই মৃত্যুপথযাত্রী অন্য মানুষের জীবন বাঁচানো যেতে পারে। কেউ যদি স্বেচ্ছায় রক্ত দান করেন, তাহলে এতে একজন বিপদগ্রস্ত মানুষের বা মুমূর্ষু রোগীর জীবন যেমন বাঁচবে, তেমনি রক্তদাতা ও রক্তগ্রহীতার মধ্যে গড়ে উঠবে রক্তের বন্ধন। স্বেচ্ছায় রক্ত দিলে শুধু অন্যের জীবন বাঁচানো নয়, বরং নিজের জীবনও ঝুঁকিমুক্ত রাখা সম্ভব হবে। বিপন্ন মানুষের মহামূল্যবান জীবনের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পবিত্র কোরআনে ঘোষিত হয়েছে, ‘আর কেউ কারও প্রাণ রক্ষা করলে সে যেন পৃথিবীর সমগ্র মানবগোষ্ঠীকে প্রাণে রক্ষা করল।"তুচ্ছ নয় রক্তদান বাঁচাতে পারে একটি প্রাণ ডোনেট নংঃ- ৪০৬ রক্তদাতাঃ- মাসুদ রক্তের গ্রুপঃ- B+(ve) ব্যক্তিগত দানঃ- ১ম বার রক্তদানের স্থানঃ- দেওয়ান ক্লিনিক… রক্তদানের তারিখঃ- ২-০৪-২০২২ বর্ণ অনেক ধর্ম অনেক জাতি অনেক রক্ত ১ এগিয়ে আসুন রক্ত দানে, ফুটুক হাসি নতুন প্রাণে। গোড়াই ব্লাড ব্যাংক

ফোনে কথা বলতে বলতে শিক্ষার্থীকে চার ডোজ টিকা
                                  

নেত্রকোনার মদন উপজেলার এক স্কুল শিক্ষার্থীকে পর পর চার ডোজ করোনার টিকা দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে শঙ্কায় আছে শিক্ষার্থীর পরিবার। 

তবে, চার ডোজ করোনার টিকা নেয়া শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থা ভালো আছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। আর গোটা ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে উপজেলা প্রশাসন। 

শনিবার সকালে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিতে মদন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যান অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী আদিবা বিনতে আজিজ। সেখানেই ঘটে অঘটনটি।

শহীদ স্বরণিকা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী আবিদা জানিয়েছেন, হাসপাতাল কক্ষের ভেতরে গেলে টিকা কার্যক্রমের দায়িত্বে থাকা এক নার্স মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে তাকে চার ডোজ টিকা দেন।

তার কথায়, একজনকে কয়টি টিকা দেয়া হয় এমন প্রশ্ন করলে তিনি ফোন রেখে আমার দিকে তাকিয়ে থাকেন। আমাকে তো আপনি চারটি টিকা দিলেন- এই কথা বলার পরেও মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে তিনি আমাকে বাসায় চলে যেতে বলেন।

বাইরে এসে মা রাজিয়া সুলতানাকে বিষয়টি জানান আবিদা। ভেতরে গিয়ে চার ডোজের টিকার কথা বললে সেবিকারা জানান, এতে কিছুই হবে না। পরে হাসপাতালের ডাক্তার রিফাত সাঈদকে বিষয়টি জানানো হলে উল্টো রাজিয়া সুলতানার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়।

বিষয়টি জানাজানির পর গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা কোন সেবিকা এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন জানতে চাইলে মুখ খুলতে রাজি হননি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। কৌশলে সরিয়ে দেয়া হয় অভিযুক্তকে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অভিযুক্ত নার্সকে শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।

ঘটনার পর শিক্ষার্থী মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। তাকে পর্যবেক্ষণে রেখেছে চিকিৎসকরা। এই শিক্ষার্থী সুস্থ আছে দাবি করে মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ জানায়, বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। 

এরিমধ্যে একই সময় টিকার চার ডোজ দেয়ার অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। রোববার নেত্রকোনার সিভিল সার্জন ডা. সেলিম মিয়া এই কমিটি গঠন করেন।

সদর হাসপাতালের অভিজিত লোহকে প্রধান করে গঠিত এই কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন মেডিক্যাল অফিসার উত্তম কুমার পাল ও ইপিআই তত্ত্বাবধায়ক মজিবুর রহমান।

টিকা দেয়ায় করোনা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
                                  

নিজস্ব প্রতিবেদক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশের নাগরিকদের বড় অংশ টিকার আওতায় আসায় করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাবের পরও পরিস্থিতি এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। আজ বৃহস্পতিবার (১০ই ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভায় এসব কথা জানান তিনি। 

এসময় তিনি বলেন, দেশে প্রায় ২০ লাখ ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী রয়েছে। প্রতিবছর এ সংখ্যা বাড়ছে এবং মানুষ মারাও যাচ্ছে। যা করোনার থেকেও বেশি দুশ্চিন্তার। দেশের ৮টি ক্যান্সার হাসপাতালে আরো ১৪শ’ নতুন শয্যা চালু করা হবে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। 

করোনা টিকা পাচ্ছেন ৩য় লিঙ্গের মানুষ
                                  

দেশে প্রথমবারের মতো তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের করোনা ভ্যাকসিন দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার চট্টগ্রামে জেলা পর্যায়ে দুপুর থেকে প্রাথমিক তালিকায় থাকা ৫শ জনকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হবে।

যাদের টিকা দেওয়ার রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ নেই বা এনআইডি নেই তাদেরও টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিশেষ কার্যক্রমের আওতায় টিকা প্রাপ্তির ঘোষণায় উচ্ছসিত এই জনগোষ্ঠী।

নিজ উদ্যোগেই ভ্যাকসিনের খবর প্রচার করেছেন তারা। প্রথম ধাপে ৫শ জনকে টিকার আওতায় আনা হলেও ধাপে ধাপে বাকিদেরও টিকা দেওয়ার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ।

দেশে করোনা টিকার নিবন্ধন শুরু হয় গত ২৭ জানুয়ারি। ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। ১৮ বছর বয়সী যেকোনো মানুষ এখন টিকা নিতে পারছেন।

দেশে এখন অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, মডার্না ও ফাইজার—এই চার ধরনের টিকা দেওয়া হচ্ছে। ১ আগস্ট পর্যন্ত দেশে ১ কোটি ২৮ লাখ ৫০ হাজারের বেশি মানুষ করোনার টিকা নিয়েছেন। নয় মাস পেরোলেও টিকা কর্মসূচিতে এতো দিন ঠাঁই পাননি এই তৃতীয় লিঙ্গের মানুষগুলো।

দেশে হিজড়ার সংখ্যা কত—এ নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো হালনাগাদ তথ্য বা জরিপ নেই। তবে সমাজসেবা অধিদপ্তরের ২০১৩ সালের করা এক জরিপ বলছে, এদের সংখ্যা প্রায় ১০ হাজার। তবে হিজড়াদের নিয়ে কাজ করা সংগঠনের হিসাবে, সারা দেশে এই সংখ্যা লাখ ছাড়াবে।

২০১৯ সালে এই হিজড়ারা স্বতন্ত্র লিঙ্গীয় পরিচয়ে ভোটাধিকার লাভ করে। এখন তাঁরা পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্রে লিঙ্গীয় পরিচয় হিসেবে হিজড়া উল্লেখ করতে পারেন। রাষ্ট্রীয়ভাবে লিঙ্গীয় স্বীকৃতি লাভ করলেও তারা এখন পর্যন্ত সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী। কারণ, তাঁদের অধিকাংশেরই জন্মনিবন্ধন, জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ পরিচয় নেই।

শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব, কীভাবে বুঝবেন?
                                  

ক্যালসিয়াম একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। এটি শক্তিশালী হাড় এবং দাঁতের গঠনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তা ছাড়া এটি হার্ট এবং শরীরের অন্যান্য পেশীগুলোর কার্যকারিতা ঠিক রাখতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। ক্যালসিয়ামের অভাবে অস্টিওপোরোসিস, অস্টিওপেনিয়া এবং আরও অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। আসুন জেনে নেওয়া যাক, ক্যালসিয়ামের অভাবে কী কী শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়।

১) পেশীর সমস্যা : ক্যালসিয়ামের অভাবজনিত লক্ষণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- পেশীতে টান ধরা, ব্যথা হওয়া। ক্যালসিয়াম পেশী সংকুচিত এবং শিথিল করতে সহায়তা করে। এর অভাবে পেশীগুলো তাদের স্বাভাবিক টোন বজায় রাখতে পারে না। এর ফলে পেশীর দুর্বলতা, খিঁচুনি, যন্ত্রণার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

 

২) অসাড়তা এবং শিহরণ : হাইপোক্যালসেমিয়ার অন্যতম উপসর্গ হলো হাত এবং পায়ে শিহরণ কিংবা ঝি-ঝি ধরা।  এ ছাড়া ক্যালসিয়ামের গুরুতর অভাবে শরীরে অসাড়তাও সৃষ্টি হতে পারে। আমাদের শরীরের প্রতিটি স্নায়ুকোষে এর প্রয়োজন। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব ঘটলে স্নায়ু কোষগুলো সংবেদনের অনুভূতি এবং সংকেত পাঠাতে বাধাপ্রাপ্ত হয়।

৩) অত্যন্ত ক্লান্তি বোধ : ক্যালসিয়ামের অভাবে শরীরে অত্যন্ত ক্লান্তি এবং অলসতা দেখা দিতে পারে।  এর ফলে অনিদ্রার সমস্যাও হতে পারে। এ ছাড়া হালকা মাথাব্যথা, মাথা ঘোরা এবং ব্রেন ফগ হতে পারে, যার ফলে মনোযোগের অভাব, ভুলে যাওয়া এবং বিভ্রান্তি দেখা দিতে পারে।

৪) নখ এবং ত্বকের সমস্যা : দীর্ঘদিন ধরে যদি ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দেয়, তাহলে শুষ্ক ত্বক, শুষ্ক ও ভঙ্গুর নখ, রুক্ষ চুল, একজিমা, ত্বকের প্রদাহ, ত্বকে চুলকানির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই খাদ্যতালিকায় ভিটামিন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

৫) অস্টিওপেনিয়া এবং অস্টিওপরোসিস : হাড় ক্যালসিয়াম ভালভাবে সঞ্চয় করে রাখতে পারে। তাই শরীরে এর অভাব দেখা দিলে শরীর হাড় থেকে প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম শোষণ করতে শুরু করে। যার ফলে হাড়ের গঠন দুর্বল, ভঙ্গুর এবং আঘাতের প্রবণ হয়ে ওঠে। তা ছাড়া দীর্ঘদিন যদি এর অভাব থেকে যায় তাহলে হাড়ের খনিজের ঘনত্ব হ্রাস পায় এবং এটি শরীরকে অস্টিওপেনিয়ার দিকে নিয়ে যাতে পারে। আর এই অস্টিওপেনিয়ার থেকে পরবর্তী সময়ে অস্টিওপোরোসিসও সৃষ্টি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে হাড়গুলো অত্যন্ত পাতলা হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ফ্রাকচার প্রবণও হয়ে ওঠে।

৬) রিকেট : ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়ামের অন্যতম অভাবজনিত রোগ হলো রিকেট। এটি মূলত বাচ্চাদের একটি রোগ। ক্যালসিয়ামের অভাব হাড়কে নরম এবং দুর্বল করে তোলে। তা ছাড়া এটি হাড়ের স্বাভাবিক গঠনেও বাধা সৃষ্টি করে।

৭) দাঁতের সমস্যা দেখা দেয় : শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিলে দাঁতের ক্ষয়, ভঙ্গুর দাঁত, অকালে দাঁত পড়ে যাওয়া, মাড়ির সমস্যা এবং দাঁতের শিকড় দুর্বল হয়ে যাওয়ার মতো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।

৮) PMS-এর সমস্যা বৃদ্ধি পেতে পারে : মহিলাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব দেখা দিলে প্রিমেনস্ট্রুয়াল সিন্ড্রোম (PMS) এর গুরুতর সমস্যা দেখা দিতে পারে। ২০১৭ সালের একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, দুই মাস ৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়ামের নিয়মিত সেবন, অংশগ্রহণকারী মহিলাদের মেজাজ ভালো রাখার পাশাপাশি তরল ধারণ হ্রাস করতেও সহায়তা করে। তা ছাড়া ২০১৯ সালের আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, শরীরে ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়ামের অভাব মাসিক চক্রের দ্বিতীয়ার্ধে পিএমএসের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

এক কেজি ফলের দাম ২০ লাখ টাকা!
                                  

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। এক কেজি ফলের দাম ২০ লাখ টাকা। তরমুজ গোত্রের এই সুস্বাদু ফলটি পাওয়া জাপানে। একে বিশ্বের সবথেকে দামি ফল দাবি করা হয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজএইটিনের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফলটির নাম ইউবারি মেলন। দেখতে খুব একটা সুন্দর না হলেও দাম আকর্ষণীয়। এক কেজি ফল কিনতে যে টাকা প্রয়োজন তা দিয়ে স্বর্ণালঙ্কার বা জমি কেনা যাবে অনায়াসে।

 

তবে এই ফলটি জাপানে মিললেও সহজলভ্য নয়। ফলের দোকানে সহজেই এটি পাওয়া যাবে এমন ভাবাও ভুল। ইউবারি মেলন জাপানের এক বিশেষ শ্রেণির মানুষের কাছে বিক্রি হয়।

বিলাসবহুল খাবার ও পানীয় বার্বন, শ্যাম্পেন বা কোবে বিফের মতো ইউবারি মেলন এক বিশেষ পরিবেশের মধ্যে ইউবারি অঞ্চলে চাষ করা হয়। ২০১৯ সালে এক জোড়া ইউবারি মেলন বিক্রি হয়েছিল প্রায় ৩২ লাখ টাকায়।

বিজনেস ইনসাইডারের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফলটি বড় হতে সময় নেয় ১০০ দিন। সারা বছরই ফলে। আগ্নেয়গিরি সৃষ্ট মাটি ও অতিরিক্ত বর্ষণ এই ফল চাষের উপযুক্ত পরিবেশ।

৩ কোটি টিকা দেওয়া হবে এ মাসেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
                                  

গাজীপুর: স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, এ পর্যন্ত প্রায় ছয় কোটির বেশি টিকা দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক মাসে টিকা দেওয়ার কার্যক্রম জোরদার করা হচ্ছে।

 

এ মাসে আশা করছি তিন কোটি ডোজ টিকা দেওয়া হবে।  

রোববার (৭ নভেম্বর) গাজীপুরের কাশিমপুর থানার সুরাবাড়ী এলাকায় ডিবিএল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড কারখানার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।  

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, তিন কোটি ডোজ দিতে পারলে আরও দুই কোটি নতুন লোক টিকা পেয়ে যেতে পারে। ২১ কোটি টিকা ক্রয় করা হয়েছে। সিরিঞ্জও বিদেশ থেকে ক্রয় করেছি। সেগুলো আমরা সিডিউল অনুযায়ী পাচ্ছি।  

তিনি বলেন, টিকা কার্যক্রম চলতে থাকবে, গতি লাভ করবে। করোনা নিয়ন্ত্রণে আছে বিধায় দেশের জীবন যাত্রা প্রায় স্বাভাবিক হয়ে আসছে। এটা আমরা স্বাভাবিক রাখতে চাই। এটা সম্ভব হবে আমরা যদি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি।  

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন ডিবিএল গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ ওয়াহেদ। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ডিবিএল গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ জব্বার।  

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সায়েফ উদ্দিন আহমেদ, ড. হাবিব-ই- মিল্লাত এমপি, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এস এম আব্দুর রহমান প্রমুখ।  

অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি স্বাস্থ্যমন্ত্রী ওষুধ কারখানাটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন এবং কারখানা চত্বরে ঔষুধি গাছের চারা রোপণ করেন।  

১২ একর জমির উপর প্রায় দুই বিলিয়ন ইউনিট উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন ডিবিএলের প্রকল্পটিতে ট্যাবলেট, ক্যাপসুল, সিরাপ, ইনজেকশন, ইনহেলারসহ প্রায় সব ধরনের ওষুধ উৎপাদন হবে। প্রায় ৭০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে গাজীপুরের কাশিমপুরে সুরাবাড়ী এলাকায় এ প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলা হয়েছে। 


   Page 1 of 6
     স্বাস্থ্য
ফুলবাড়ী উপজেলা সভাকক্ষে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
.............................................................................................
ফুলবাড়ীতে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে সেবা জোরদারকরন বিষয় অবহতীকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
.............................................................................................
অভিভাবকদের অভিযোগ কাউনিয়ায় টাকা বিনিময় মিলছে ইপিআই টিকা কার্ড
.............................................................................................
আমতলীতে ইউনিক স্পেশালাইজড হসপিটালে ভুল আল্ট্রাসাউন্ড প্রতিবেদনে চিকিৎসা! রোগীদের অবস্থা সংঙ্কটজনক।
.............................................................................................
স্বাস্থ্য ঝুকিতে সাধারণ জনগণ নবাবগঞ্জে ভেজাল হলুদগুড়া ও মরিচগুড়া
.............................................................................................
কাউনিয়ায় দরিদ্র জনগণ স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত কোটি টাকার ২টি এক্স-রে মেশিন ২০বছর ধরে অচল
.............................................................................................
রূপগঞ্জে পরিবার কল্যাণ সেবা ও প্রচার সপ্তাহ উপলক্ষে উঠান বৈঠক ও আলোচনা সভা
.............................................................................................
৯০ লাখ মানুষ নেয়নি করোনার দ্বিতীয় ডোজ : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
.............................................................................................
শরীরচর্চা শেষে যে ৫ খাবার খাবেন
.............................................................................................
তুচ্ছ নয় রক্তদান বাঁচাতে পারে একটি প্রাণ
.............................................................................................
ফোনে কথা বলতে বলতে শিক্ষার্থীকে চার ডোজ টিকা
.............................................................................................
টিকা দেয়ায় করোনা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী
.............................................................................................
করোনা টিকা পাচ্ছেন ৩য় লিঙ্গের মানুষ
.............................................................................................
শরীরে ক্যালসিয়ামের অভাব, কীভাবে বুঝবেন?
.............................................................................................
এক কেজি ফলের দাম ২০ লাখ টাকা!
.............................................................................................
৩ কোটি টিকা দেওয়া হবে এ মাসেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
.............................................................................................
আরও ১৪৬ ডেঙ্গুরোগী হাসপাতালে ভর্তি
.............................................................................................
উৎসাহ-উদ্দীপনায় টিকা নিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
.............................................................................................
যে কারণে নারীদের গড় আয়ু পুরুষের চেয়ে বেশি
.............................................................................................
গ্রাম থেকে ১৪ দিন পর ঢাকায় ফেরার অনুরোধ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
.............................................................................................
মাস্ক পরিধানে এবং খুলতে সাবধানতা
.............................................................................................
ওজন ও মেদ কমাতে পারে চাল কুমড়া
.............................................................................................
প্রতিদিন কতটুকু আনারস খাওয়া সঠিক?
.............................................................................................
ডাবল চিন থেকে রক্ষা পাওয়ার জাদুকরী উপায়
.............................................................................................
অ্যাকজিমা সারাতে অ্যাপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করবেন যেভাবে
.............................................................................................
১০ রোগ থেকে মুক্তি দেবে বরই
.............................................................................................
দুধের সঙ্গে যে খাবার খাবেন না
.............................................................................................
টিকা নিলেন তিন বিচারপতি
.............................................................................................
ফুলবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কোভিড-১৯ এর টিকাদান কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন
.............................................................................................
টিকা নিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক
.............................................................................................
টিকা নিলেন ডা. জাফরুল্লাহ, বললেন সবাইকে নিতে
.............................................................................................
১৫ হাজার পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত ৪৮৫, মৃত্যু ১৩
.............................................................................................
গ্যাস্ট্রিক নির্মূলের কার্যকরী ঘরোয়া পদ্ধতি
.............................................................................................
এক সপ্তাহ পিছিয়েছে জাতীয় ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন
.............................................................................................
২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাম্পেইন
.............................................................................................
প্রথম করোনা ভ্যাকসিন আসছে ১২ অগস্ট
.............................................................................................
৫০ শতাংশ ক্লিনিকের লাইসেন্স নবায়ন নেই
.............................................................................................
বাতাস থেকেও ছড়ায় করোনাভাইরাস!
.............................................................................................
এ বছরই মিলবে করোনা ভ্যাকসিন!
.............................................................................................
যেসব ভুলে নষ্ট হচ্ছে আপনার চোখ!
.............................................................................................
মাত্র এক কোয়া রসুন!
.............................................................................................
কেন গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাবেন?
.............................................................................................
এক নজরে ৬৪ জেলায় করোনাক্রান্ত
.............................................................................................
করোনার আরেকটি উপসর্গ চিহ্নিত
.............................................................................................
চোখ দেখেও বুঝতে পারবেন আপনি করোনায় আক্রান্ত কিনা!
.............................................................................................
গরমে করোনার তীব্রতা কমবে!
.............................................................................................
যেভাবে ছড়ায় করোনাভাইরাস
.............................................................................................
মাত্র ১৫ মিনিটে চিহ্নিত হবে করোনা!
.............................................................................................
করোনায় ব্যবহার করা যেতে পারে যেসব ওষুধ
.............................................................................................
করোনাঃ ঢাকা মেডিকেল কলেজ বন্ধ ঘোষণা
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ এম.এ মান্নান
নির্বাহী সম্পাদক: মোহাম্মদ রাসেল মোল্লা

ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ খন্দকার আজমল হোসেন বাবু, সহ সম্পাদক: কাওসার আহমেদ । বার্তা সম্পাদক: আবু ইউসুফ আলী মন্ডল, সহকারী-বার্তা সম্পাদক মাসুম হাসান৷ সহকারী-বার্তা সম্পাদক লাকী আক্তার । বার্তা বিভাগ ফোন 01914220053

ঠিকানাঃ বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়- নারায়ণগঞ্জ, সম্পাদকীয় কার্যালয়- জাকের ভিলা, হাজী মিয়াজ উদ্দিন স্কয়ার মামুদপুর, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ। শাখা অফিস : নিজস্ব ভবন, সুলপান্দী, পোঃ বালিয়াপাড়া, আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ-১৪৬০, রেজিস্ট্রেশন নং 134 / নিবন্ধন নং 69 মোবাইল : 01731190131,E-mail- notunbazar2015@gmail.com, E-mail : mannannews0@gmail.com, web: notunbazar71.com, facebook- notunbazar / সম্পাদক dhaka club
    2015 @ All Right Reserved By notunbazar71.com

Developed By: Dynamic Solution IT Dynamic Scale BD