|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
দাম পেয়ে বেজায় খুশি কৃষক কাউনিয়ায় ২১৫ হেক্টর জমিতে পিয়াজ চাষ
সারওয়ার আলম মুকুল, কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ চলতি মৌসুমে পিয়াজের বাম্পার ফলন ও দাম পেয়ে বেজায় খুশি তিস্তার চলাঞ্চলসহ কাউনিয়ার বিভিন্ন গ্রামের কৃষক। সরেজমিনে তিস্তার জেগে উঠা চরসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে তিস্তা নদী বেষ্টিত গ্রাম গুলোতে পিয়াজের চাষ বেশী হয়েছে। উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের মধ্যে চারটি ইউনিয়নে পিয়াজের চাষ বেশী হয়েছে। তিস্তা নদীর জেগেউঠা চরসহ হারাগাছ, শহীদবাগ, বালাপাড়া, টেপামধুপুর ইউনিয়নের মাটি বেলে দোয়াশ হওয়ায় চাষ হয়েছে বেশী। উচু গ্রাম গুলোতে চাষ হয়েছে কম। গদাই গ্রামের পিয়াজ চাষী আলামিন, শাহজাহান, পাঞ্জর ভাঙ্গা গ্রামের জসিম, আনারুল জানায় এ বছর পিয়াজের বীজের দাম বেশী ছিল। বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ খরচসহ অনান্য খরচ বেশী হয়েছে। তার পরেও কিছু নি¤œ মানের বীজ থাকায় অনেকের ভাল ফলন হয়নি। যারা ভাল বীজ পেয়েছে তাদের ভালই ফলন হয়েছে। গদাই গ্রামের শাহাজাহান জানান, অনেকে পিয়াজ পুক্ত হাওয়ার আগেই আগাম তুলে বিক্রি করছে, তারা ভাল দাম পাচ্ছে। রমজান মাসে পিয়াজের চাহিদা বেশী থাকে তাই বাজারে দামও ভাল। জসিম জানান, তিস্তার চরে ৪০শতক জমিতে পিয়াজ চাষে তার খবর হয়েছে প্রায় ৪০হাজার টাকা, আশা করছেন এক লাখ টাকার পিয়াজ বিক্রি করবেন। এছারা এখন পর্যন্ত ফলন যে অবস্থায় আছে যদি কোন দূর্যোগ না আসে তবে বাম্পার ফলন হবে বলে আশা তার। তারা কৃষি বিভাগ থেকে কোন সাহায্যে সহযোগীতা পায় না, এমন কি আধুনিক প্রযুক্তির কোন প্রশিক্ষনও পায়নি। তারা সরকারের কাছে সহজ শর্তে কৃষি ঋন দাবী করেছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে চলতি মৌসুমে পিয়াজ চাষের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ২০২ হেক্টর, চাষ হয়েছে ২১৫ হেক্টর জমিতে। এ বছর আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ভাল ফলন আশা করছে তারা। এ উপজেলায় তাহেরপুরী ও ফরিদপুরী পিয়াজ চাষ হয়েছে বেশী। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শাহানাজ পারভীন জানান পিয়াজের উপর আলাদা কোন প্রশিক্ষন দেওয়া হয় না। তবে মশলা জাতীয় ফসলের উপর প্রশিক্ষন দেওয়া হয়েছে। এছারাও বেশ কিছু চাষিকে প্রনোদনার বীজ ও সার প্রদান করা হয়েছে। চরাঞ্চলে পিয়াজের ভাল ফলন হয়। এলাকার যে কোন কৃষক ফসল সংক্রান্ত কোন বিষয়ে জানতে আসলে তাদের সঠিক পরামর্শ দেয়া হয়। তিনি চলতি মৌসুমে কৃষক পিয়াজের বাম্পার ফলন ও দাম পাবে বলে আশা করছেন।
|
সারওয়ার আলম মুকুল, কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ চলতি মৌসুমে পিয়াজের বাম্পার ফলন ও দাম পেয়ে বেজায় খুশি তিস্তার চলাঞ্চলসহ কাউনিয়ার বিভিন্ন গ্রামের কৃষক। সরেজমিনে তিস্তার জেগে উঠা চরসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে তিস্তা নদী বেষ্টিত গ্রাম গুলোতে পিয়াজের চাষ বেশী হয়েছে। উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের মধ্যে চারটি ইউনিয়নে পিয়াজের চাষ বেশী হয়েছে। তিস্তা নদীর জেগেউঠা চরসহ হারাগাছ, শহীদবাগ, বালাপাড়া, টেপামধুপুর ইউনিয়নের মাটি বেলে দোয়াশ হওয়ায় চাষ হয়েছে বেশী। উচু গ্রাম গুলোতে চাষ হয়েছে কম। গদাই গ্রামের পিয়াজ চাষী আলামিন, শাহজাহান, পাঞ্জর ভাঙ্গা গ্রামের জসিম, আনারুল জানায় এ বছর পিয়াজের বীজের দাম বেশী ছিল। বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ খরচসহ অনান্য খরচ বেশী হয়েছে। তার পরেও কিছু নি¤œ মানের বীজ থাকায় অনেকের ভাল ফলন হয়নি। যারা ভাল বীজ পেয়েছে তাদের ভালই ফলন হয়েছে। গদাই গ্রামের শাহাজাহান জানান, অনেকে পিয়াজ পুক্ত হাওয়ার আগেই আগাম তুলে বিক্রি করছে, তারা ভাল দাম পাচ্ছে। রমজান মাসে পিয়াজের চাহিদা বেশী থাকে তাই বাজারে দামও ভাল। জসিম জানান, তিস্তার চরে ৪০শতক জমিতে পিয়াজ চাষে তার খবর হয়েছে প্রায় ৪০হাজার টাকা, আশা করছেন এক লাখ টাকার পিয়াজ বিক্রি করবেন। এছারা এখন পর্যন্ত ফলন যে অবস্থায় আছে যদি কোন দূর্যোগ না আসে তবে বাম্পার ফলন হবে বলে আশা তার। তারা কৃষি বিভাগ থেকে কোন সাহায্যে সহযোগীতা পায় না, এমন কি আধুনিক প্রযুক্তির কোন প্রশিক্ষনও পায়নি। তারা সরকারের কাছে সহজ শর্তে কৃষি ঋন দাবী করেছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে চলতি মৌসুমে পিয়াজ চাষের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ২০২ হেক্টর, চাষ হয়েছে ২১৫ হেক্টর জমিতে। এ বছর আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ভাল ফলন আশা করছে তারা। এ উপজেলায় তাহেরপুরী ও ফরিদপুরী পিয়াজ চাষ হয়েছে বেশী। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শাহানাজ পারভীন জানান পিয়াজের উপর আলাদা কোন প্রশিক্ষন দেওয়া হয় না। তবে মশলা জাতীয় ফসলের উপর প্রশিক্ষন দেওয়া হয়েছে। এছারাও বেশ কিছু চাষিকে প্রনোদনার বীজ ও সার প্রদান করা হয়েছে। চরাঞ্চলে পিয়াজের ভাল ফলন হয়। এলাকার যে কোন কৃষক ফসল সংক্রান্ত কোন বিষয়ে জানতে আসলে তাদের সঠিক পরামর্শ দেয়া হয়। তিনি চলতি মৌসুমে কৃষক পিয়াজের বাম্পার ফলন ও দাম পাবে বলে আশা করছেন।
|
|
|
|
সারওয়ার আলম মুকুল, কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ চলতি মৌসুমে পিয়াজের বাম্পার ফলন ও দাম পেয়ে বেজায় খুশি তিস্তার চলাঞ্চলসহ কাউনিয়ার বিভিন্ন গ্রামের কৃষক। সরেজমিনে তিস্তার জেগে উঠা চরসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে তিস্তা নদী বেষ্টিত গ্রাম গুলোতে পিয়াজের চাষ বেশী হয়েছে। উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের মধ্যে চারটি ইউনিয়নে পিয়াজের চাষ বেশী হয়েছে। তিস্তা নদীর জেগেউঠা চরসহ হারাগাছ, শহীদবাগ, বালাপাড়া, টেপামধুপুর ইউনিয়নের মাটি বেলে দোয়াশ হওয়ায় চাষ হয়েছে বেশী। উচু গ্রাম গুলোতে চাষ হয়েছে কম। গদাই গ্রামের পিয়াজ চাষী আলামিন, শাহজাহান, পাঞ্জর ভাঙ্গা গ্রামের জসিম, আনারুল জানায় এ বছর পিয়াজের বীজের দাম বেশী ছিল। বৃষ্টি না হওয়ায় সেচ খরচসহ অনান্য খরচ বেশী হয়েছে। তার পরেও কিছু নি¤œ মানের বীজ থাকায় অনেকের ভাল ফলন হয়নি। যারা ভাল বীজ পেয়েছে তাদের ভালই ফলন হয়েছে। গদাই গ্রামের শাহাজাহান জানান, অনেকে পিয়াজ পুক্ত হাওয়ার আগেই আগাম তুলে বিক্রি করছে, তারা ভাল দাম পাচ্ছে। রমজান মাসে পিয়াজের চাহিদা বেশী থাকে তাই বাজারে দামও ভাল। জসিম জানান, তিস্তার চরে ৪০শতক জমিতে পিয়াজ চাষে তার খবর হয়েছে প্রায় ৪০হাজার টাকা, আশা করছেন এক লাখ টাকার পিয়াজ বিক্রি করবেন। এছারা এখন পর্যন্ত ফলন যে অবস্থায় আছে যদি কোন দূর্যোগ না আসে তবে বাম্পার ফলন হবে বলে আশা তার। তারা কৃষি বিভাগ থেকে কোন সাহায্যে সহযোগীতা পায় না, এমন কি আধুনিক প্রযুক্তির কোন প্রশিক্ষনও পায়নি। তারা সরকারের কাছে সহজ শর্তে কৃষি ঋন দাবী করেছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে চলতি মৌসুমে পিয়াজ চাষের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ২০২ হেক্টর, চাষ হয়েছে ২১৫ হেক্টর জমিতে। এ বছর আবহাওয়া অনুকুলে থাকায় ভাল ফলন আশা করছে তারা। এ উপজেলায় তাহেরপুরী ও ফরিদপুরী পিয়াজ চাষ হয়েছে বেশী। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শাহানাজ পারভীন জানান পিয়াজের উপর আলাদা কোন প্রশিক্ষন দেওয়া হয় না। তবে মশলা জাতীয় ফসলের উপর প্রশিক্ষন দেওয়া হয়েছে। এছারাও বেশ কিছু চাষিকে প্রনোদনার বীজ ও সার প্রদান করা হয়েছে। চরাঞ্চলে পিয়াজের ভাল ফলন হয়। এলাকার যে কোন কৃষক ফসল সংক্রান্ত কোন বিষয়ে জানতে আসলে তাদের সঠিক পরামর্শ দেয়া হয়। তিনি চলতি মৌসুমে কৃষক পিয়াজের বাম্পার ফলন ও দাম পাবে বলে আশা করছেন।
|
|
|
|
স্টাফ রিপোর্টার, জীবন আহম্মেদ সোনারগাঁওয়ে মশার আক্রমণে মাহে রমজান মাসে অতিষ্ঠ মানবজীবন কাটাচ্ছে গ্রামের ও নারায়ণগঞ্জের মানুষ সহ, হঠাৎ মশার প্রজননক্ষেত্র বেড়ে যাওয়া মশা অতিরিক্ত মাত্রায় কামড়ে হতদরিদ্র পরিবারের লোকজনের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে পড়েছে। মশার কামড়ে ডেঙ্গু রোগ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে সাধারণ মানুষের । রাতেরবেলা মশার কামড়ে জ্বালাতনের যন্ত্রণার কারণে মশারি টানিয়ে সেহেরি খাবার খেতে হয় এবং কয়েল ও স্পে কোনকিছু কাজ হচ্চেনা ও দমানো যাচ্ছে না মশাকে। দিনের বেলা মশারি টানিয়ে অথবা কয়েল জ্বালিয়ে রুমে থাকতে হয়। সরকারি ভাবে মশা নিধন না করা হলে মাহে রমজানের গরীব দারিদ্র্য মানুষ গুলো বিপাকে পড়বে। পৌরসভা থেকে আগে শহর গুলোতে মশার ঔষধ ছিটানো ও স্পে হত। বহুদিন মন হয় হচ্ছে না। অলিগলিতে ময়লা আবর্জনা রাখার অথবা ফেলার কারণে মশার প্রজননক্ষেত্র বেড়েছে। ময়লা স্তুপ পানি নিষ্কাশনের ডেন গুলো ময়লা আবর্জনা ভরে যাওয়া ফলে ও মশার প্রজননক্ষেত্র বাড়তে পারে। পৌরসভার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি একটু হলে মাহে রমজানের গরীব দারিদ্র্য মানুষ গুলো যেন শান্তিতে মাহে রমজানের ভোর রাতে সেহেরি খাবার একটু শান্তিতে খেতে পারে তাই বিনীত অনুরোধ মশা নিধন ব্যবস্থা করে দেওয়া জন্য সরকারি ব্যবস্থা যতটুকু সম্ভব দেওয়া যায়।
|
|
|
|
স্টাফ রিপোর্টার,জীবন আহমেদ নারায়নগঞ্জের মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১৭ মার্চ সন্ধ্যা মদনপুর ইউনিয়ন রোজ রবিবার পরিষদের সফল চেয়ারম্যান জনাব আলহাজ্ব গাজী এম এ সালাম সাহেবের নিজ কার্যলায়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এবং দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। আলহাজ্ব গাজী এম এ সালাম চেয়ারম্যান ব্যক্তবে বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪তম জন্মবার্ষিকী, এই জন্মবার্ষিকী তে গভীর ভাবে স্বরণ করছি, শেখ মুজিবুর রহমান কে।জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্ম না হলে এই দেশ স্বাধীন হতো না।,আমরা সবাই দোয়া করবো আল্লাহ তায়ালা যেন তাকে জান্নাত দান করেন। আলহাজ্ব গাজী এম এ সালাম চেয়ারম্যান বক্তবে আরো অনেক কিছু বলেন। এই সময় উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সহ-সভাপতি ও বন্দর উপজেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম পলাশ, বন্দর উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি প্রকৌশলী মো: হাসানুজ্জামান, বন্দর উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাফেজ পারভেজ হাসান, মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মো: আক্তার হোসেন, মদনপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জাবেদ ভূইয়া, মদনপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল আজিজ দেওয়ান,মদনপুর ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা গাজী রাশেদুল ইসলাম রাসেল, নারায়ণগঞ্জ জেলা বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রাকিব হোসেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাএলীগ নেতা মো:ফাহিম প্রধান,মদনপুর ইউনিয়ন ছাএলীগ নেতা শরিফুল ইসলাম সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন
|
|
|
|
মো: রাসেল মোল্লা
রূপগঞ্জে শীতল ছায়া নামের হাউজিং কোম্পানির স্বার্থে ২কোটি ৩০লক্ষ টাকায় নির্মিত হচ্ছে গার্ডার ব্রিজ। ব্রিজটি জনসাধারণের চলাচলের স্বার্থে নির্মাণ করার কথা কিন্তু সেটা না করে কয়েকটি ব্যক্তির যোগসাজোষে সরকারি হালট রেখে হাউজিং কোম্পানির স্বার্থে হাউজিং মাঝামাঝি গার্ডার ব্রিজটি নির্মাণ করা হচ্ছে। এ নিয়েই চলছে জণমনে নানা আলোচনা।
উপজেলার গোলাকান্দাইল ইউনিয়নের মোহাম্মদ নগর (দড়িকান্দি) এলাকায় ২২ মিটারের গার্ডার ব্রীজটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২কোটি ৩০লাখ টাকা এবং ব্রিজ নির্মাণের দায়িত্ব পেয়েছেন সম্রাট এন্টারপ্রাইজ নামের প্রতিষ্ঠানটি। জানা যায় গত ১৮/১২/২২ই ০৯/০৬/২৪ ইং তারিখের মধ্যে শেষ করতে হবে নির্মাণ কাজ। নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যে ৮৫% শেষ হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে সম্পূর্ণ কাজ শেষ হবে বলে জানা যায়।
এলাকাবাসীর অভিযোগ এ ব্রিজের সুযোগ সুবিধা ভোগ করবে হাউজিং কোম্পানির লোকজন। হালটের আশেপাশে সাধারণ জনগণের জাগা জমি কিন্তু এখানে সেতু নির্মাণ না করে কোম্পানীর সুবিধার্থে প্রধান সড়ক থেকে শাখা সড়কের মাঝে রয়েছে এই খাল। মূলত প্রধান সড়ক থেকে শাখা সড়ক সংযোগের জন্য নির্মাণ হচ্ছে এ ব্রিজ ও রাস্তা। ব্রিজটি মিলেছে কোম্পানির নিজস্ব জমিতে। আর দেখা যায় ১০০ থেকে ১৫০ মিটার রাস্তা নির্মাণ করার পরে কোন রাস্তা নেই।
নাম না বলার শর্তে কয়েকজন কৃষক
একুশের কন্ঠের প্রতিনিধিকে জানান, ব্রিজটি সাধারণ মানুষের কোনো কাজে আসবে না। সরকারের কোটি টাকা জনগণের স্বার্থে ব্যয় না করে শুধুমাত্র কোম্পানির স্বার্থে ব্যয় হচ্ছে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে কৃষক ও এলাকাবাসীর কাছ থেকে। তারা আরো বলেন, কিছুদিন পর যখন শীতল ছায়া কোম্পানির জায়গার চারপাশ আটকে দেয়া হবে তখন আমরা কিভাবে এই সেতু ব্যবহার করব। সরকারি হালট দিয়ে যদি সেতু নির্মাণ হত তাহলে এলাকাবাসী বা সাধারণ জনগণ উপকৃত হত।
হালটের সামনে ব্রিজ না করে হাউসিং কোম্পানির সামনে কেন ব্রিজ করা হলো সেই ব্যাপারে উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী আশরাফ হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন সম্রাট এন্টারপ্রাইজের মালিক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন কিভাবে এলজিইডি থেকে এই কাজ এনেছে এ ব্যাপারে আমি কিছুই বলতে পারি না। তবে ব্রিজ অনেক উন্নতমানের মাল ম্যাটেরিয়ালস দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে যেটা গাজী ব্রিজ থেকেও শক্ত হয়েছে। এখানে ২৫ থেকে ৩০ মিলি রড ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে ঢালাই না দিলেও ব্রিজের ক্ষতি হবে না এমনই মন্তব্য করেন এই ইঞ্জিনিয়ার।
রিপোর্ট
নির্বাহী সম্পাদক
দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম
|
|
|
|
রুহুল আমিন মন্ডল : নারায়গন্জ কাশিপুর হাটখোলা অবস্থিত করোনি গ্রুপের, শ্রমিক আন্দোলনের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে আসলাম সানীর ভারাটে গুন্ডা আরিফ ইকবালের হাতে নারী সাংবাদিক লাঞ্চিত। ১৬ই মার্চ শনিবার করোনি গ্রুপ এর সামনে শ্রমিক অসন্তোষ্টের আন্দোলনের সংবাদ পেয়ে, ঘটনা স্থলে কিছু সংবাদ কর্মি উপস্থিত হয়।তথ্য সংগ্রহের ভিডিও ধারন করার এক পর্যায়ে, করোনি গ্রুপ এর চেয়ারম্যান আসলাম সানির ভারাটে গুন্ডা আরিফ ইকবাল (সমাজ উন্নয়ন সংসদ এর সহ-সভাপতি) শ্রমিকদের বলে আজ ছুটি সোমবারে সবার সাথে কথা হবে।এটার ভিডিও ফুটেজ নিতে গেলে সে নারী সাংবাদিকের ক্যামেরায় হাত দেয়,ভিডিও বন্ধ করতে বলে।ভিডিও বন্ধ না করায় সে নারী সাংবাদিকের ওপর চড়াও হয়, এবং প্রান নাশের হুমকি দেয়। এই বিষয়ে ঘটনা স্থলে থাকা ইন্ডাস্ট্রিজ পুলিশকে অবগত করলে, তারা কোনো ব্যবস্থা করে না বরং হাসা হাসি করে।পরক্ষণেই ফতুল্লা মডেল থানার ওসি নুরে আজমকে এই ঘটনার কথা জানালে সে ব্যবস্থা নিচ্ছি বলে ফোন রেখে দেয়।সেই সুযোগে গুন্ডা "আরিফ বলে ফতুল্লা থানা আমার পকেটে থাকে" আমি চাইলে আপনারা এখান থেকে যেতে পারবেন না" তার এই হুমকি দেওয়ার সাথে সাথে জনগন ক্ষিপ্ত হলে সে ঘটনা স্থল ত্যাগ করে।পরিস্থিতি শান্ত হলে আনুমানিক ১ টার সময় সেই নারী সাংবাদিক সহ সকল সহকারীরা ফতুল্লা থানায় দারস্থ হয়ে অভিযোগ করে। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করতে এস আই সন্জয় মালো ঘটনা স্থলে যায়।এবং সন্ত্রাসী আরিফকে আসতে বলে, সে আসছি বলে তার ফোন বন্ধ করে দেয়।এই বিষয়টি এস আই, ওসিকে জানালে সে বলে আপনি চলে আসেন আমি দেখতেছি।ঘটনার ১ দিন পার হয়ে গেলেও মেলেনি তার কোনো সুরাহ।সকল সাংবাদিকে জন্য বিষয়টি নিন্দা নিয়ে বটে। এমন সন্ত্রাসী আরিফ যদি আজ অপরাধ করে পার পেয়ে যায় তাহলে পদে পদে সাংবাদিক নির্যাতিত হবে।এবং এসব সন্ত্রাসীরা হবে বেপরোয়া। চলবে
|
|
|
|
মোঃ আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ১৭ ই মার্চ মহান স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন ও জাতীয় শিশু দিবস পালন করা হয়েছে।
দিবসের শুরুতে উপজেলা পরিষদ চত্ত¡রে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন, উপজেলা পরিষদ, উপজেলা প্রশাসন, থানা প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ, উপজেলা আওয়ামী লীগসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, আওয়ামী লীগের অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
গতকাল রবিবার সকাল ১১টায় উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সভাকক্ষে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীর মোঃ আল কামাহ্ তমাল এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আতাউর রহমান মিল্টন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মুহাম্মদ জাফর আরিফ চৌধুরী। এসময় উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি কমান্ডার মোঃ ইছার উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মুশফিকুর রহমান বাবুল, ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মোস্তাফিজার রহমান, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা রীতা মন্ডল, কাজিহাল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মানিক রতন, খয়েরবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এনামুল হকসহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্রাধান শিক্ষকগন।
আলোচনা সভায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি, সাবেক মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডভোকেট মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান এম.পি। এ সময় প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
|
|
|
|
ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি- দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে ছাড়পত্র, ইট পোড়ানো লাইন্সেস না থাকা ও অনুমোতি ছাড়াই কৃষি জমির মাটি ব্যবহারের অভিযোগে ৩টি ভাটায় ৫ লাখ টাকা অর্থদন্ড করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর। গত শনিবার দুপুর ১২টায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ জাফর আরিফ চৌধুরীর নেতৃত্বে এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন, দিনাজপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. রানায়েত আলী রেজাসহ পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসে একটি দল। অভিযানে আমিন ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা , রহমান ব্রিকসকে ১ লাখ টাকা ও ইসলাম ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। সৈয়দ ফরহাদ হোসেন পরিবেশ পরিচালক উপসচিব রংপুর বিভাগ এর সাথে বিষয়ে কথা বললে তিনি জানান, ফুলবাড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে ও দিনাজপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. রানায়েত আমিন রেজার সাথে যোগাযোগ করলে অভিযানের বিষয়টি বলতে পারবেন। অপর দিকে দিনাজপুর জেলা, দিনাজপুর পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মো. রানায়েত আমিন রেজা ০১৬৪৭০৬৬৩৬১ নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায় নি। ফুলবাড়ী উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ জাফর আরিফ চৌধুরী সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, পর্যায়ক্রমে সব ইট ভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ভাটাগুলোতে ইটভাটায় আগুন দেয়ার অনুমতিগ্রহণ না করে ইট পোড়ানো ও অনুমোতি ছাড়াই কৃষি জমির মাটি ব্যবহার করছে। এমন অভিযোগ পেয়ে ভাটাগুলোতে অভিযান পরিচালনা চালিয়ে আমিন ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা, ইসলাম ব্রিকসকে ২ লাখ টাকা ও রহমান ব্রিকসকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেই সঙ্গে পরিবেশের ছাত্রপত্র, ইট পোড়ানোর অনুমতিপত্র ও অনুমোদিত মাটি ব্যবহার করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তর কোন কোন ভাটার সঙ্গে গোপনে সক্ষতা গড়ে তুলেছে বলে অভিযোগ উঠছে। তাদেরকে সচ্ছ হতে হবে। তারা কোথাও অভিযান করবেন আবার কোথাও অভিযান করনে না। এতে পরিবেশ অধিদপ্তরের সুনাম নষ্ট হচ্ছে।
|
|
|
|
মোঃ আকাশ আহমেদ ভালুকা প্রতিনিধিঃ- ময়মনসিংহের ভালুকায় রোজাদারদের সম্মানে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার সন্ধায় ভালুকা উপজেলার ৭নং মল্লিকবাড়ী ইউনিয়নের ধামশুরে ভালুকা উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক, তরুণ সমাজ সেবক, ভালুকা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হোসাইন মোঃ রাজিব এর আয়োজনে নিজ বাড়িতে উক্ত ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মল্লিকবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এস এম আকরাম হোসাইন, কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুল ইসলাম মনির, বিশিষ্ট সমাজসেবক মাওলানা মোঃ হারুন -অর রশিদ, ধামশুর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শফিকুল ইসলাম চান মিয়া, ইউপি সদস্য আঃ লতিফ, মাওলানা মুফতি দেলোয়ার হোসেন সহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, এলাকার পাঁচ শতাদিক জনসাধারণ, মুসল্লী, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
|
|
|
|
কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ কাউনিয়ায় আসসুন্নাহ ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে আল আকসা আইডিয়াল মাদ্রাসা কেন্দ্রীয় কবরস্থান প্রাঙ্গনে শনিবার চাহিদা সম্পন্ন রোজাদার ব্যক্তিদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। বিতরণ কালে উপস্থিত ছিলেন আসসুন্নাহ ফাউন্ডেশন এর প্রতিনিধি মাওলানা মোঃ বজলুর রশিদ, স্থানীয়দের মধ্যে ছিলেন সমাজ সেবক মোঃ সেলিম রেজা, সম্মানিত ওস্তাদ হাফেজ হাবিবুর রহমান, হাফেজ রবিউল ইসলাম, নূরে আলম, মাদ্রাসা ব্যবস্থাপনা পরিচালনা পরিষদের সদস্য আবু সাঈদ মন্টু, সিরাজুল ইসলাম প্রমূখ। ৫০জন উপকারভোগী রোজাদার ব্যক্তির মধ্যে ১লিটার সয়াবিন তেল, ২কেজি ছোলা, ২কেজি মশুড় ডাল, ২কেজি মুড়ি, ২কেজি পিয়াজ, ১কেজি খেজুর বিতরণ করা হয়।
|
|
|
|
মোঃ আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি স্থানীয় ভাবে উৎপাদিত ধান ও চালের মূল্যের ব্যবধান থাকায় ও অটোরাইস মিলের দাপটসহ আর্থিক লোকসানে টিকতে না পেরে দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার হাসকিং মিল-চাতাল মালিকদের দুর্দিন চলছে। ভরা রোপা-আমন ও ইরি-বোরো মৌসুমে চাহিদা মতো ধান পেলেও চালের দাম দফায় দফায় উঠা-নামার কারণে উত্তর জনপদের খাদ্য ভান্ডার হিসেবে খ্যাত ফুলবাড়ী উপজেলার ড্রাম বয়লারের হাসকিং মিলগুলো প্রায় বন্ধ হওয়ার পথে। বর্তমান বাজার দরে ধান কিনে চাল বাজারে বিক্রি করতে গেলে ধান ক্রয় ও চালের বিক্রির মধ্যে সমন্বয় না থাকায় লোকসানের কারণে ইতোমধ্যেই উপজেলার অর্ধশত হাসকিং রাইস মিল বন্ধ হয়ে গেছে। এই মিল চাতালগুলোতে এক সময় শ্রমিকদের কর্মচাঞ্চল থাকলে নানা সংকটের কারণে হাসকিং মিলগুলো বন্ধ হওয়ায় কয়েক হাজার কর্ম হারিয়ে বেকার হয়ে অভাব অনটেনে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। আবার অনেকে জীবিকার তাগিদে পেশা বদলে অন্য পেশায় গেছেন। জানা গেছে, আশির দশকের শুরুতে ফুলবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় হাসকিং মিল-চাতাল তৈরি করে চালের ব্যবসা শুরু হয়। সেই সময় থেকেই রমরমা ব্যবসা হওয়ার সুবাদে কিছু উদ্যোমী ব্যবসায়ীরা পর্যায়ক্রমে উপজেলায় ১৩৯ টি খাদ্য বিভাগে সরকারি লাইসেন্সপ্রাপ্ত চালকল আছে। এরমধ্যে রয়েছে ১০ টি অটোমেটিক রাইস মিল রয়েছে। এই চাতালগুলোতে যে পরিমাণ চাল উৎপাদন হতো তা দিয়ে এ অঞ্চলের চাহিদা মিটিয়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ হতো। এই প্রতিষ্ঠানগুলোতে মাঝারি পর্যায়ের ব্যবসায়ী যেমন তাদের কর্মকান্ড চালিয়ে লাভবান হতো তেমনি এই চাতাল গুলোতে সৃষ্টি হয়েছিল কয়েক হাজার দরিদ্র নারী ও পুরুষ শ্রমিকের কর্মসংস্থান। এর সঙ্গে সম্পৃক্ত চাল ব্যবসায়ী ও মালিক-শ্রমিকদের অনেকেই দারিদ্রতা জয় করে পুঁজিপতি বনে গেছেন। কিন্তু আধুনিকতার উৎকর্ষে অটোরাইস মিলের দাপটে বাজারে টিকতে না পাড়ার কারণে পুঁজি হারানোর আতংকে সেই সুদিন এখন দুর্দিনে পরিণত হতে চলেছে। অনেকে এই ব্যবসায় অধিকার পরিমাণ পুঁজি বিনিয়োগ করে নানান হতাশাই চালের মত সুনাম খ্যাত ব্যবসা ছেড়ে অন্য পেশার দিকে ধাপিত হচ্ছেন। গত বছর রোপা আমন মৌসুমে অটোরাইস মিল, ক্ষুদ্র চাতাল ও হাসকিং মিল ব্যবসায়ীদের ধান একই মূল্যে কিনলেও চাল ভাল মূল্যে বিক্রি করতে না পাড়ায় তারা লোকসনের মুখে পড়েন। সেই কারণে অটোরাইস মিলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে চাতাল ব্যবসায় মন্দার কারণে বেকার হয়ে পড়েছেন কয়েক হাজার নারী-পুরুষ চাতাল শ্রমিক। এসব চাতাল ও মিল রক্ষায় সরকারি বেসসরকারি পর্যায়ে ঋণ সহায়তার দাবি জানান চাতাল মালিকরা। উপজেলার নলপুকুর এলাকার কেডি রাইস মিলের স্বত্বাধিকারী চাতাল ব্যবসায়ী কামাল হোসেন বলেন, বাজার থেকে ধান কিনে যে পরিমাণ চাল হয় সেই মোতাবেক বাজারে বিক্রি করলে লাভ তো দূরের কথা লোকসনের ঘানি টানতে টানতে ব্যবসা চালু রাখা কঠিন হওয়ায় বিশেষ করে হাসকিং মিলগুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। আমাদের তৈরি চাল আর অটোরাইস মিলের চালের দর প্রকার ভেদে প্রতি মণে একশত থেকে দেড় শত টাকা বেশি। অথচ বাজার থেকে ধান কেনার সময় প্রায় একই দরে কেনা-কাটা হয়। উপজেলা চাউল কল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ সদস্য শফিকুল ইসলাম বাবু বলেন, বর্তমানে প্রায় ৯৫ শতাংশ হাসকিং মিলের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেছে। উৎপাদন বন্ধ থাকায় ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না অনেক চালকল মালিক। এর মূল কারণ অটোরাইস মিলের প্রাধান্য। প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে চালকলগুলো এখন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ৩০০টি হাসকিং মিলের সমান কাজ করে এক-একটি অটোরাইস মিল। বন্ধ হয়ে যাওয়া মিলগুলোকে সচল করতে হলে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। বিশেষ বরাদ্দ ও ভর্তুকির মাধ্যমে মিলগুলোকে আধুনিক মেশিনারিজ দিয়ে ঢেলে সাজাতে হবে। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. মঈন উদ্দিন বলেন, উপজেলায় খাদ্য বিভাগের লাইসেন্সপ্রাপ্ত ১৩৯ টি চালকলের মধ্যে হাসকিং ১২৯ টি এবং অটোরাইস মিল ১০টি। এরমধ্যে সরকারের চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন মাত্র ৯০ জন চালকল মালিক। অটোরাইস মিলের চালের মানের সঙ্গে হাসকিং মিলের তৈরি চাল কিছুটা নিন্মমানের হওয়ায় চলমান বাজারে টিকতে পারছে না। কিন্তু যারা হাসকিং চাতাল মিল ব্যবসায়ী আছে বর্তমান ধানের বাজার মূল্যের সঙ্গে চালের দাম সমন্বয়হীনতার কারণে ব্যবসায় বড় ধরনের লোকসান দেখা দেয় বলে তিনি জানান।#
|
|
|
|
মো: রাসেল মোল্লা
নারায়ণগঞ্জে রূপগঞ্জের ভুলতা গাউছিয়া এলাকায় মহাসড়কের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে গিয়ে পুলিশ ও হকারদের গণধোলাইয়ের শিকার হয়েছেন ভুলতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আরিফুল হক। গত ১৫ মার্চ শুক্রবার বিকেলে উপজেলার ভুলতা গাউছিয়া মার্কেট-২ এর সামনে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকটি ভিডিও চিত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক ভাইরাল হয়।
প্রক্ষত্যদর্শীরা জানায়, গত শুক্রবার বিকেলে উপজেলার গাউছিয়া মার্কেট-২ এর সামনে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক দখল করে ৮-১০টি ভ্যানে করে আখের রস বিক্রি করছে । ইউপি চেয়ারম্যান আরিফুল হক আখের রস বিক্রেতা মাসুম মিয়াকে মহাসড়ক থেকে চলে যেতে বলে। এ বিষয়ে হকার ও ইউপি চেয়ারম্যান বাকবিতন্ডায় জরিয়ে পড়ে। একপর্যায়ে চেয়ারম্যান আরিফের সঙ্গে আসা লোকজন হকারকে বেদম মারধর করতে থাকে। ওই সময়ই ২০/২৫জন হকাররা একত্রিত হয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আরিফুল হককের উপর ঝাপিয়ে পড়ে । সঙ্গে সঙ্গে ভুলতা ফাঁড়ির পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছালে ইউপি চেয়ারম্যান আরিফুল হকে সঙ্গে হকারদের হাতাহাতির সময় এক পুলিশ সদস্যের উপর ধাক্কা লাগে। তখন ভুলতা ফাঁড়ির এসআই বারেক ক্ষিপ্ত হয়ে ভুলতা ইউপি চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আরিফুল হকের উপর লাঠিচার্জ করে।
এ বিষয়ে ভুলতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আরিফুল হক ভুইয়া বলেন, ভুলতা গাউছিয়া মার্কেটের সামনে মহাসড়ক দখল করে ভ্যানে করে আখের রস বিক্রি করছিলো। আমি তাকে এখান থেকে সরে যেতে বলি। সে আমার না শোনায় আমি তার পিঠে একটি থাপ্পড় দিই। তখন পুলিশ তার পক্ষ নেওয়ায় হকাররা ক্ষিপ্ত হয়ে আমার উপর হামলা চালায়। পুলিশও আমার উপর লাঠিচার্জ করে। পরে বিষয়টি ভুলতা পুলিশ ফাঁড়িতে মিমাংসা হয়।
এ ঘটনায় ভুলতা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা গাউছিয়া এলাকায় হকারদের সঙ্গে ভুলতা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আরিফুল হকের সঙ্গে হাতাহাতি হয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌছালে ইউপি চেয়ারম্যান আরিফুল হক পুলিশ সদস্যকে ধাক্কা দেয়। ওই সময়ই হকারেরা চেয়ারম্যানের উপর হামলা চালায়। তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে পুলিশ লাঠিচার্জ করে এবং চেয়ারম্যানকে উদ্ধার করে ফাঁড়িতে নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার আহসান মাহমুদ রাসেল বলেন, ভুলতা এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে যানজট নিরসনের জন্য অবৈধ ফুটপাত উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়। এই অভিযানে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আরিফুল হক ভূঁইয়া আমাদের সহযোগিতা করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় ইউপি চেয়ারম্যান আরিফুল হক মহাসড়ক দখল মুক্ত করতে হকারদের মহাসড়ক ছেড়ে দিতে বললেই হকাররা তার উপর হামলা চালায়। কিন্তু পুলিশ আরিফ চেয়ারম্যানের উপর লাটিচার্জ করলো সেই বিষয়টা আমরা খতিয়ে দেখছি। এ ঘটনা জেলা প্রশাসককে জানানো হয়েছে। জেলা প্রশাসকের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
রিপোর্ট
নির্বাহী সম্পাদক
দৈনিক নতুন বাজার ৭১.কম
|
|
|
|
রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে রূপগঞ্জ ইউনিয়নে তিন হাজার পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ সদর ইউনিয়নের ছয় টি স্পটে নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী বীরপ্রতীক এর পক্ষে তিন হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরন করা হয়েছে। নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য ও রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য মোঃ আনছার আলী এর উদ্যোগে এ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এসময় আনছর আলী বলেন রূপগঞ্জ ইউনিয়ন বাসির পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকব। যেহেতু সামনে নির্বাচন সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
রূপগঞ্জ ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ মোহন মিয়া, রূপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মিঠু খন্দকার, রূপগঞ্জ ইউনিয়ন যুবলীগের ১ নং ওয়ার্ডের সভাপতি মুরাদ হাসান রূপগঞ্জ ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের আওয়ামী লীগ নেতা ফারুক ভুইয়া আওয়ামী লীগ নেতা হারুন,সাইফুল ইসলাম মামুন সহ অনেকে।
|
|
|
|
পবিত্র ওমরাহ পালন করতে সৌদি আরব গিয়েছেন ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ।
শুক্রবার (১৫ মার্চ) দুপুরে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে তিনি নিজেই বিষয়টি জানান।
এদিন ফেসবুকে মক্কা শরিফে তোলা নিজের একটি ছবি প্রকাশ করেন ফেরদৌস। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘আলহামদুল্লিলাহ’।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেন ঢাকা-১০ আসনের এই সংসদ সদস্য।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়ে ঢাকা-১০ আসনে নির্বাচিত হন ফেরদৌস আহমেদ। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি মডেলিং ও উপস্থাপনায়ও ব্যাপক সুনাম কুড়িয়েছেন।
|
|
|
|
মোঃ আফজাল হোসেন, ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউপির গনিপুর গ্রামে বিশ্বজিত রায় (৩৮) এর পিতার ক্রয়কৃত ৯৭শতাক জমিতে প্রতিপক্ষরা বিষ প্রয়োগ করে ধানক্ষেত পুড়ে দেন। এছাড়াও উক্ত জমি খাজাপুর গ্রামের মোঃ হাসান আলী ও মোঃ ফয়জার রহমান গংরা দখল করার চেষ্টা করেন। ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউপির গণিপুর গ্রামে সংখ্যালঘু মৃত্যু কৃষ্ণপদ সরকার এর পুত্র বিশ্বজিত রায় এর লিখিত অভিযোগে জানান যায় যে, গণিপুর মৌজার সিএস খতিয়ান নং-২১৩, এসএ খতিয়ান নং-২৩২, দাগনং-১৬৬৬, জমির পরিমান-১ একর ৫৫ মধ্যে ৯৭শতক জমি একই গ্রামের শ্রী দিগেন্দ্র কুমার সাহার নিকট থেকে ০৭/০৯/১৯৯৭ইং সালে ৩৯১৩নং কবলা দলিল মূল ক্রয় করেন। যাহার খারিজ খতিয়ান ৬৪৪, দলিল নং-৩৯২৮। বিশ্বজিত রায় পিতা কৃষ্ণপদ সরকার মৃত্যুবরণ করার পর খাজাপুর গ্রামের মৃত্যু আব্দুস সালামের পুত্র মোঃ হাসান আলী ও মৃত্যু আব্দুস সালাম এর পুত্র মোঃ ফয়জার রহমান গংরা উক্ত জমি বার বার দখল করার চেষ্টা করেন। গত ১২/০৩/২০২৪ইং তারিখে বিশ্বজিত রায় এর জমিতে বিষ প্রয়োগ করে জমির ধান নষ্ট করে দেন। উল্লেখ্য যে, গত ২১/১১/২০২১ইং সালে ঐ জমিতে জিরা ধান চাষ করার পর পরবর্তীতে উক্ত ব্যক্তিরা লাঠিশোটা নিয়ে জোর করে ধান কেটে নিয়ে যায়। ঐ ঘটনায় উক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ০১/১২/২০২১ইং সালে ফুলবাড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-০১। তারিখ-০১/১২/২০২১। পরবর্তীতে ঐ সংখ্যালঘু পরিবারের বিরুদ্ধে আবারও ০৫/০৭/২০২১ইং তারিখে তারা দলবল নিয়ে জমি দখল করতে গেলে বিশ্বজিত রায় ০৭/০৭/২০২১ইং তারিখে ফুলবাড়ী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগ মামলা আকারে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রের সি.আর.পি.সি আদালত খ অঞ্চল দিনাজপুর। মামলা নং-এনজিআর-২৩৩/২১। উক্ত মামলায় প্রতিপক্ষ হাসান আলী ও ফয়জার রহমান গংরা আদালতে অঙ্গীকার নামা দিয়ে বলেন, উক্ত জমিতে আর কোন দিন জাব না। কিন্তু আবারও তারা জমি দখল ও ফসল নষ্ট করা শুরু করেছে। এই ঘটনায় জমির মালিক বিশ্বজিত এর মা বীনা রানী গত ১৩/০৩/২০২৪ইং তারিখে ফুলবাড়ী থানায় মোঃ হাসান আলী ও মোঃ ফয়জার রহমান এর বিরুদ্ধে ধানক্ষেত নষ্ট করা এবং প্রাণ নাশের হুমকি দেওয়ায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এই ঘটনায় জমির মালিক বিশ্বজিত রায় এর সাথে ০১৭২২৬০৮৯৪০ নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, উক্ত জমি আমার পিতার মৃত্যুর আগে ক্রয় করেন এবং খারিজ খাজনা করেন। আমার পিতার মৃত্যুর পর উক্ত ব্যক্তিরা আমার জমি বারবার দখল করার পায়তারা করছে। এবং ফসল নষ্ট করছে। তাদের কোন বৈধ্য কাগজ পত্র নাই। বর্গচাষী শ্রী তরুনী ও আব্দুল বারী জানান, দির্ঘদিন ধরে আমি বিশ্বজিত রায়ের জমি চাষাবাদ করছি। হঠাৎ করে তারা বার বার জমির ফসল নষ্ট করছেন। বিশ্বজিত জানান, তারা আমাদের উপর অত্যচার চালাচ্ছে। আমরা প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার চাই।
|
|
|
|
গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধি:
সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলায় পবিত্র রমজান উপলক্ষে ন্যায্য দামে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২টি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে ৮ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
বৃহস্পতিবার বিকালে গোলাপগঞ্জ উপজেলার ঢাকাদক্ষিণ বাজারে এ জরিমানা আদায় করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্বদেন এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও গোলাপগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিজিৎ চৌধুরী । এসময় গোলাপগঞ্জ মডেল থানার একদল পুলিশ সহযোগিতা করে।
জানা যায়, তদারকি অভিযানে দৃশ্যমান স্থানে মূল্য তালিকা না রাখা, প্যাকেটজাত খাদ্য পণ্যের গায়ে উৎপাদন, মেয়াদ উত্তীর্ণে তারিখ ও মূল্য উল্লেখ না থাকা, মেয়াদ উত্তীর্ণ খাদ্য পণ্য বিক্রয়সহ বিভিন্ন অনিয়মের দায়ে দুটি প্রতিষ্ঠানকে ৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিজিৎ চৌধুরী অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এমন অভিযান আগামীতেও অব্যাহত থাকবে।
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি হাজী ইউসুফ চৌধুরী নাঈম, সম্পাদক ও প্রকাশকঃ এম.এ মান্নান নির্বাহী সম্পাদক: মো: রাসেল মোল্লা
ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ খন্দকার আজমল হোসেন বাবু, সহ সম্পাদক: কাওসার আহমেদ । প্রধান বার্তা সম্পাদক: আবু ইউসুফ আলী মন্ডল, সহকারী-বার্তা সম্পাদক শারমিন আক্তার মিলি। ফোন: বার্তা বিভাগ 01618868682- 01914220053, সম্পাদক ও প্রকাশক: 01980716232
ঠিকানাঃ বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়- নারায়ণগঞ্জ, সম্পাদকীয় কার্যালয়- জাকের ভিলা, হাজী মিয়াজ উদ্দিন স্কয়ার মামুদপুর, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ। শাখা অফিস : নিজস্ব ভবন, সুলপান্দী, পোঃ বালিয়াপাড়া, আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ-১৪৬০, রেজিস্ট্রেশন নং 134 / নিবন্ধন নং 69 মোবাইল : 01731190131,E-mail- notunbazar2015@gmail.com, E-mail : mannannews0@gmail.com, web: notunbazar71.com,
|
|
|
|