চট্টগ্রামে ঈদে মিলাদুন্নবি (সা.) উপলক্ষে আয়োজন করা হয় ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুস। এ সময় স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। এ কারণে আয়োজক কমিটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ জুলুস দাবি করে গিনেস বুকে তার স্বীকৃতি পেতে চায়। সেই লক্ষ্যে আবেদনের প্রক্রিয়া চলছে।
শনিবার (৮ অক্টোবর) আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের মিডিয়া উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে উদ্যোক্তারা বলছেন, গিনেস বুকে এই জুলুসের স্বীকৃতি মিললে বাড়বে বাংলাদেশের সুনাম, বিশ্বে পৌঁছাবে ইসলামের বার্তা।
আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের মিডিয়া উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার জানান, আলহামদুল্লিলাহ। চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত এ জশনে জুলুস পুরো দেশবাসী ও প্রশাসনের কাছে প্রশংসিত। আমরা মনে করি জসনে জুলুস যেহেতু একটা কল্যাণের বার্তা দিয়ে আসছে। তাই এটা গিনেস বুকে স্থান পেলে এটা একটা নির্মল সংস্কৃতির বার্তা দেবে।আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সহসভাপতি মোহাম্মদ মহসিন জানান, সারা বিশ্বের সবাই জানুক ঈদে মিলাদুন্নবি (সা.) উপলক্ষে চট্টগ্রামের ৫০ বছর ধরে ঐতিহ্যবাহী জশনে জুলুস আয়োজিত হয়ে আসছে। এ জন্য গিনেস বুকে এ ধরনের কিছু একটা রেকর্ড থাকা দরকার।