জানা যায়, সাইদুল ইসলাম গত ১২ আগস্ট তার সহযোগীদের নিয়ে দেশীয় অস্ত্র-সস্র নিয়ে ঘরটির সাইনবোর্ড ও তালা ভেঙ্গে ঘরে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় ফাইল, কাগজ-পত্র, আসবাবপত্র সহ প্রায় ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার ক্ষতি সাধন করে।
এ ব্যাপারে ১৩ আগস্ট "মির্জা ঐক্য পরিষদ" এর সাধারণ সম্পাদক মির্জা আবু সাইদ ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকার ক্ষতি সাধন ও সংগঠনের মান-সম্মান ক্ষুন্ন হওয়ায় বিবাদীগণের বিরুদ্ধে আইনগত প্রতিকার চেয়ে ফুলবাড়িয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করে।
অভিযোগকারী মির্জা আবু সাইদ বলেন,এক সময় ইয়াদ আলী আকন্দ ঘরটির ভোগদখলে ছিল। উনার নিকট হইতে ৫/৬ বছর ধরে ভাড়ায় সংগঠনটি পরিচালনা করে আসছি। খাসজজমির কোন কাগজ-পত্র না থাকায় মৌখিক ভাবে ঘরটি কিছু অর্থের বিনিময়ে ভোগদখলে দেওয়ার আশ্বস্ত করেছিলেন। কিন্তু ইয়াদ আলী আকন্দ এর হঠাৎ মৃত্যু হওয়ায় তা আর সম্ভব হয়নি। সাইদুল তার সাঙ্গ-পাঙ্গ নিয়ে সন্রাসী কায়দায় ঘরটি তচনছ করে দখলে নেয়। আমরা এর উপযুক্ত শাস্তি দাবি করছি।
বাবুগঞ্জ বাজারের ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী সমিতির সভাপতি মজনু মাস্টার বলেন, বাজারে একটি চক্র আছে, মানুষের সাথে প্রতারণা করে খাসজমি ভোগদখল ও ঘর দখল করাই এদের কাজ। অন্যায় ভাবে ঘরটিতে ডুকা ঠিক হয়নি। আমি এর উপযুক্ত বিচার আশা করছি।
অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ শাহিনুজ্জামান খান বলেন,তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। কোন অনিয়ম দুর্নীতি ছাড় দেওয়া হবে না।