রুহুল আমিন মন্ডল : নারায়গন্জ কাশিপুর হাটখোলা অবস্থিত করোনি গ্রুপের, শ্রমিক আন্দোলনের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে আসলাম সানীর ভারাটে গুন্ডা আরিফ ইকবালের হাতে নারী সাংবাদিক লাঞ্চিত। ১৬ই মার্চ শনিবার করোনি গ্রুপ এর সামনে শ্রমিক অসন্তোষ্টের আন্দোলনের সংবাদ পেয়ে, ঘটনা স্থলে কিছু সংবাদ কর্মি উপস্থিত হয়।তথ্য সংগ্রহের ভিডিও ধারন করার এক পর্যায়ে, করোনি গ্রুপ এর চেয়ারম্যান আসলাম সানির ভারাটে গুন্ডা আরিফ ইকবাল (সমাজ উন্নয়ন সংসদ এর সহ-সভাপতি) শ্রমিকদের বলে আজ ছুটি সোমবারে সবার সাথে কথা হবে।এটার ভিডিও ফুটেজ নিতে গেলে সে নারী সাংবাদিকের ক্যামেরায় হাত দেয়,ভিডিও বন্ধ করতে বলে।ভিডিও বন্ধ না করায় সে নারী সাংবাদিকের ওপর চড়াও হয়, এবং প্রান নাশের হুমকি দেয়। এই বিষয়ে ঘটনা স্থলে থাকা ইন্ডাস্ট্রিজ পুলিশকে অবগত করলে, তারা কোনো ব্যবস্থা করে না বরং হাসা হাসি করে।পরক্ষণেই ফতুল্লা মডেল থানার ওসি নুরে আজমকে এই ঘটনার কথা জানালে সে ব্যবস্থা নিচ্ছি বলে ফোন রেখে দেয়।সেই সুযোগে গুন্ডা "আরিফ বলে ফতুল্লা থানা আমার পকেটে থাকে" আমি চাইলে আপনারা এখান থেকে যেতে পারবেন না" তার এই হুমকি দেওয়ার সাথে সাথে জনগন ক্ষিপ্ত হলে সে ঘটনা স্থল ত্যাগ করে।পরিস্থিতি শান্ত হলে আনুমানিক ১ টার সময় সেই নারী সাংবাদিক সহ সকল সহকারীরা ফতুল্লা থানায় দারস্থ হয়ে অভিযোগ করে। অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করতে এস আই সন্জয় মালো ঘটনা স্থলে যায়।এবং সন্ত্রাসী আরিফকে আসতে বলে, সে আসছি বলে তার ফোন বন্ধ করে দেয়।এই বিষয়টি এস আই, ওসিকে জানালে সে বলে আপনি চলে আসেন আমি দেখতেছি।ঘটনার ১ দিন পার হয়ে গেলেও মেলেনি তার কোনো সুরাহ।সকল সাংবাদিকে জন্য বিষয়টি নিন্দা নিয়ে বটে। এমন সন্ত্রাসী আরিফ যদি আজ অপরাধ করে পার পেয়ে যায় তাহলে পদে পদে সাংবাদিক নির্যাতিত হবে।এবং এসব সন্ত্রাসীরা হবে বেপরোয়া। চলবে