পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি, মিশুক চন্দ্র ভুঁইয়া।

পটুয়াখালী জেলা দশমিনা থানাধীন খালিসাখালী ইউনিয়ন , ৯ নং ওয়াট এই খলিল চকিদার সুদ কারবাড়ি তার বাড়ি।

সুদি কার বাড়ি মাত্র দশ হাজার টাকা জন্য মোঃ রুবেল চকিদার তার স্ত্রী কে সুদ খোর খলিল চকিদার মেরে ফেলার চেষ্টা করেন, সুদ খোর খলিল চকিদার এমন কি মার ধর করে এমন কি ছুরি দিয়ে গলায় ছুরি মারে কিন্তু ছুরি মারার পড়ে সে নুয়ে যায়, কিন্তু তার ছুরি যায়ে পিটে লাগে, বাঁধা দেয়ায় পড়ে রুবেল চকিদার স্ত্রীকে মারধর সুদ খোর খলিল চকিদার, ও তার ছেলে, হাচান চকিদার ও তার স্ত্রী, সখি বেগম, ৯ নং ওয়ার্ড খোসা খালী সুদ খোর খলিল চকিদার গলা টিপে হত্যার চেষ্টার করে উঠেছে । এ ঘটনায় গুরুতর আহত শাহিদা বেগম পটুয়াখালী জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।সোমবার দিবাগত রাত এক টার দিকে উপজেলার খলিসাখালী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের খলিল চকিদার এমন কি তার নিজ এলাকার নিজ বাড়ি এ ঘটনা ঘটে। সোমবার সকালে আহত সাহিদা বেগমকে উদ্ধার করে দশমিনা থানা ( ওসি) মোঃ জসিম সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন তার স্বজনরা। এবং এ ঘটনায় থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহত সাহিদা বেগম জানান, ২০২০সালে ওই এলাকার, সুদ খোর খলিল চকিদার কাছে থেকে দশ হাজার টাকা সুদে এনেছি ২০২১ সালে ২০ হাজার টাকা দিতে হবে এ কথা বলে সুদ খোর খলিল চকিদার, তাতে তারা রাজি হয়ে গেছে, সুদের টাকা তারিখ মেয়াদ শেষ হয়েছে বলে তাকে সুদ খোর খলিল চকিদার শাহিদা বেগম কে বাড়িতে খবর দিয়ে নিয়ে আটকে রাখে এমন কি মারধর করে এমন কি ছুরি মারে মেরে ফেলার চেষ্টা করেন সুদ খোর খলিল চকিদার। বর্তমানে তার শুধু সারাদিন এই সুদ খোর খলিল চকিদার সুদের ব্যাবসা করেন। পরে সে বাবার বাড়ি থেকে টাকা এনে এই সুদের টাকা দিতে চাইলো। কিছুদিন পর সবুজ ঢাকা যাওয়ার কথা বললে রুবেল চৌকিদার তার স্ত্রী শাহিদা বেগম কে বলে তার বাবা মা কাছ থেকে এনে টাকা পরিশোধ করবেন গত বছর লকডাউনের সময় মো. রুবেল চকিদার দশ হাজার টাকা আনে সুদে ব্যাবসাই খলিল চকিদার। পর এনজিও থেকে কিস্ততে টাকা নিয়ে সাহিদা বাবা টাকা পরিশোধ করে দিবে এ কথা বলে, সাহিদা স্বামী রুবেল চকিদার।
শাহিদা বেগম বলেন তার স্বামী রুবেল চকিদার লকডাউনের এনজিও টাকা পড়ে কিস্তিতে
বোরাক গাড়ি কিনবে চালিয়ে এনজিওর কিস্তি দিয়ে তাদের পাঁচ সদস্যের সংসার ভালোই চলয়ে যাবে এ কথ বলে রুবেল চকিদার। কিন্তু তার মধ্যে সুদ খোর খলিল চকিদার শাহিদা বেগম কে মেরে ফেলার চেষ্টা করেন সুদ খোর খলিল চকিদার ।
লোকজনের সহায়তায় হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। পরে স্থানীয় ইউপি সদস্য ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সালিশ মিমাংশার মাধ্যমে মামলা করতে দেয়নি। বললেই সে উল্টো সাহিদা বেগম স্বামী রুবেল চকিদার হুমকি দিয়ে বলে তোর বউ কে মারতে চেয়েছি কিন্তু পারিনাই এ কথা বলে সুদ খোর খলিল চকিদার। করে তাকে ছেড়ে দেয়ার হুমকি দেয়। এ অবস্থায় সোমবার রাতে মারধর শুরু করে। এক পর্যায়ে সাহিদা গলা চেপে ধরে মেরে ফেলার চেষ্টা করলে সে ডাকচিৎকার দিলে আশপাশের লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে। পরে সকালের দিকে তাকে পটুয়াখালী জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
এব্যাপারে অভিযুক্ত মো. রুবেল চকিদার মারধরের কথা স্বীকার করে বলেন।
পরে খলিল চকিদার পিছন দিক থেকে এসে রুবেল চকিদার শার্টের কলার ধরে ধস্তাধস্তি শিরু করলে আমি তাকে চর-থাপ্পর দেই এ কথা জানায়
দশমিনা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসিম হোসেন বলেন, এ বিষয়ে আমাদের কাছে কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।