কামাল হোসেন জনমত গঠনে গণ মাধ্যম একটি কার্যকরী মাধ্যম, কিন্তু অন্যান্য অনেক মাধ্যমের ন্যায় এ প্রতিষ্ঠানে চরম অনৈতিকতা বিরাজ করছে বলে মনে হচ্ছে। অপ্রিয় হলেও সত্য সরকারী কর্মকর্তাদের আদেশ নির্দেশ এ প্রতিষ্ঠানের যতইনা ক্ষতি সাধিত হয়েছে তার চেয়ে বেশি ক্ষতি সাধিত হয়েছে এ পেশার সাথে জড়িত অনভিজ্ঞ ব্যক্তিদের দ্বারা। এ পেশার সাথে জড়িত সদস্যরা দেশের সমাজের যতটুকু উপকার করতে পারতেন তা করছেন না। নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে লিখছেন না। কর্তৃপক্ষ যেটুকু বলে তাঁরা তার চেয়েও বেশি করে কর্তৃপক্ষকে খুশি করার জন্য লিখে। অর্থ শক্তির প্রভাবে প্রভাবিত সাংবাদিকরা সমাজের নিপীড়িত নির্যাতিতদের পক্ষে স্বাধীনভাবে কলম চালাবার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন। যে সমপ্ত জুয়াখোড়, জালিয়াত, ভন্ড অসৎ ব্যবসায়ী ও উদ্দেশ্যে হাসিলকারী ভিন্ন পেশার সুবিধা আদায়কারী দালালরা গণ মাধ্যমের মত এ কার্যকরী প্রতিষ্ঠানটিকে দখল করে নিয়েছে আর তাদের নিকট মাথা বন্ধক রেখে এ পেশার সাথে জড়িত গণ মাধ্যমকর্মীরা লিখে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে গণ মাধ্যম কর্মীরা একটি মিথ্যার বেড়াজালে আটকা পড়ে আছে। একটা মিথ্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে আর একটি মিথ্যার জন্ম দিচ্ছে। এবং এভাবে মিথ্যার কল্প কাহিনী রচনা করে চলেছেন। এভাবে আজ আমাদের গণ মাধ্যমের মতো একটি শক্তিশালী মাধ্যম আজ নানা ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। কালো বাজারি আর শিল্পপতিরা গণ মাধ্যমের মালিক হচ্ছেন। তাঁরা শুধুমাত্র বেতন ভোগী সম্পাদক দিয়ে গণ মাধ্যম পরিচালনা করেন। তাই সম্পাদকরা মালিকের এখতিয়ার বহির্ভূত কোন কাজ করতে পারেন না। ফলে গণ মাধ্যম প্রশ্ন বিদ্ধ হচ্ছে। অধিকার বঞ্চিত মানুষের পক্ষে কলম লিখতে তারা কুন্ঠাবোধ করছে। উদাহরণ স্বরূপ কালের কন্ঠের সাবেক সম্পাদক, আবেদ খান কালের কন্ঠের সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। কিন্তু কালের কন্ঠের মালিকের বিরাগ ভাজন হওয়ায় তিনি চাকুরীচ্যুত হন। এবং তিনি সম্পাদক হিসেবে আফচোচ করে বলেন, আজ গণ মাধ্যম তাঁর নিজস্ব স্বকীয়তা হারিয়েছে। তাই তিনি জাগরণ ফাউন্ডেশন নামে একটি ফাউন্ডেশন গঠন করেন। এ ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তিনি নিজস্ব স্বকীয়তার দেশ সেরা কয়েকজন সাংবাদিক সৃষ্টি করবেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আলোর মুখ দেখতে পারেন নি।
নোয়াখালীতে ১২০ শর্য্যা বিশিষ্ট করোনা হাসপাতাল ঝুঁকিপূর্ণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার দাবি কামাল হোসেন নোয়াখালীতে করোনা হাসপাতাল ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা বিরাজ করছে। নোয়াখালীর শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামে ১২০ বেডের অস্থায়ী বিশেষায়িত অস্থায়ী হাসপাতাল। এ হাসপাতালে নিরাপত্তার ব্যবস্থা খুবই নাজুক। নিরাপত্তা ব্যবস্থার