| বাংলার জন্য ক্লিক করুন
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|

   শেয়ার করুন
Share Button
   মুক্ত কলাম
  রাজনীতিবিদ ও ভিন্ন পেশাজীবীরা সাংবাদিকতায় অনুপ্রবেশ করায় সাংবাদিকতা হুমকীতে
  16, February, 2024, 1:51:2:AM

আওরঙ্গজেব কামাল :

রাজনীতিবীদ ও ভিন্ন পেশাজীবীরা সাংবাদিকতায় অনুপ্রবেশ

করায় সাংবাদিকতা হুমকীর মুখে পড়েছে। এক শ্রেনীর খারাপ লোক এই পেশাকে

বিতর্কিত করছে। আর এ বিষয়ে প্রশাসনিক তদারকি করা একান্ত জরুরি হয়ে

পড়েছে। বিষয়টি নিয়ে অনেক ভেবে দেখেছি রাজনীতীবিদরা বা ভিন্ন পেশাজীবীরা

যখন সাংবাদিক হয়ে যায় তখন সাংবাদিকতার মান কমে যায় এবং সাংবাদিকদের

নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি হয়। ফলে রাষ্ট্র ও জনগন সমান ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ

হয়। একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে, একটি গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনে একজন সাংবাদিকের

ভূমিকা কী হবে এবং কে সাংবাদিক হওয়ার যোগ্যতা রাখেন – এমন প্রশ্ন আমরা

সামনে আনি না কখনও, আলোচনাও করি না। পরাধীন রাষ্ট্রের সাংবাদিকতার সঙ্গে

স্বাধীন রাষ্ট্রের সাংবাদিকতাকে আমরা গুলিয়ে ফেলছি। গণতান্ত্রিক সমাজে

সাংবাদিকেরা জাতীয় ইস্যুগুলো পাঠকের সামনে তুলে ধরবেন, সে বিষয়ে বিতর্ক

করবেন, যাতে পাঠক তথা জনগণের সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হয়। অর্থাৎ নির্দিষ্ট

 ইস্যুতে পাঠক কে শিক্ষিত করে তোলার দায়িত্ব সাংবাদিকরা নিবেন। আর

রাজনীতিবিদেরা তাদের ভোটারদের, মানে নির্বাচকদের জন্য যেটা ভালো হবে, সেই

সিদ্ধান্ত নেবেন। অর্থাৎ একজন সাংবাদিক জনগণের পক্ষে এমনভাবে কাজ করবেন,

যাতে রাজনীতিবিদেরা তাদের দেওয়া অঙ্গীকার গুলো সুচারুভাবে বাস্তবায়ন করে

যেতে পারেন। অর্থাৎ জনগণের হয়ে ওকালতির কাজটা করে যাবেন সাংবাদিকেরা।

রাজনীতিবিদেরা জনগণের হয়ে জনগণের পক্ষে সিদ্ধান্ত নেবেন আর সাংবাদিকেরা

সেখানে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখবেন। সাংবাদিক আর রাজনীতিবিদের এই সম্পর্ক একটি

সুন্দর সমাজ গঠনে ভুমিকা রাখতে পারে। কিন্ত যদি রাজনীতিবিদেরা সাংবাদিক

হয়ে যায় তাহলে জনগণের পক্ষে ওকালাতি করার কেহ থাকে না। ফলে অপরাধ বৈধতা

পায়। আমার মতে একজন রাজনীতিবিদ যেমন একইসাথে সাংবাদিক হবেন না, তেমনি

একজন সাংবাদিকও একইসাথে রাজনীতিবিদ হবেন না। সাংবাদিকের কাজ আর দলীয়

মুখপাত্রের কাজের তফাৎ টানতে হলে এই সিদ্ধান্তে আসতেই হবে। একইসাথে

সাংবাদিকতা ও রাজনীতি না করতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিলে সেটা হবে

মৌলিক অধিকার পরিপন্থি। ব্যক্তি সার্বভৌম। তিনিই সিদ্ধান্ত নিবেন তার

পেশা কী হবে। কিন্তু নেশা কী করবেন, সেই সিদ্ধান্ত কি নিতে পারেন? পারেন

না। তাকে আইন-কানুন বিধিবিধান মেনে চলতে হয়। তেমনি সাংবাদিকদের কিছু

আচরণবিধি মেনে চলতে হবে। আমাদের দেশের বর্তমান যে কোন দলের বড় মাপের

রাজনৈতিক নেতা হতে চাইলে সর্বপ্রথম যেটা দরকার তা হল সাংবাদিকতা পেশায়

যোগ দেওয়া। একটু ভেবে দেখুন তারা বাংলাদেশে রাজনীতি করবে আবার সাংবাদিকতা

ও করবে এর ফলে তাদের বিরুদ্ধে কোন কিছু বলা হলে তখন তারা সমগ্র

সাংবাদিকতাকে ব্যবহার করে। তারা কোন সময় বলে না তারা একজন রাজনীতিবীদ বরং

তারা সব সময় রাজনৈতিক ফয়দা লাভ করে যাচ্ছে। অথচ নিজেকে সাংবাদিক পরিচয়

দিয়ে সকল সুবিধা ভোগ করছে। এই সাংবাদিকরা যখন তাদের রাজনৈতিক মতাদর্শ

ব্যবহার করে দলীয় মতামত সাংবাদিকতার মাধ্যেমে প্রকাশ করে তখন আর তাদের

কাছে কোন প্রকার অপেশা দায়িত্ব বোধ হয়না কিন্তু যখন কোন দল এর ফলে কোন

প্রকার প্রতিরোধ বা প্রদিবাদ জানায় তখন তারা তাদের কে সাংবাদিক হিসাবে

জাহির করে। দলীয় দৃষ্টিভঙ্গির সাংবাদিকতা তাতে অবশ্যই ব্যঘাত ঘটাবে।

সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা, একটি গণতান্ত্রিক দেশের মহা গুরুত্বপূর্ণ

উপযোগ৷কিন্ত বর্তমান পরিস্থিতি দেখলে হয়তো আর বলার মত কিছু নেই।আমরা

সাংবাদিকেরাই বা কতটা নিরপেক্ষ হতে পারছি ৷ নাকি দল কানা হয়ে নিজের পকেট

ভারী করার ধান্দায় আছি৷ সেটা কারো অজানা নয়।ছোট এই বাংলাদেশে সাংবাদিক বা

সংবাদমাধ্যমের অভাব নেই৷ তথ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুযায়ী নিবন্ধিত

পত্রপত্রিকার সংখ্যাই ৩২১০ টি (অনলাইন গণমাধ্যম ব্যতীত) যার মধ্যে ১৩৫৭

টি ঢাকা থেকে এবং ১৮৫৩ টি অন্যান্য জেলা থেকে প্রকাশিত হয়৷ তার উপর আছে

বেসরকারি টেলিভিশ চ্যানেল ও অনলাইন সংবাদ মাধ্যম৷ এগুলোর সংখ্যার হিসাবে

আর না যাই৷ এই সব কর্মরত পত্রপত্রিকার বা মিডিয়ার সাংবাদিকরা ঠিকমত বেতন

ভাতা পায় না ধান্ধামি করে চলতে হয়।এটার দেখার দায়ীত্ব কার। প্রতিদিন

পত্রিকা খুললে দেখা যায় ভূয়া সাংবাদিক গ্রেফতার,চাঁদাবাজী করতে যেয়ে

সাংবাদিক গ্রেফতারসহ নানা বিধ সংবাদ প্রচারিত হয়। আসলে কেন এম হচ্ছে, তার

মুল কারন কি, কেহ একবার ভেবে দেখেছেন? প্রথম কারন রাজনৈতিক পেশী শক্তির

প্রভাব,রাজনৈতিক সাংবাদিকতা,অদক্ষ ব্যাক্তি সাংবাদিক,ভিন্ন পেশার লোকোর

সাংবাদিকতা দখল,স্বল্প শিক্ষিত ব্যাক্তি সাংবাদিক হওয়া এবং অপরাধীরা

অর্থের বিনিময়ে সাংবাদিকতায় এসে এই পেশাকে হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা।

যে কারনে দিন দিন বাংলাদেশের সাংবাদিকতা ও সংবাদমাধ্যমের অবস্থা করুণ

থেকে করুণতর হচ্ছে৷ ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ইনডেক্সও একই কথা বলছে৷ এক

কথায় কোনো সংবাদ সেটা যত বস্তুনিষ্ঠ হোক না কেন তা রাজনীতির বা

প্রশাসনের বিপক্ষে গেলে নানা মুখি চাপ আসতে শুরু করে৷সংবাদকর্মীরা

ব্যক্তিগতভাবেও হুমকির শিকার হন৷ শারীরিকভাবে নিপীড়ন বা সামাজিকভাবে

হেনেস্তার শিকার হতে হয়৷ কখনো কখনো সেটা এতটাই প্রকট যে প্রাণনাশের

ঝুঁকিতেও পড়তে হয়৷ এক্ষেত্রে মফস্বল সাংবাদিকেরা অনেক বেশি ঝুঁকির মধ্যে

থাকেন৷ দেখা যায় ঝুঁকির কারণে ভয়ে সাংবাদিকরা খবর প্রকাশ করেন না৷ আবার

যদিও বা করেন সেটাতে নাম না দেওয়া বা খবরটি তুলে নেওয়াসহ নানা অনুরোধ

আসতে থাকে৷ এরকম অসংখ্য ঘটনা আমার সামনে ঘটেছে। এসব নানাবিধ কারনে

বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কড়া সমালোচনার মুখে পড়তে হচ্ছে প্রকৃত

সাংবাদিকদের। অবশ্যই আমি রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে বলছি না আমি বলছি

সাংবাদিকরা শুধু সাংবাদিকতা করবে আর যে যার পেশায় কাজ করবে তা হলে হয়তো

সাংবাদিকতায় সমস্যা কম হবে। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সৃষ্টিতে অনেক সাংবাদিক

প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন। পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক

সরাসরি রাজনীতির সাথে যুক্ত থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামকে এগিয়ে

নিয়ে গেছেন। এ জন্য তারা কারাবরণও করেছেন। ইত্তেফাক-এর তফাজ্জল হোসেন

মানিক মিয়া, দ্য বাংলাদেশ অবজারভার-এর আব্দুস সালাম, সংবাদ-এর জহুর হোসেন

চৌধুরী শুধু স্বাধীনতা সংগ্রামই করেননি, জাতি গঠনেও ভূমিকা রেখেছেন।

পূর্ব বাংলার জনগোষ্ঠির আশা-আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে তারা লড়ে গেছেন।

পাকিস্তান আমলে যেভাবে সামরিক স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন

সাংবাদিকেরা, তেমনি স্বাধীন দেশে স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামেও তারা ভূমিকা

রেখেছেন। কিন্ত এখন সমস্য কোথায় ? কারন তাদের মতাদর্শের সাথে বর্তমান

ভীন্নরুপ। স্বাধীনতার ৫০ বছরে এসে এখন আমরা দেখতে পাই, রাজনৈতিক

লেজুড়বৃত্তি হয়ে গেছে ব্যক্তিগত সুবিধা আদায় বা বাড়তি অর্থযোগের মাধ্যম।

বিশেষ করে সামরিক শাসন পরবর্তী সময়ে বা নব্বই পরবর্তী ‘গণতান্ত্রিক’ আমলে

আমরা সাংবাদিকদের দেখতে পাই ভিন্ন এক রূপে। আগে কেউ কেউ পরোক্ষভাবে

রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত থাকলেও এখন সেটা হয়ে গেছে প্রত্যক্ষ সংযোগ।

বিশেষ করে সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ের সংগঠন রাজনৈতিক মতাদর্শের আলোকে

বিভক্ত হয়ে আলাদা আলাদাভাবে কার্যক্রম চালানোর পর সাংবাদিক নেতারা

‘বস্তুনিষ্ঠ’ থাকার নৈতিক অধিকার হারিয়ে ফেলেছেন। বর্তমানে সাংবাদিকতায়

অনুপ্রবেশের ঘটনা নজরে আসার মত। যে কোনো অনুপ্রবেশকেই দেখা হয় নেতিবাচক

দৃষ্টিতে। কখনো কখনো অনুপ্রবেশ মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, ভীতিও

সঞ্চার করে। লেখালেখি ও সাংবাদিকতায় অনুপ্রবেশকারীর আধিক্য এখন সবচেয়ে

বেশি। সমাজে আরেক শ্রেণির সাংবাদিক রয়েছেন ‘সাংবাদিকতা সাইন বোডর্’ গায়ে

ঝুলিয়ে দালালী, চাটুকারিতা আর ধান্ধাবাজির মাধ্যমে নিজের নিজের আখের

গোছাতে সবর্দা ব্যস্ত। কেউ কেউ রাতারাতি বাড়ি ও একাধিক গাড়িও করে

ফেলেছেন। আবার ভিন্ন চিত্রও চোখে পড়ে। অভাবের তাড়নায় অনেকে ধুঁকে ধুঁকে

মরেছেন। অনুপ্রবেশকারী সাংবাদিকরা পোয়াবারো। এটা ঠেকানোর উপায় কী। এ

ব্যাপারে তদারকি প্রতিষ্ঠানের জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে। এই দায়িত্ব নিতে

হবে রাষ্ট্রকেই। অন্যদিকে সংবাদপত্র, সাংবাদিক, সাংবাদিকতা বিষয়ে দেশের

অধিকাংশ মানুষেরই স্বচ্ছ ধারণা নেই। সাংবাদিকদের পেশাগত যোগ্যতা

সম্পকের্ও অনেকেই ওয়াকিবহাল নয়। এই পেশাকে ভাঙিয়ে খাচ্ছেন দেশের হাজার

হাজার মানুষ। প্রতারণার মাধ্যমে ভয় দেখিয়ে কেউ কেউ রাতারাতি ফ্ল্যাট গাড়ি

করে ফেলেছে, কামিয়েছে কোটি কোটি টাকা। এদের লেখাপড়া নেই, ডিগ্রি নেই।

দেশের বতর্মান আথর্-সামাজিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পকের্ নেই কোনো

ধারণা। দু লাইন বিশুদ্ধ বাংলাও লেখার ক্ষমতা নেই। অথচ বড় সাংবাদিক। ফলে

বদনাম হচ্ছে প্রকৃত সাংবাদিকদের। কলঙ্কিত হচ্ছে সাংবাদিকতা পেশা।

সাংবাদিকতা যে একটি মহান পেশা এই মাহাত্ম্য ও মাধুর্য দিনে দিনে হারিয়ে

যাচ্ছে। সাংবাদিক মানেই ধান্ধাবাজ, প্রতারক, ব্লাকমেইলার ও ভীতিকর কোনো

জীব এমন ধারণাই পোষণ করেন দেশের গরিষ্ঠ মানুষ। এমন ধরনের বদ্ধমূল ধারণা

সৃষ্টি হওয়ার পেছনে ওই অনুপ্রবেশ শব্দটিই বিশেষ করে দায়ী। কারণ ইচ্ছে

করলেই যে কেউ সাংবাদিক হতে পারে। তাই গোড়ায় গলদ রেখে কোনো কিছুই ঠিক

করা সম্ভব নয়। মফস্বল সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ, তারা নাকি সকাল

বেলা খালি ব্যাগ নিয়ে বাজারের উদ্দেশে পকেটে টাকা না নিয়ে বের হন এবং

রাতে ব্যাগভতির্ করে বাজার নিয়ে বাসায় ফেরেন। আবার কোনো প্রতিষ্ঠানের

দুনীির্ত-অনিয়মের ওপর অগ্রিম রিপোটর্ করে রিপোটার্র নিজেই গিয়ে হাজির

হন প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছে এবং টাকা ভতির্ খাম নিয়ে ফিরে আসেন। এটা

প্রায় সারাদেশেরই চিত্র। সাংবাদিকদের সম্পর্কের্ এসব নেতিবাচক ধারণাই

বাজারে চালু রয়েছে বেশি। ফলে ওই নেতিবাচক ধারণার আড়ালে একজন সাংবাদিকের

নিষ্ঠা, শ্রম, সততা, আদশর্বাদিতা ও জীবন-ঝুঁকি অবলীলায় ঢাকা পড়ে যায়। এই

যে পেশায় অবলীলায় ঢুকে পড়েছে অপেশাদার বা অনুপ্রবেশকারী এর জন্য মূলত

সাংবাদিক বা প্রকাশক ও সম্পাদকরা দায়ী। সাংবাদিকরা অবলীলায় তার আদশের্র

জায়গা থেকে সরে যায়, তখন দেশ নিমজ্জতি হয় ঘুষ-দুনীির্ততে। সুতরাং

নীতি-আদশের্র জায়গাটা সব সাংবাদিকদের ঠিক রাখতে হবে। এই অপসংস্কৃতি থেকে

সাংবাদিকদের বেরিয়ে আসতে হবে৷ যখন একজন সাংবাদিক শুধু ঠিকঠাক মত দায়িত্ব

পালনের কারণে বিপদে পড়বেন তখন তার প্রতিষ্ঠানকে অবশ্যই তার পাশে দাঁড়াতে

হবে, দাঁড়াতে হবে তার সহকর্মীদেরও৷ রাজনৈতিক মতাদর্শ ভিন্ন বলে বিভেদে

জড়িয়ে না পড়ে বরং সত্যের প্রশ্নে এক হতে হবে৷একজন সাংবাদিকের ব্যবহার হতে

হবে মার্জিত। যদি কেহ কোন ক্রমেই ঢুকে পড়ে তাকে শিক্ষা দিয়ে আদর্শ

সাংবাদিকে পরিনত করতে হবে যদি সে খারাপ হয় তাহলে সকলে মিলে তাতে এ পেশা

থেকে বিতাড়িত করতে হবে। সাংবাদিকদের যেসব সংগঠনগুলো আছে তাদেরও এক্ষেত্র

ভূমিকা চাই৷ ভোট আর পিকনিকেই যেন সংগঠনগুলোর নেতাদের ভূমিকা শেষ হয়ে না

যায়৷সাংবাদিকদের বিপদে যেন তারা পাশে থাকেন এই কামনা রইল।

লেখক ও গবেষক.

সভাপতি : ঢাকা প্রেস ক্লাব

 



সংবাদটি পড়া হয়েছে মোট : 91        
   আপনার মতামত দিন
     মুক্ত কলাম
রমজানের পবিত্রতা রক্ষা ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের নিয়ন্ত্রণ করার একান্ত প্রয়োজন
.............................................................................................
রাজনীতিবিদ ও ভিন্ন পেশাজীবীরা সাংবাদিকতায় অনুপ্রবেশ করায় সাংবাদিকতা হুমকীতে
.............................................................................................
সাংবাদিকতায় পেশায় নিবেদিতরা যথাযথ সন্মান ও মর্যাদা থেকে বঞ্চিত
.............................................................................................
রাজনৈতিক সংঘাত এড়িয়ে শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন কত টুকু সম্ভব
.............................................................................................
বন্ধু
.............................................................................................
রাজনৈতিক যাতাকলে পিশে সাধারন বর্তমানে মানুষ নাজেহাল
.............................................................................................
রাজনৈতিক কারনে সাংবাদিকতায় কঠিন চ্যালেঞ্জ ?
.............................................................................................
গলায় কার্ড ঝুলালে কি সাংবাদিক হওয়া যায়?
.............................................................................................
সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাংবাদিকতা কতটুকু গ্রহন যোগ্য
.............................................................................................
রাজনৈতিক দলের সমজোতার অভাব বিপাকে জনসাধারন
.............................................................................................
নীরবে হারিয়ে যাচ্ছে স্বাধীন সাংবাদিকতা
.............................................................................................
সাংবাদিকতা বনাম রাজনীতি
.............................................................................................
বেড়েছে সাংবাদিক সংগঠন,বেড়েছে নেতা, বাড়েনি সাংবাদিকতার মান
.............................................................................................
বাবা-মায়ের সাথে টিভিতে উপযোগী কনটেন্ট দেখলে শিশুর জানার আগ্রহ বাড়ে
.............................................................................................
চলছে ২১ শে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে "ফটো কনটেস্ট"
.............................................................................................
তানিন ভাই আমাদের পাঞ্জাবি কিনে দিছে
.............................................................................................
জনমত গঠনে গণ মাধ্যম একটি কার্যকরী মাধ্যম,
.............................................................................................
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসার সমিতি ময়মনসিংহ বিভাগীয় আঞ্চলিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত।
.............................................................................................
গৌরব, প্রেরণা আর অহংকারের অমর একুশে ফেব্রুয়ারি শুভেচ্ছা
.............................................................................................
তুমি-আমি=রাজু আহমেদ
.............................................................................................
কবিতা মোঃ দলিলুর রহমান
.............................................................................................
কবিতা মোঃ দলিলুর রহমান
.............................................................................................
নীরব কেন-ফাল্গুন যে এসেছে
.............................................................................................
ভালোবাসা দিবসে প্রিয়জনকে কী উপহার দেবেন?
.............................................................................................
ভালোবাসার দিন আজ
.............................................................................................
ময়মনসিংহে স্থানীয় সরকারের পুরষ্কার পেলেন যারা
.............................................................................................
শূন্যস্থান যতো ভরে গেছে বসন্ত বাতাসে; আশরাফ সিদ্দিকী বিটু
.............................................................................................
বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে ইতিবৃত্ত
.............................................................................................
‘‘অভাব” -শারমিন আকতার সুমি
.............................................................................................
এখনো ভালোবাসি প্রসেনজিৎকে...
.............................................................................................
১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এবং কিছু প্রাসঙ্গিক ভাবনা
.............................................................................................
বার্তা সম্পাদক দৈনিক পত্রিকা/ টেলিভিশন
.............................................................................................
বন্দরের বুরুন্দিতে প্রতিবাদ সামবেশে এলাকাবাসী কুখ্যাত এ মাদক সন্ত্রাসী দিওয়ানকে ধরিয়ে দিলে ৩০ হাজার টাকা পুরস্কার দেয়া হবে
.............................................................................................
তিনগাঁওয়ে জামায়াতে ইসলামীর ২ সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার
.............................................................................................
বন্দরে মাদক ব্যবসায়ী’র বাড়ি থেকে ৯০পিছ ইয়াবা উদ্ধার
.............................................................................................
ডেমরায় ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
.............................................................................................
বন্দরে মাদকের ওয়ারেন্টে গ্রেফতার-২
.............................................................................................
বন্দরে ২৫ পিছ ইয়াবাসহ চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী সাদ্দাম গ্রেফতার
.............................................................................................
আমতলীতে পৌর যুবদলের সভাপতি গাঁজা সহ গ্রেফতার
.............................................................................................
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজি। কসাইরা সিন্ডিকেট করে মাংসের দাম বৃদ্ধি করেছে বলে সাধারন ক্রেতাদের অভিযোগ।
.............................................................................................
মদনপুরে পরাজিত মেম্বার প্রার্থী আবুল কাশেম ও তার সমর্থকদের বিরুদ্ধে কুচক্রি মহলের অপপ্রচারের অভিযোগ
.............................................................................................
বন্দরে মারামারি ও যৌতুক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত ২ আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
.............................................................................................
শৈলকূপা থেকে ঘুরে এসে
.............................................................................................
ঝিনাইদহে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আটক ২৭ !
.............................................................................................
‘সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে হত্যাকান্ড ঘটানো হচ্ছে’-ঝিনাইদহে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র !
.............................................................................................
পার্বতীপুরে এআরবি ব্রিকস্ এর ড্রাইভারের উপর দূবৃত্তের হামলা ॥ ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা ছিনতাই ॥
.............................................................................................
ঝিনাইদহে মাথায় গুলি করে টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ১ !
.............................................................................................
ঝিনাইদহে পুরোহিত হত্যার ক্লু উদ্ধারের দাবী পুলিশের !
.............................................................................................
দিনাজপুর ফুলবাড়ীতে পুলিশের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত আসামি সহ আটক৮
.............................................................................................
সূত্রাপুরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
.............................................................................................

|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি হাজী ইউসুফ চৌধুরী নাঈম, সম্পাদক ও প্রকাশকঃ এম.এ মান্নান

নির্বাহী সম্পাদক: মো: রাসেল মোল্লা
ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ খন্দকার আজমল হোসেন বাবু, সহ সম্পাদক: কাওসার আহমেদ । প্রধান বার্তা সম্পাদক: আবু ইউসুফ আলী মন্ডল, সহকারী-বার্তা সম্পাদক শারমিন আক্তার মিলি। ফোন: বার্তা বিভাগ 01618868682- 01914220053, সম্পাদক ও প্রকাশক: 01980716232
ঠিকানাঃ বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়- নারায়ণগঞ্জ, সম্পাদকীয় কার্যালয়- জাকের ভিলা, হাজী মিয়াজ উদ্দিন স্কয়ার মামুদপুর, ফতুল্লা, নারায়ণগঞ্জ। শাখা অফিস : নিজস্ব ভবন, সুলপান্দী, পোঃ বালিয়াপাড়া, আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ-১৪৬০, রেজিস্ট্রেশন নং 134 / নিবন্ধন নং 69 মোবাইল : 01731190131,E-mail- notunbazar2015@gmail.com, E-mail : mannannews0@gmail.com, web: notunbazar71.com,
    2015 @ All Right Reserved By notunbazar71.com

Developed By: Dynamic Solution IT Dynamic Scale BD